কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

'শুটিং হলেও আগের মতো রোমান্টিক সিকোয়েন্স হচ্ছে না'

চ্যানেল আই প্রকাশিত: ২২ জুন ২০২০, ২০:০৩

‘শুটিং হলেও আগের মতো রোমান্টিক সিকোয়েন্স হচ্ছে না’ বিনোদন - চ্যানেল আই অনলাইন ২২ জুন, ২০২০ ২০:০৩ করোনাকাল দীর্ঘ মেয়াদী হওয়ায় উপায়ান্তর না দেখে নাটকের অনেক শিল্পী শুটিংয়ে ফিরতে শুরু করেছেন। তাদেরই একজন উর্মিলা শ্রাবন্তি কর। গেল মাসের শেষের দিক থেকে এ অভিনেত্রী আগের মতো লাইট ক্যামেরা অ্যাকশনে নিজেকে ব্যস্ত রাখছেন! সোমবার বিকেলে চ্যানেল আই অনলাইনের সঙ্গে আলাপে উর্মিলা জানালেন, শুটিং হলেও আগের মতো রোমান্টিক সিকোয়েন্স হচ্ছে না।

তিনি বলেন, গল্পের প্রয়োজনে এবং একান্ত ডিমান্ড থাকলে রোমান্টিক সিকোয়েন্স করা হচ্ছে। দৃশ্য শেষ করে সাথে সাথেই হাত ধুয়ে ফেলছি। স্ট্যান্ডবাই সেনিটাইজার, সাবান পাশে থাকে। এছাড়া সহশিল্পী কোথায় গেল, কার সঙ্গে মিশলো ভালোমতো খোঁজখবর নিয়ে কাজ করছি। শুটিংয়ে বাইরে মানুষ অ্যালাও করছি না। তবে আগে রেগুলার যেভাবে রোমান্টিক সিকোয়েন্স হতো সেটা এখন আর হচ্ছে না। শুটিংয়ে ফিরে ইতোমধ্যেই আদিবাসী মিজানের পরিচালনায় ৩টি নাটক, বর্ণ নাথের একটি নাটকের কাজ শেষ করেছেন উর্মিলা। যোগ করে জানালেন, অমিতাভ রেজার নির্দেশনায় একটি বিজ্ঞাপনসহ আরও কয়েকজন নাট্যনির্মাতার শুটিংয়ের জন্য সিডিউল দিয়েছেন।

কাজগুলো ঈদুল আযহাতে বিভিন্ন টিভি ও ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে প্রচার হবে। উর্মিলা জানান, তিনি শুটিংয়ে অনুমতি পাওয়ার পর থেকে কাজে ফিরেছেন। বললেন, আগের মতো সবাই আস্তে আস্তে কাজ ফিরতে শুরু করেছে। তবে প্রত্যেকের মধ্যে আতঙ্ক ভীতি কাজ করছে। গতমাসে যখন কাজ শুরু করি তখন শুটিংয়ে একেবারে থমথমে অবস্থা বিরাজ করতো। এখন সেই থমথমে অবস্থা ধীরে ধীরে কেটে যাচ্ছে। তবে মানসিক চাপ কাজ করছে। করোনার শুরু থেকে ঘরবন্দি ছিলেন লাক্সতারকা উর্মিলা। গত রোজার ঈদের জন্য তিনি কাজও করেননি। যে নাটকগুলো প্রচার হয়েছে সেগুলোর শুটিং আগে করা। ঘরে থেকে করোনা নিয়ে চারটি সচেতনতামূলত ভিডিও বার্তা দিয়েছেন উর্মিলা।

তবে দীর্ঘদিন ঘরে থাকতে থাকতে মানসিক অসুস্থতা অনুভব করছিলেন তিনি। উর্মিলা বলেন, বাসায় থাকতে থাকতে অস্বস্তি লাগছিল, হতাশায় ডুবে যাচ্ছিলাম। অনেক ভেবেচিন্তে দেখলাম করোনার এই অবস্থা হয়তো পুরো বছরটাই থাকবে। স্বাভাবিক হতে হয়তো আরও একবছর লাগবে। তাই করোনার সঙ্গেই জীবনটাকে ‘ইউজ টু’ করে নেয়া ছাড়া উপায় দেখলাম না। সচেতন থেকেই কাজ শুরু করেছি। তিনি বলেন, করোনার আগে থেকেই আমি সচেতনভাবে চলাফেরা করি। যেমন: ক্যারিয়ার শুরু থেকেই বাসা থেকে খাবার নিয়ে যেতাম, মেকআপ নিজেরই থাকতো। খুব কম মেকআপ নিয়েছি শুটিং থেকে। আরও যেসব সুরক্ষা এখন বলা হচ্ছে এগুলো আমি আগেই থেকে করতাম। শুটিংয়ে আমার বড় একটা ব্যাগ থাকে যেখানে সবকিছু বহন করি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও