১৯২০ সালের দিকে যুক্তরাজ্যের বোস্টনে বেশ হইচই ফেলেন এক ব্যক্তি। ইতালির অভিবাসী চার্লস পঞ্জি নামের ওই ব্যক্তির ‘সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি’ দারুণ মুনাফার অফার দিতে থাকে বিনিয়োগকারীদের জন্য। বিনিয়োগকারীরাও হামলে পড়েন তাতে।
সে সময় বিভিন্ন দেশের ডাক বিভাগ নির্দিষ্ট আন্তর্জাতিক কুপন ব্যবহার করত চিঠিপত্র বিনিময়ের জন্য। এই কুপনগুলোর স্থানীয় মুদ্রামান একই থাকত। তবে মুদ্রার বিনিময় মূল্যের ওঠা-নামার কারণে অনেক সময় অন্য দেশে আন্তর্জাতিক কুপনের মান বেড়ে বা কমে যেত। প্রথমে চার্লস পঞ্জি ঠিক এ সুযোগটাই নেন। পঞ্জি ইউরোপে কিছু এজেন্ট নিয়োগ করেন। যাঁদের দিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে এসব কুপন কম মূল্যমানের মুদ্রায় কিনে নিতেন। সস্তায় কিনে নেওয়া এসব কুপন, ব্যয়বহুল ডাকটিকিটের সঙ্গে বিনিময় করতেন। এই দুই মূল্যের ব্যবধানে বেশ মোটা একটা মুনাফা নিজের পকেটে ভরতেন তিনি। এখানে বিনিয়োগকারীরা আগ্রহী হতেন মুনাফার জন্য। সে সময় ব্যাংকে টাকা রাখলে বার্ষিক মুনাফা মিলত ৫ শতাংশ। সে জায়গায় পঞ্জির কোম্পানিতে আন্তর্জাতিক কুপন কিনলে ৫০ শতাংশ মুনাফা দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়, তা–ও আবার মাত্র ৯০ দিনে। তবে এ পর্যন্ত আইনত কোনো সমস্যা ছিল না। একসময় লোভ বাড়তে থাকল পঞ্জির। লোভের সঙ্গে বুদ্ধিও অনেক তাঁর। ৫ ফুট ২ ইঞ্চির ছোটখাটো এই মানুষটি নিজের বুদ্ধি আর মানুষের বিশ্বাস নিয়ে খেলতে শুরু করলেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.