.tdi_2_9f5.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_9f5.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, অক্সিজেন তো একেবারে ফ্রি হওয়া উচিত। অক্সিজেন তো বাতাসে থাকে। এটাকে বোতলজাত ও পিওরিফাই করে ব্যবহার করা হয়। এটার মূল্য স্থির করে না দিলে দেশের জনগণকে প্রতারণা থেকে রেহাই দেয়া যাবে না। তিনি বলেন, মন্ত্রী, এমপিসহ অনেকে করোনা ভাইরাস থেকে সেরে উঠেছেন। তাদের অনুরোধ করছি, তারা যেন প্লাজমা দান করেন। আমরা গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র শুধু প্লাজমা প্রসেসিং এবং অন্যান্য খরচ বাবদ পাঁচ হাজার টাকা নেব। কারণ পৃথিবীর কোনো সভ্য দেশে রক্ত বেচাকেনা হয় না। করোনাজয়ীদের প্লাজমা দানের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের দেশে প্লাজমা সংগ্রহ পর্যাপ্ত নয়। আরও অনেককেই প্লাজমা দানে এগিয়ে আসা উচিত। একটা জিনিস মনে রাখা দরকার। যারা করোনা আক্রান্ত হয়ে ভালো হয়েছেন, তাদের প্লাজমা দরকার। একজনের প্লাজমা পাঁচজন করোনা রোগীকে দেয়া যায়। তিনি বলেছেন, আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুরোটাই ভেঙে পড়েছে। এই সরকার কারও কথা শুনতে রাজি না। তারা নিজেরা যা ইচ্ছে তাই করবে। আমি মার্চেই বলেছি, করোনা ভাইরাস আসছে, এজন্য আমাদের ভেন্টিলেটরের চেয়েও অক্সিজেন বেশি প্রয়োজন। আমি সরকারকে বলেছিলাম, অক্সিজেনের পর্যাপ্ত সরবরাহ আছে কি-না দেখেন। করোনা রোগী অক্সিজেনের জন্যই মূলত হাসপাতালে ভর্তি হয়। অনেক প্রাইভেট হাসপাতাল অক্সিজেনের এত বেশি মূল্য নেয়, এটা একদম প্রতারণা। এক হাজার লিটার অক্সিজেনের জন্য খরচ পড়ে মাত্র ৭০ টাকা।.tdi_3_22f.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_22f.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.