You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বদলে যাওয়া নগরে কষ্টের চিহ্ন

গত দুই মাসে অনেক কিছুই দেখেছি। গভীর রাতে পার্শ্ববর্তী বিল্ডিং থেকে লাশ উঠেছে অ্যাম্বুলেন্সে। আমার সামনের ফ্ল্যাট খালি হয়ে গেছে চোখের সামনে। আশেপাশের বহু বাড়িতে ঝুলছে টু লেট এর নিঃসঙ্গ বোর্ড। অফিসে যাওয়া-আসার পথে মালপত্রে ঠাঁসা ট্রাক চোখ এড়াচ্ছে না। মতিঝিল এলাকার একটা ফাস্টফুড রেস্টুরেন্ট ব্যবসা বন্ধ করে মাস্ক, স্যানিটাইজার বিক্রি করছে। সুপারশপগুলোর সামনে, অলিতে-গলিতে বেড়ে গেছে সাহায্যের জন্য পাতা হাতের সংখ্যা। করোনায় এমন কী বদলে গেল যার জন্য এই দুর্দশা দেখতে হচ্ছে? সমস্যাটা সামর্থের। অন্য শহরের চেয়ে ঢাকার সমস্যাটা বেশি চোখে পড়তেই হবে। কারণ, এই শহরের সাথে অধিকাংশের সম্পর্কটা শেকড়ের নয়, জীবিকা ও অর্থের। নিম্নবিত্তের অনেকের জন্য ঢাকা অনেকটা প্রবাস জীবনের মতো। ঢাকায় উপার্জিত টাকা আধপেট খেয়ে পাঠান গ্রামে থাকা পরিবারে। অন্যদিকে মধ্যবিত্তের রুটি-রুজি এই ঢাকা। বেতনের অর্ধেক বাড়িভাড়া দিয়ে বাকি অর্ধেক দিয়ে এরা মাস আনে মাস খায়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন