কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ত্রাণে অনিয়ম : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কাউন্সিলর ও শরীয়তপুরের ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত

এনটিভি প্রকাশিত: ৩১ মে ২০২০, ১৯:৩৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রফিকুল ইসলাম নেহার ও শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার আরশীনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. শামসুদ্দোহাকে (ড. রতন) সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম ও চাল আত্মসাতের অভিযোগে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় তাদের বরখাস্ত করে। আজ স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর এ নিয়ে মোট ৭৪ জন জনপ্রতিনিধিকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হলো। এদের মধ্যে ২৪ জন ইউপি চেয়ারম্যান, ৪৫ জন ইউপি সদস্য, একজন জেলা পরিষদ সদস্য, তিনজন পৌর কাউন্সিলর এবং একজন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার কাউন্সিলর রফিকুল ইসলাম নেহারের বিরুদ্ধে করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কর্মহীন হয়ে পড়া দরিদ্র/নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যে বিশেষ ওএমএস কার্যক্রমের আওতায় ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিতরণে অনিয়ম করে নিজের পরিবারের সচ্ছল সদস্য ও আত্মীয়স্বজনসহ ১৬ ব্যক্তির নাম ওএমএসের ভোক্তা তালিকায় অন্তর্ভুক্তকরণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। কাজেই স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) আইন, ২০০৯-এর ধারা ৩১(১) অনুযায়ী তাঁকে স্বীয় পদ থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হলো।

পৃথক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলার আরশীনগর ইউপি চেয়ারম্যান মো. শামসুদ্দোহা (ড. রতন) মৎস্যজীবীদের ভিজিএফের ৩৫ বস্তা চাল আত্মসাতের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে রয়েছেন এবং শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক আইনানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেছেন। কাজেই স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯-এর ৩৪(১) ধারা অনুযায়ী তাঁকে নিজ পদ থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হলো।

একই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আরশীনগর ইউপি সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শরীয়তপুর জেলা প্রশাসককে অনুরোধ করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও