You have reached your daily news limit

Please log in to continue


করোনা ও সাধারণ রোগীর চিকিৎসা নিয়ে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চায় রাষ্ট্রপক্ষ

হাসপাতালে গুরুতর অসুস্থ রোগীকে চিকিৎসাসেবা দিতে অনীহা দেখালে এবং এতে ওই রোগীর মৃত্যু ঘটলে ‘তা অবহেলাজনিত মৃত্যু’, অর্থাৎ ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে বলে অভিমতসংক্রান্ত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। করোনার সংক্রমণে উদ্ভূত প্রেক্ষাপটে সাধারণ রোগীসহ আক্রান্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসাসেবার বিষয়ে পৃথক পাঁচটি রিটের শুনানি নিয়ে গতকাল সোমবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ ১১ দফা নির্দেশনা ও অভিমতসহ আদেশ দেন। ‘ফৌজদারি অপরাধ’-এর জন্য দায়ী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে বলেন আদালত। অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা আজ মঙ্গলবার প্রথম আলোকে বলেন, হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করেছে। হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদনটি করা হয়েছে বলে জানান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ। প্রথম আলোকে তিনি বলেন, আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. নূরুজ্জামানের ভার্চ্যুয়াল চেম্বার কোর্টে আজ আবেদনটি উপস্থাপন করা হবে। বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে, বিশেষত ঢাকা মহানগর, জেলা; চট্টগ্রাম মহানগর, জেলাসহ বিভাগীয় শহরের বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিকগুলো যাতে কোভিড ও নন-কোভিড (করোনা সংক্রমিত রোগী নন) সব রোগীকে চিকিৎসাসেবা দেয়, সে বিষয়ে সার্বক্ষণিক তদারকির জন্য একটি মনিটরিং সেল গঠন করারও নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত সরকারি হাসপাতালগুলোর ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমকে অধিকতর জবাবদিহিমূলক ও বিস্তৃত করতে হবে। আইসিইউতে চিকিৎসাধীন কোভিড-১৯ রোগী চিকিৎসার ক্ষেত্রে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলো যাতে মাত্রাতিরিক্ত বা অযৌক্তিক ফি আদায় না করতে পারে, সে বিষয়ে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন