কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভালো নেই রানু মণ্ডল, করোনা আবহে ঠিক মতো খাবারও পাচ্ছেন না

ডেইলি বাংলাদেশ প্রকাশিত: ১১ জুন ২০২০, ১৫:১২

রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিলেন রানাঘাটের রানু মন্ডল। রানাঘাট প্ল্যাটফর্ম থেকে হঠাৎ করেই চলে গিয়েছিলেন মুম্বাইয়ের গ্ল্যামার দুনিয়ায়। বলিউডের ছবিতে গানও গেয়েছিলেন। কিন্তু পুরনো জায়গায় ফিরে আসতে বেশি সময় লাগলোনা রানু। আগে যেমন কোনরকমে খাবার খেয়ে দিন কাটাতেন। এখনো সেই একই অবস্থা। ফের অভাবে দিন কাটাচ্ছেন রানাঘাটের রানু। ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে, এখন রোজ দু’বেলা পেট ভরে খেতেই রীতিমতো সমস্যায় পড়তে হচ্ছে রানু মন্ডলকে। আগের মতোই অনাহারে দিন কাটছে তার। মাঝেমধ্যে চিঁড়ে মুড়ি খেয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে। 

পাড়া-প্রতিবেশী যদি মাঝেমধ্যে চাল ডাল দেন তাহলে কোন কোন দিন চলে যায়। কিন্তু না খেয়ে পুরো দিনও থেকেছেন রানু মন্ডল। করোনার আবহে সেভাবে কেউ খোঁজ নিতে আসে না হঠাৎ করে জনপ্রিয় হয়ে যাওয়া এই গায়িকাকে। রাতারাতি যেমন সেলিব্রিটি হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। আবার খুব তাড়াতাড়ি যেন গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ড থেকে মুছে গিয়েছে রানু মন্ডলের নাম। তাই আবার সেই রানাঘাটের প্ল্যাটফর্মের কাছে নিজের ছোট্ট ঘরে প্রায় অনাহারে দিন কাটাচ্ছেন রানু মন্ডল। তবে করোনার মধ্যেও প্রথমদিকে নিজের এলাকার দুস্থদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন রানাঘাটের রানুদি। একেবারে দিন আনা দিন খাওয়া মানুষের অন্নসংস্থান করেছিলেন তিনি। সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ্যে আসে।

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের অগাস্ট মাসে রানুর একটি গান রাতারাতি ভাইরাল হয়। দেখা যায়, রানাঘাট স্টেশনে ভিখারিনীর বেশে বসে গান গাইছেন রানু। সেই ভিডিও ভাইরাল হতেই অনেকেই তাকে লতাকণ্ঠীর তকমাও দেন। রাতারাতি ভাইরাল হয়েই সোজা মুম্বাই পাড়ি দিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই হিমেশ রেশমিয়ার নজরে পড়ে যান রানাঘাটের এই গায়িকা। হিমেশ ‘হ্যাপি হার্ড অ্যান্ড হীর’ ছবিতে একটি গান গাওয়ার প্রস্তাব দেন রানু মণ্ডলকে। হিমেশের সুরে রানুর গলায় তেরি মেরি কাহানি গানটির এক লাইন শুনেই মুগ্ধ হয়েছিলেন নেটিজেনরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও