You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ব্রিটিশ পোশাক ক্রেতাকে যে হুমকি দিলো বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা

বাংলাদেশের পোশাক খাতের মালিকদের দুটি সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ ২১শে মে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক পোশাক ক্রেতা প্রতিষ্ঠান এডিনবার্গ উলেন মিল ইডব্লিউএম এবং এর অধীন পিকক, জ্যাগার, বনমারশে, জেন নরম্যান, অস্টিন রিডসহ কয়েকটি ব্র্যান্ডকে একটি চিঠি দেয়। চিঠিতে ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে পাওনা অর্থ পরিশোধের জন্য একটি সময় বেধে দেয়া হয়, এবং পাওনা পরিশোধে সময়সীমা পেরিয়ে গেলে তাদের কালো-তালিকাভুক্ত করা হবে বলে জানানো হয়। পোশাক খাতের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ বলছে, বাংলাদেশে ইডব্লিউএম ও তাদের ব্র্যান্ডগুলোতে যারা পোশাক সরবরাহ করে এমন কয়েকটি পোশাক কারখানার কাছ থেকে কয়েকদফা অভিযোগ পাবার প্রেক্ষাপটে, এই চিঠি পাঠিয়েছে সংগঠনটি। বিজিএমইএ'র সহ-সভাপতি আরশাদ জামাল দিপু বলেছেন, করোনাভাইরাসের কারণে অনেকেই কার্যাদেশ বাতিল করেছে, কিন্তু এই ব্র্যান্ডগুলোর সঙ্গে ব্যবসা করার অভিজ্ঞতা ভালো নয়। "এই প্রতিষ্ঠান ও তার ব্র্যান্ডগুলোর কাছে ২১ মিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থ বকেয়া রয়েছে আমাদের কয়েকটি কারখানার। এই প্রতিষ্ঠানটি আগেও মাঝপথে অর্ডার ক্যানসেল করে, বাংলাদেশেরই অন্য কারখানার সাথে আবার কাজ করতে যায়, এমন অভিযোগ আছে। এসব বিবেচনা করেই আমরা (বিজিএমইএ) বকেয়া পরিশোধ করার চিঠি দিয়েছি, অন্যথায় তাদের কালো-তালিকাভুক্ত করা হবে সেটা বলা হয়েছে।" এই ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো করোনাভাইরাসের কারণ দেখিয়ে মাঝপথে কার্যাদেশ বাতিল বা স্থগিত করেছে, কিন্তু ইতিমধ্যেই এখানকার প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যাদেশের অনেকটাই সম্পন্ন করেছে। কিন্তু সেজন্য কোন ধরণের অর্থ শোধ করেনি বাংলাদেশের কারখানাগুলোকে। যার ফলে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে বাংলাদেশের পোশাক ব্যবসায়ীরা। মি. জামাল বলেন, কোন ব্র্যান্ডকে কালো তালিকাভুক্ত করার মানে হচ্ছে বাংলাদেশের অন্য কোন পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ওই ব্র্যান্ডের জন্য কাপড় তৈরি করবে না। এ বিষয়ে ইডব্লিউএমের বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন পর্যায়ে কয়েক দফা ইমেইল পাঠানো হয়েছে, কিন্তু যান্ত্রিক জবাবে জানানো হয়েছে করোনাভাইরাসের কারণে প্রতিষ্ঠানটির সব অফিস বন্ধ রয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন