কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

করোনা জয়ের পর প্লাজমা ব্যাংক গড়ে তোলার গল্প

পূর্ব পশ্চিম শাহাদাত হোসেন প্রকাশিত: ২৮ জুন ২০২০, ১৯:৫৪

এপ্রিলের ৯ তারিখে করোনায় আক্রান্ত হই সপরিবারে। বাদ যায়নি আমার সাড়ে তিনমাস বয়সী কন্যা নামিরাহ। যেদিন আক্রান্ত হয়েছিলাম সেদিন বাংলাদেশে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৩৩০ জন।

দেশে সংক্রমণের শুরুর সময় হওয়ায় আমি এবং পরিবারের সদস্যদের টিকে থাকার গল্পটা একটু ভিন্নরকম। ভীষণ প্রতিকূল পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে হয়েছে সবাইকে। আমাদের করোনাকালীন রেমিডিসিভির কিংবা প্লাজমা থেরাপিসহ অন্যান্য যেসব চিকিৎসাব্যবস্থার কথা বলা হচ্ছে এখন সেগুলোর কিছুই ছিল না। তখন অনেকের ধারণা ছিল করোনা মানেই হয়তো মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়া।

যাই হোক সৃষ্টিকর্তা আমাদের সবার উপর সদয় হয়েছেন বলে হাসপাতাল এবং বাসায় দীর্ঘসময় চিকিৎসা শেষে ১২ মে সবাই সুস্থ হই। করোনাভাইরাসের সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা ব্যবস্থা এখনো আবিষ্কৃত না হলেও দেশ বিদেশে নানা ধরনের ট্রিটমেন্ট ট্রায়াল চলছে করোনার জন্য। প্লাজমা নিয়ে একটু বলে রাখি- প্লাজমা হলো রক্তের জলীয় অংশ বা রক্তরস, রক্তের ভিতরে প্রায় ৫৫ শতাংশ হলুদাভ জলীয় অংশটাই হলো প্লাজমা।

করোনা আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হওয়ার পর শরীরে একধরনের এন্টিবডি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়াদের শরীরে সুস্থ হওয়া মানুষের প্লাজমা দিলে তার শরীরেও প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হওয়ার ফলে অসুস্থ হওয়া রোগী সু্স্থ হন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও