![](https://media.priyo.com/img/500x/https://paloimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/600x315x1xxxxx1/uploads/media/2020/08/16/8569874c338d24ccb445849e7b60f2b3-5f38a8d1687a8.jpg?jadewits_media_id=1554341)
শিশুর দেরিতে বয়ঃপ্রাপ্তির লক্ষণ ও করণীয়
প্রথম আলো
প্রকাশিত: ১৬ আগস্ট ২০২০, ০৯:২৯
সাধারণত ৯–১০ বছর বয়সে শিশুদের মধ্যে কৈশোরের লক্ষণগুলো ফুটে উঠতে শুরু করে। আর ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সে গিয়ে তা পুরোপুরি প্রস্ফুটিত হয়। কিন্তু কারও কারও ক্ষেত্রে স্বাভাবিক সময়ের দু-তিন বছর পরও বয়ঃপ্রাপ্তির শারীরিক কোনো লক্ষণ ফুটে ওঠে না। একে বিলম্বিত বয়ঃপ্রাপ্তি বা ডিলেইড পিউবারটি বলে।
বয়ঃসন্ধিকাল কোনো কোনো শিশুর মধ্যে একটু দেরিতেই শুরু হতে পারে। তবে পরে তা স্বাভাবিকভাবেই গড়ে ওঠে। এ ছাড়া অপুষ্টি, দীর্ঘমেয়াদি নানা রোগ যেমন, থ্যালাসেমিয়া, কিডনি রোগ, টারনার সিনড্রোমের মতো জেনেটিক সমস্যা বা হরমোনজনিত সমস্যার (প্রজনন হরমোনের অভাব বা অকার্যকারিতা) কারণে বয়ঃসন্ধিকাল বিলম্বিত হতে পারে।
- ট্যাগ:
- লাইফ
- করণীয়
- প্রজনন
- থ্যালাসেমিয়া
- লক্ষণ
- বয়ঃসন্ধিকাল