কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঢাবি ছাত্রী সুমাইয়া হত্যা : শাশুড়ি ও ননদ গ্রেপ্তার

নাটোরের হরিশপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রী সুমাইয়া বেগমকে হত্যার অভিযোগে তাঁর শাশুড়ি ও ননদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তারা হলেন- শাশুড়ি সৈয়দা মালেক ও তাঁর মেয়ে জাকিয়া ইয়াসমিন যুথি (ননদ)। তবে সুমাইয়ার স্বামী মোস্তাক হোসেন ও শ্বশুর জাকির হোসেন এখনো পলাতক রয়েছেন। নিহত সুমাইয়া নাটোর সদরের হরিশপুর বাগানবাড়ি এলাকার মোস্তাক হোসাইনের স্ত্রী ও শহরের বলাড়িপাড়া মহল্লার সিদ্দিকুর রহমানের মেয়ে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ছাত্রী। সম্প্রতি তার পড়াশোনা শেষ হলেও মাস্টার্সের ফল প্রকাশিত হয়নি। সিদ্দিকুর রহমান এলাকায় ইসলামি বক্তা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। নাটোরের পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহা জানান, ২০১৯ সালের ১৪ এপ্রিল সুমাইয়া প্রেম করে হরিশপুর গ্রামের মোস্তাককে বিয়ে করেন। সুমাইয়ার বাবা সিদ্দিকুর রহমান মেয়ের দিকে তাকিয়ে বেকার জামাই মোস্তাকের চাহিদা পূরণ করে আসছিলেন। প্রায় ৮ মাস আগে সিদ্দিকুর রহমান মারা যাওয়ার পরও জামাইয়ের চাপ অব্যাহত ছিল। বাড়ি ভাড়ার টাকায় সংসার চালিয়ে দুই ছেলের খরচ, জামাইয়ের চাহিদা পূরনে হিমশিম খাচ্ছিলেন সুমাইয়ার মা নুজহাত সুলতানা। এ কারণে চাকরি করে সংসারের হাল ধরতে চেয়েছিলেন সুমাইয়া। তিনি বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। কিন্তু বেকার স্বামী মোস্তাক তা মেনে নিতে চায়নি। বার বার শারীরিক নির্যাতন চালাত সুমাইয়ার ওপর। সোমবার সকালেও সুমাইয়ার ওপর নির্যাতন চালালে সংজ্ঞাহীন সুমাইয়াকে নাটোর সদর হাসপাতালে নিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে সবাইকে জানায়। এ ঘটনায় প্রথমে কোনো পক্ষ মামলা করতে রাজি হয়নি। পরে নাটোর থানা পুলিশ একটি ইউডি মামলা রেকর্ড করে লাশ ময়নাতদন্ত শেষে মায়ের কাছে হস্তান্তর করে। বিকালে শহরের গাড়িখানা গোরস্থানে সুমাইয়াকে দাফন করা হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন