ছোট দলের বড় তারকা তিনি। জামাল ভূঁইয়ার খ্যাতির সীমানাটা কেবল দেশের গন্ডিতেই সীমাবদ্ধ নয়। লিওনেল মেসি-সার্জিও রামোসদের লিগ লা লিগার ম্যাচ বিশ্লেষণে ডাকা হয় তাকে। সব মিলিয়ে বর্তমানে দেশের ফুটবলের সবচেয়ে বড় আদর্শের নাম জামাল ভূঁইয়া। অনেক তরুণ ফুটবলারের কাছেই তিনি অনুপ্রেরণার নাম।
জামালের এই খ্যাতিকেই এবার ব্যবহার করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। বাংলাদেশ অধিনায়ককে তৃণমূল ফুটবলের শুভেচ্ছাদূত বানানো হয়েছে।
নারী ফুটবলেও এমন একজন রয়েছেন, তিনি সাবিনা খাতুন। নারী দলের এই অধিনায়কের নেতৃত্বে অনেক সাফল্যই মিলেছে। নারী ফুটবলে সাবিনা খাতুনই সবচেয়ে বড় নাম। তাকেও তৃণমূল ফুটবলের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
দেশের ফুটবল উন্নয়নে মাঠে লড়ার পাশাপাশি মাঠের বাইরেও কাজ করবেন জামাল-সাবিনা। আপাতত চারটি জেলার তৃণমূল ফুটবলের বিভিন্ন কার্যক্রমে নিজেদের সম্পৃক্ত করবেন জামাল-সাবিনা। ঢাকা, ফেনী, নীলফামারী ও মাদারীপুর; এই চার জেলায় গিয়ে সেখানকান তৃণমূল ফুটবলের অবস্থা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবেন তারা। এ ছাড়া চার জেলার ফুটবলারদের অনুপ্রেরণা যোগানোর কাজটিও করবেন জামালার-সাবিনা।
এত বড় দায়িত্ব পেয়ে গর্বিত জামাল ভূঁইয়া। উচ্ছাস প্রকাশ করে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেনন, 'বাফুফে আমাকে তৃণমূল ফুটবলের শুভেচ্ছাদূত বানিয়েছে। বাফুফেকে ধন্যবাদ জানাই এমন একটা সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার জন্য। এই দায়িত্ব পেয়ে আমি গর্বিত। তৃণমূল পর্যায়ের ফুটবলারদের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছি।'
সাবিনার জন্যও এটা বড় সম্মানের। দেশের ফুটবলের তদারকির দায়িত্ব পেয়ে নারী দলের অধিনায়ক বলেন, ‘তৃণমূণ ফুটবল যেন আরও এগিয়ে যায়, সেই চেষ্টা থাকবে। দেশের ফুটবলকে সমৃদ্ধ করাই আমার একমাত্র লক্ষ্য।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.