পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার প্রধান নৌরুট বাঁশবাড়িয়া, হাজিরহাট ও আউলিয়াপুরের নৌ-পন্টুন পানিতে নিমজ্জিত অবস্থায় রয়েছে। পন্টুনটি ব্যবহার অনুপযোগী হলেও নিয়মিত প্রবেশ ফি আদায় করায় সাধারণ যাত্রীরা ভোগান্তিতে রয়েছে।
উপজেলার রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর লঞ্চঘাট বিআইডাব্লিউটিএ এমপি-১৮ পন্টুন পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে। ঢাকাগামী সাধারণ যাত্রীরা আউলিয়াপুর ট্রলার ঘাটের জোয়ারের পানিতে ভিজে লঞ্চে উঠছে। নারীদের কোলে সন্তান, হাতে কাধে ব্যাগ, পুরুষ যাত্রীদের মাথায় বোঝা নিয়েই লঞ্চে উঠতে হয়। ট্রলারঘাটের অদূরে বেঁড়িবাঁধ দিয়ে প্রবেশ ফি ৫ টাকার বিনিময়ে ঘাটে আসতে হয়। প্রবেশ ফি নেয়া হলেও লঞ্চে উঠার জন্য কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। অধিকাংশ যাত্রী নিজের সন্তান, পন্য ও ব্যাগ নিজেই বহন করছে। স্বজনদের থেকে বিদায় নিয়ে দূরের কর্মস্থলের উদ্দেশে ফেরা ব্যস্ত যাত্রীদের মধ্যে পন্টুন পাড়াপার সুবিধা না পেয়েও ফি দিতে হচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.