কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সংস্কৃতি অঙ্গনে ‘ভালো’ সময়ের অপেক্ষা

বাংলা নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১২ জুন ২০২০, ১৬:৩৩

ঢাকা: করোনার কারণে সময় এখনো ‘অস্থির’। দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখার জন্য ‘সীমিত’ পরিসরে সব খুলে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু জনসমাগম ঘটে এমন আয়োজনে এখনো সরকারের অনুমতি মেলেনি। যার ফলে স্থবির হয়ে আছে দেশের সংস্কৃতি অঙ্গন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ‘ভালো’ সময় এলেই তবে গান-কবিতার ছন্দে ফের মেতে উঠবেন তারা।

গত ৮ মার্চ দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্তের পর ১৮ মার্চ থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয় শিল্পকলা একাডেমি। সে সঙ্গে জাতীয় জাদুঘর, বাংলা একাডেমি, মহিলা সমিতি, পাবলিক লাইব্রেরিসহ সংস্কৃতিচর্চার সব স্থানই বন্ধ হয়ে যায় করোনা সংক্রমণের ভয়ে। ২৬ মার্চ থেকে ২৯ মে- এ ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটির মধ্যেই দেশের সংস্কৃতি অঙ্গনে আসে তিনটি বড় দিবস; পহেলা বৈশাখ, রবীন্দ্র জয়ন্তী ও নজরুল জয়ন্তী। সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকায় তিনটি আয়োজনই ডিজিটালি উদযাপন করেন সংস্কৃতিকর্মীরা।

সে সঙ্গে এ সময়ে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন, নাটকের দল নিজেদের ফেসবুক ও ইউটিউবের মাধ্যমে ব্যতিক্রমী নানা আয়োজন নিয়ে দর্শকদের পাশে ছিল। ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটি শেষে আবারও কর্মচঞ্চল হয়ে উঠছে রাজধানী ঢাকাসহ সমগ্র দেশ। সে সঙ্গে খুলে গেছে দেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের কেন্দ্রবিন্দু শিল্পকলা একাডেমি। ৩১ মে থেকে প্রশাসনিক কর্মকাণ্ড শুরু হলেও, এখনো কোনো অনুষ্ঠান হয়নি সেখানে। আর করোনা পরিস্থিতি ঠিক না হওয়া পর্যন্ত শিল্পকলা একাডেমির মিলনায়তনগুলো বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী বাংলানিউজকে বলেন, এটা আসলে এককভাবে শিল্পকলা একাডেমির সিদ্ধান্ত না। রাষ্ট্রীয়ভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যখন মনে হবে পরিস্থিতি ঠিক হয়েছে, তখন আমরা মিলনায়তন ভাড়া দেবো। সেখানেও শারীরিক দূরত্ব মেনেই দেওয়া হবে। তবে সে সময়টি এখনও এসেছে বলে আমি মনে করি না। আসলে এখন কোনো অনুষ্ঠান করে লাভও নেই। কারণ, আমরা নাটক বা কোনো অনুষ্ঠান তো করবো দর্শকদের জন্য। তারাই যদি না থাকেন তাহলে সে আয়োজন করে তো কোনো লাভ নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও