জমি দখল, ডাকাতের মতোই লুটপাট; মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে হয়রানি-নির্যাতন; ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায়; প্রথমে আতঙ্ক তৈরি করে পরে ইয়াবা কারবারি ও জলদস্যুদের সঙ্গে আঁতাত; ছোট ইয়াবা কারবারিদের নির্মূল করে বড় কারবারিদের রেহাইয়ের সুযোগ করে দেওয়াসহ বহু অভিযোগ কক্সবাজারের টেকনাফ থানার সদ্য কারাগারে যাওয়া ওসি প্রদীপ কুমার দাশের বিরুদ্ধে। কিছু অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তিনি হয়েছিলেন সাময়িক বরখাস্ত। তাঁকে প্রত্যাহার ও বদলিও করা হয়েছিল। এরপরও অদৃশ্য ইশারায় পেয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ থানায় ওসির দায়িত্ব। ধামাচাপা দিয়ে গেছেন অভিযোগের পাহাড়।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ছাত্রজীবনে বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত এবং এক শীর্ষস্থানীয় নেতার কর্মী হিসেবে পরিচিত প্রদীপ ভোল পাল্টে প্রভাবশালী ওসি হয়েছেন। সাবেক সেনা কর্মকর্তা সিনহা রাশেদ হত্যায় অভিযুক্ত হয়ে শাস্তির মুখে পড়তে পারেন টের পেয়েই অসুস্থতার ভান করে চট্টগ্রামের পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। এর আগে ২০১৫ সালে মিথ্যা মামলায় ব্যবসায়ীকে ফাঁসানোর ঘটনায় ধরা পড়ে একইভাবে হাসপাতালে ভর্তি থেকে তদবির করেন প্রদীপ। তখন সাময়িক বরখাস্ত হলেও পরে ফিরে আসেন বীরদর্পে। কর্মজীবনে দোর্দণ্ড প্রতাপ দেখিয়ে অনৈতিক সুবিধা আদায় করে হয়েছেন বহু কোটি টাকার সম্পদের মালিক। সিনহা রাশেদ খুনে অভিযুক্ত হওয়ার পর তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.