পিৎজা–বার্গারের মজা ছাড়তে হয়েছিল তাঁকে
২০১৬ অলিম্পিকে ব্রাজিলকে সোনা জেতাতে অন্যতম ভূমিকা রেখেছিলেন। চোখে পড়েছিলেন ইউরোপের বড় ক্লাবগুলোর। পরের বছরই তাঁর ঠিকানা হয় ম্যানচেস্টার সিটি। কিন্তু সিটিতে নাম লেখানোর পর সেই সময়ে ১৯ বছর বয়সী জেসুস বিরাট এক সমস্যায় পড়েন। সেটা তাঁর খাদ্যাভাস নিয়ে। ব্রাজিলের ক্লাব পালমেইরাসে থাকতে নিজের খুশি মতো ভালোবাসার খাবার পিৎজা ও বার্গার খেতে পারতেন।
কিন্তু সিটিতে এসে দেখেন, এসব খাবার একজন ফুটবলারের জন্য মোটেই ঠিক নয়। সিটিতে টিকে থাকার জন্য তাঁকে পিৎজা ও বার্গার প্রেম ছাড়তে হয়েছিল বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার। নিজের ভুলগুলো অবশ্য দ্রুতই ধরতে পেরেছিলেন জেসুস।
আর সেগুলো শুধরে নেওয়ার জন্য তৈরি ছিলেন পালমেইরাসের সাবেক স্ট্রাইকার, 'ম্যানচেস্টার সিটিতে আসার আগে নিজের পুরোনো ক্লাব পালমেইরাসে একভাবে কাজ করতাম। এখানে এসে প্রথম বছরেই টের পেলাম আসলে (একজন শীর্ষ ফুটবলারের কাজের ধরন) আলাদা।' এসব নিয়ে কথা বলতে গিয়ে নিজের পিৎজা ও বার্গার প্রেমের কথা জানিয়েছেন জেসুস, 'আমি পিৎজা ও বার্গার খেতে ভালোবাসতাম। এটা সত্যিকার অর্থেই আমার ফিটনেসের জন্য খুব বাজে খাবার ছিল। কিন্তু আন্দ্রের (ম্যান সিটির ট্রেনারদের একজন) সঙ্গে দেখা হওয়ার আগে এটাই ছিল আমার জীবন।'