চা পান করতে কার না ভালো লাগে। চা তৈরির পরে ব্যবহৃত চা পাতা ফেলে দেবেন না। ব্যবহৃত চা পাতা আরও নানা কাজে লাগতে পারে।
সার হিসেবে ব্যবহার-ব্যবহার করা চায়ের পাতা সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়। অনেকেই গোলাপ গাছে চায়ের পাতা সার হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন। আরও অনেক গাছে এটির ব্যবহার করা যেতে পারে। অফিসের টেবিলে টবে থাকা গাছের গোড়ায়ও এই পাতা ব্যবহার করতে পারবেন। বিশেষ করে ইনডোর প্ল্যান্টের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা চা পাতা সার হিসেবে অত্যন্ত উপযোগী।
এয়ার ফ্রেশনার-এয়ার ফ্রেশনার হিসাবেও চায়ের পাতা ব্যবহার করা যায়। বাজে গন্ধ দূর করতে অনেকেই কার্পেট বা ফ্রিজে টি ব্যাগ রেখে দেন, তাতে গন্ধ কিছুটা কমে। চায়ের যে সাধারণ সুগন্ধ রয়েছে, সেই অ্যারোমায় দুর্গন্ধ কেটে যায়। তাই এয়ার ফ্রেশনার হিসেবে সহজেই চা পাতা ব্যবহার করতে পারেন।
বাথ টি-ব্যবহার করার পর বাথটবে আপনার স্নানের জলে কয়েকটি টি ব্যাগ রেখে দেওয়া যেতে পারে। একে ‘বাথ টি’ বলে। সেই পানিতে গোসল করলে অনেক বেশি ফ্রেশ লাগবে। টি বাথ নিলে ত্বকের ঔজ্জ্বল্যও অনেকটা বাড়ে। চুলের জন্যও এই বাথ টি বেশ ভালো। অনেকেই এখন এই বাথ টি নিচ্ছেন।
চোখের আরাম-দীর্ঘক্ষণ রাত জেগে পড়াশোনা করলে বা কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করলে বা অন্য আরও অনেক কারণে কারোর কারোর চোখের তলায় কালি পড়ে যায়। এক্ষেত্রে ঠাণ্ডা পানিতে টি ব্যাগ ভিজিয়ে তারপর সেটি যদি চোখের পাতার ওপর রেখে দেওয়া যায়। মিনেট বিশেক এটি চোখের ওপর দিয়ে রাখলে অনেকটা আরাম পাবেন। এর ফলে ক্লান্ত চোখে প্রাণ ফিরে আসবে এবং নিয়মিত ব্যবহার করলে চোখের তলার কালি দূর হবে।
হেয়ার কণ্ডিশনার-শ্যাম্পু করার পরে চুল ধুয়ে নিয়ে চা পাতা ভেজানো পানিতে শেষবার ধুয়ে নিন। এরপর চুলে আর পানি দেবেন না। চা পাতা ধোওয়া পানি আপনার চুলে ন্যাচরাল কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.