বিএপিতে ড্রয়িং রুম পলিটিশিয়ান যারা
বিএনপিতে এমন অনেক নেতা আছেন, যাদের রাজপথের আন্দোলন দেখা যায় না, সব সময় বাড়ির ড্রয়িং রুমের ঝলমলে আলোতে থাকতে পছন্দ করেন। তারা মিটিং-মিছিলে খুব একটা আগ্রহী নন, তবুও তাদের গুরুত্ব দলে কখনো ভাটা পড়ে না। বিএনপির রাজনীতিতে এসব নেতারা ড্রয়িং রুম পলিটিশিয়ান হিসেবেই পরিচিত।
দলীয় সূত্র জানায়, বিএনপির বেশকিছু নেতা রাজপথের আন্দোলন না করে শুধু ড্রয়িং রুম রাজনীতি করেই দলে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত পেয়েছেন।
ড. আব্দুল মঈন খান:
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। রাজনীতিতে এসেছেন একজন বুদ্ধিবৃত্তি চর্চার ধারা থেকেই। তিনি এক সময় বাম রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। বিএনপিতে এসে তিনি নির্ভর হয়ে পড়েন ড্রয়িং রুম রাজনীতির ওপর এবং আস্তে আস্তে বিভিন্ন দূতাবাসের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করেন।
বিএনপির রাজনীতিতে ড্রয়িং রুম পলিটিশিয়ান হিসেবে পরিচিত এই নেতার আন্দোলন ও সংগ্রামে তেমন আগ্রহ না থাকলেও দলের হয়ে বিভিন্ন দূতাবাসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখেন। মাঝে মাঝেই তারা ড. আব্দুল মঈন খানের ড্রয়িং রুমের সন্ধ্যার ককটেল আর চিয়ার্স পার্টির অতিথি হন।