.tdi_2_c74.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_c74.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বিমুং মার্মা (৫০) নামে এক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড কিউ মার্মার আকাশমনি বাগান সংলগ্ন পাহাড়ের ঢালু থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত বিমুং মৃত নাতু মার্মার ছেলে। তার বাড়ি বাইশারী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড আথুইমং পাড়া এলাকায়। তার এক মেয়ে ও দুই ছেলে রয়েছে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন জানান, লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বান্দরবান সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। উক্ত ঘটনায় নিহত বিমুং মার্মার বড় ছেলে উছিংথোয়াই মার্মা বাদী হয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। ঘটনার বিষয়ে এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত রোববার সকালে আথুইমং পাড়ার বাসিন্দা মংছিং মার্মার ভাড়ায় চালিত মোটর সাইকেলে চড়ে লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের ত্রি-ডেবা মুরং পাড়ায় শুকর ক্রয় করতে যান বিমুং মার্মা। এ বিষয়ে মংছিং মার্মার সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, বিমুং মার্মাকে বাইশারী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড জেলা পরিষদ রাবার বাগানে নামিয়ে দিয়ে এলাকায় ফিরে আসি। পরে ওই দিন শুকর ক্রয় শেষে মুঠোফোনে ফের এলাকায় ফিরে আসার বিষয়টি জানান তিনি। কিন্তু এরপর থেকে তার ব্যবহৃত মুঠোফোন বন্ধ পেয়ে গত মঙ্গলবার এলাকার ৫০/৬০ জন লোকসহ জেলা পরিষদ রাবার বাগান এলাকায় তাকে খোঁজার জন্য বের হই। এসময় বাগানের স্টাফ ঘরে শুকর রাখার বস্তা দেখতে পেয়ে ওই এলাকায় আরো খোঁজাখুঁজি করি। একপর্যায়ে পার্শ্ববর্তী মিউ মার্মার আকাশমনি বাগানের পশ্চিম দিকে পাহাড়ের ঢালুতে উপুড় অবস্থায় তার লাশ দেখতে পেয়ে বাইশারী তদন্ত কেন্দ্রে খবর দিই। খবর পেয়ে বাইশারী তদন্ত কেন্দ্রের এএসআই ফারুকের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে বিমুং মার্মার লাশ উদ্ধার করে। ঘটনাস্থলে বিমুং মার্মার লাশ মিললেও ক্রয়কৃত শুকরটি পাওয়া যায়নি বলে জানায় স্থানীয় লোকজন। নিহত বিমুং মার্মার ছেলে উছিংথোয়াই মুঠোফোনে জানান, তার পিতাকে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে। তিনি এ হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন। তিনি আরো জানান, তার পিতা একজন কৃষক এবং দীর্ঘদিন ধরে যক্ষ্মা রোগে ভুগছিলেন। পরে কৃষি কাজে অক্ষম হয়ে পড়ায় তিনি আথুইমং পাড়ায় একটি ছোট দোকান দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন।.tdi_3_6b3.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_6b3.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.