![](https://media.priyo.com/img/500x/https://cdn.banglatribune.com/contents/cache/images/600x315x1xxxxx1/uploads/media/2020/09/20/b5c3eecd113c9fd9a473cd74f991295c-5f6751b4d8490.jpg?jadewits_media_id=689472)
লামায় প্রায় উজাড় ডেসটিনির বাগান, জামতলীতে পাহারা দিচ্ছে পুলিশ
মাল্টি লেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) পদ্ধতিতে ভাগ্যবদলের স্বপ্ন দেখিয়ে সারাদেশ ও প্রবাসে লাখ লাখ বাংলাদেশি গ্রাহকের কাছে গাছ বিক্রি করেছিল ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড। এই বিতর্কিত সংস্থাটির ‘ডেসটিনি ট্রি প্লানটেশন প্রকল্পে’ পাঁচ কোটির বেশি গাছ লাগানোর কথা থাকলেও লাগানো হয়েছিল মাত্র ৪০-৫০ হাজার গাছ। সারাদেশে এর প্রকল্প করার কথা থাকলেও বান্দরবানের লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালীতে প্রকল্পের নামে সরকারের কাছে লিজ নেওয়া ১২৫ একর এলাকাজুড়ে ও খাগড়াছড়ির জামতলী এলাকায় ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর চেয়ারম্যানের সংস্থা ও নিজের নামে কেনা প্রায় ৭০ একর জায়গার ওপরে মোটে দুটো বাগান রয়েছে ডেসটিনির। তবে নজরদারি না থাকায় এরইমধ্যে বান্দরবানের প্রকল্প হিসেবে ঘোষিত বাগানটি উজাড় হতে হতে নিঃশেষ প্রায়। আর খাগড়াছড়ির বাগানটি এখনও পুলিশ প্রহরায় থাকলেও এগুলো এমএলএম প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত সম্পত্তি–আইনের খাতায় এমন ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এখান থেকেও কেটে নেওয়া হয়েছে অসংখ্য গাছ। ফলে বিপুল বিনিয়োগ করলেও মামলার রায় যাই হোক না কেন ডেসটিনি ট্রি প্লানটেশন প্রকল্পের গ্রাহকদের কিছুই ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।