You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এখনই খুলছে না জাদুঘর-বিনোদন কেন্দ্রগুলো

করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও সীমিত আকারে এখন দেশের সবকিছু উন্মুক্ত। ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটি শেষে আবারও কর্মচঞ্চল হয়ে উঠছে রাজধানীসহ সমগ্র দেশ। খুলে গেছে দেশের বিনোদন ও সংস্কৃতি অঙ্গনের কিছু প্রতিষ্ঠানও। তবে সেসবের প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হলেও এখনো কোনো অনুষ্ঠান বা সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়নি। সাধারণ ছুটি শেষে সীমিত পরিসরে খুলেছে রাজধানীর বিভিন্ন জাদুঘর। তবে চলছে শুধু প্রশাসনিক কার্যক্রম।  মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী একে একে রাজধানীর জাদুঘরসমূহ সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. শওকত আলী বাংলানিউজকে এমনটাই জানিয়েছেন। তিনি বলেন, এই মুহূর্তে সঠিক বলা যাচ্ছে না জাদুঘর সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য কবে উন্মুক্ত করা হবে। করোনা পরিস্থিতির কারণে সাধারণ ছুটি শেষে সীমিত পরিসরে অফিস আদালত খুলছে। এরপর এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে মিটিং করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। পরবর্তী সময়ে জাদুঘর সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হবে সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই। এদিকে গত ১৮ মার্চ করোনা সংক্রমণের কারণে জনসমাগম এড়াতে শিল্পকলা একাডেমির সব মিলনায়তন বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফলে বিনোদনের একটি বড় মাধ্যম থেকে বঞ্চিত হয় সাধারণ দর্শনার্থীরা। বর্তমানে শিল্পকলা একাডেমি খুললেও করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি ঠিক না হওয়া পর্যন্ত শিল্পকলা একাডেমির মিলনায়তনগুলো বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী বাংলানিউজকে বলেন, এটা আসলে এককভাবে শিল্পকলা একাডেমির সিদ্ধান্ত না। রাষ্ট্রীয়ভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যখন মনে হবে পরিস্থিতি ঠিক হয়েছে তখন আমরা মিলনায়তন ভাড়া দেবো। সেখানেও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করেই দেওয়া হবে। তবে সে সময়টি এখনও এসেছে বলে আমি মনে করি না। ‘আসলে এখন কোনো অনুষ্ঠান করে লাভও নেই। কারণ আমরা নাটক বা কোনো অনুষ্ঠান তো করবো দর্শকদের জন্য। তারাই যদি না থাকেন তাহলে সে আয়োজন করে তো কোনো লাভ নেই।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন