গরুহাটে ক্রেতা নেই, খামারেও আসছে না তেমন কেউ। দু’একজন এলেও কাঙ্খিত দাম না বলায় গরু বিক্রি করতে পারছেন না খামারিরা। অনলাইনেও কোনও সাড়া মিলছে না ক্রেতার। এমন পরিস্থিতিতে বেশ দুঃশ্চিন্তায় যশোরের খামারিরা।
তবে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বলছেন, ইতোমধ্যে অনলাইনে গরু বিক্রির জন্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে- এই খরা কেটে যাবে ঈদের দু’চারদিন আগেই।কথা হয় যশোরের চৌগাছা উপজেলার মসিয়ূরনগরের বাসিন্দা খামারি আলাউদ্দিনের সঙ্গে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.