কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

প্রতিবেশীকে মাদক মামলায় ফাঁসানোর হুমকি ট্রাফিক পুলিশের

দৈনিক আজাদী চট্টগ্রাম প্রকাশিত: ২১ আগস্ট ২০২০, ০৬:৫০

.tdi_2_787.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_787.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});পারিবারিক বিরোধের জেরে এক প্রতিবেশীর বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়ে তাকে ধরে নিয়ে মাদক মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে কানু চন্দ্র বিশ্বাস নামে ট্রাফিক পুলিশের এক টিআই’র (ট্রাফিক ইন্সপেক্টর) বিরুদ্ধে। গতকাল ওই ঘটনায় চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন নগরীর ঘাটফরহাদবেগ এলাকায় বাস করা ব্যবসায়ী আশোক ধর। তার নিজ বাড়ি বোয়ালখালী উপজেলার খরণদ্বীপ ইউনিয়নে পোপাদিয়া গ্রামে। নগরের আন্দরকিল্লা ও হাজারী গলিতে অশোকের দুইটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অন্যদিকে গত বছর অক্টোবরে সিএমপি ট্রাফিক বিভাগ থেকে বদলির আদেশ হওয়া কানু চন্দ্র বিশ্বাস বর্তমানে সিলেটে ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত রয়েছেন। এর আগে নগরীর সদরঘাটস্থ সিএমপি ট্রাফিক উত্তর বিভাগে টিআই পদে তিনি দীর্ঘদিন ধরে কর্মরত ছিলেন। সম্প্রতি ছুটি দেখিয়ে তিনি দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রামে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। পুলিশ সুপার বরাবরে দায়ের করা লিখিত অভিযোগে অশোক ধর বলেছেন, ‘গত ১৭ আগস্ট মনসা পূজা উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম শহর থেকে নিজ গ্রামের বাড়ি বোয়ালখালীতে বেড়াতে যান অশোক। ওইদিন আনুমানিক রাত আটটায় পারিবারিক পূর্ব বিরোধের জের ধরে টিআই কানু চন্দ্র বিশ্বাসসহ আরও কয়েকজন লাঠিসোঠা নিয়ে তার বাড়িতে গিয়ে তাকে মারধর করেন ও ভাঙচুর চালান। পরে প্রতিরোধ করলে সবাই ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। ওইদিন রাত আনুমানিক সাড়ে ৯টায় বোয়ালখালী থানার এসআই প্রদ্যুত কুমার চৌধুরী ও তিনজন কনস্টেবল বাসায় ঢুকে তাকে টেনে হিঁচড়ে টিআই কানু চন্দ্র বিশ্বাসের বাসায় নিয়ে যান। সেখানে কানু চন্দ্র বিশ্বাসের কাছে ক্ষমা চাইতে বলেন পুলিশ সদস্যরা। অশোক বলেন, প্রথমে ক্ষমা না চাওয়ায় তাকে থানায় নিয়ে গিয়ে মাদক মামলা প্রদানের হুমকি দেন পুলিশ সদস্যরা। পরে বাধ্য হয়ে ওই ট্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তার কাছে ক্ষমা চেয়ে ছাড়া পেয়েছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করেছেন অশোক ধর। এর আগেও বিভিন্ন সময় কানু চন্দ্র বিশ্বাস তার পরিবারের লোকজনকে নানা ভয়-ভীতি দেখিয়ে আসছেন বলে জানান তিনি। পুলিশ সুপার এস এম রশিদুল হক অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে তাৎক্ষণিক একজন সিনিয়র কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।.tdi_3_3f5.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_3f5.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও