কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পাকুন্দিয়ায় পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধে জখম

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে বড় ভাই ও তার সন্তানরা দা দিয়ে কুপিয়ে ও পিটিয়ে ছোট ভাই জয়নাল আবেদীনকে গুরুতর আহত করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গত শুক্রবার উপজেলার মধ্য মান্দারকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার ৯ দিন পর গত রোববার দিবাগত রাতে বড় ভাই নূরুল ইসলাম, তার ছেলে আল-আমিন ও মেয়ের জামাই সজীবসহ ৯ জনকে অভিযুক্ত করে পাকুন্দিয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন জয়নাল আবেদীন। নূরুল ইসলাম ও জয়নাল আবেদীন ওই গ্রামের মৃত ছিদ্দিক হোসেনের ছেলে। জয়নাল আবেদীন বর্তমানে পাকুন্দিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে পৈতৃক সম্পত্তির ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে বড় ভাই নূরুল ইসলামের সঙ্গে জয়নাল আবেদীনের বিরোধ চলছে। এনিয়ে একাধিক গ্রামীণ সালিশ  বৈঠকেও কোনো মীমাংসা না হওয়ায় গত শুক্রবার দুপুরে ফের জয়নালের বাড়ির উঠানে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে সালিশ বৈঠক বসে। বৈঠক চলাকালে নূরুল ইসলাম উত্তেজিত হয়ে জয়নালের ওপর হামলা চালাতে তার লোকদের নির্দেশ দেন। নির্দেশ পেয়ে তার ছেলে আল আমিন, মেয়ে জামাই সজীবসহ আরো কয়েকজন দা, ছুরি, লোহার রড, লাঠিসোটা নিয়ে জয়নালের ওপর সশস্ত্র হামলা চালায়। তাদের এলোপাতাড়ি কোপ ও পিটুনিতে জয়নাল গুরুতর জখম হন। এ সময় জয়নালকে উদ্ধার করতে স্ত্রী আছমা আক্তার এগিয়ে এলে তাকেও পিটিয়ে আহত করে। পরে স্থানীয় লোকজন জয়নালকে উদ্ধার করে প্রথমে কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে ভাগলপুর জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। সেখানে ৩ দিন চিকিৎসা শেষে গত সোমবার থেকে বর্তমানে তিনি পাকুন্দিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।  হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জয়নাল আবেদীন বলেন, পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে বড় ভাইয়ের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে আমার বিরোধ চলছে। একাধিক গ্রামীণ সালিশ বৈঠক করলেও তিনি আমার প্রাপ্যটুকু বুঝিয়ে দিচ্ছেন না। উপরন্তু তিনি ও তার সন্তানরা আমাকে ও আমার স্ত্রীকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর জখম করেছেন। চিকিৎসার কাজে ব্যস্ত থাকায় থানায় অভিযোগ করতে দেরি হয়েছে। বিষয়টি সমাধানে আমি আইন রক্ষাকারী কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি। এ ব্যাপারে পাকুন্দিয়া থানাধীন আহুতিয়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মুহা.শফিকুল ইসলাম বলেন, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন