You have reached your daily news limit

Please log in to continue


স্বাস্থ্যবিধি মতো পরিস্থিতি মানিয়ে চলার ওপর গুরুত্ব সরকারের

করোনা মোকাবিলায় আগামীতে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণের মাধ্যমে পরিস্থিতি মানিয়ে চলার ওপর গুরুত্ব দিয়েই সাধারণ ছুটি ও লকডাউন তুলে নিয়েছে সরকার। আগামী রোববার (৩১ মে) দীর্ঘ দুই মাসেরও বেশি সময় পর সাধারণ ছুটি শেষ হচ্ছে। দেশে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়া সত্ত্বেও মানুষের জীবিকা ও অর্থনৈতিক চাপ কাটিয়ে উঠতেই সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকারের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জীবন-জীবিকার স্বার্থে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড চালু করতেই এ যাত্রায় ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে না। করোনা পরিস্থিতি এখনও নিয়ন্ত্রণে না এলেও বিশ্বের প্রায় সব দেশই ইতোমধ্যে লকডাউন শিথিল করেছে। দীর্ঘ লকডাউনে বাংলাদেশে তৈরি হয়েছে বড় ধরনের অর্থনৈতিক চাপ। এই অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশের পক্ষে আর লকডাউন চালিয়ে নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সরকারের নীতিনির্ধারদের মতে, গত দুই মাসের বেশি সময় সাধারণ ছুটি ও লকডাউন চালিয়ে যাওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে মানুষের মধ্যে করোনা ভাইরাস মোকাবিলার করণীয় সম্পর্কে একটা সাধারণ ধারণা তৈরি হয়েছে। সহসাই এই করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আসার সম্ভাবনা কম। ফলে এখন থেকেই দীর্ঘমেয়াদী এই প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলার প্রস্তুতি নিতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং সরকারের দেওয়া স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কেও মানুষ অবগত এবং ইতোমধ্যে অভ্যস্ত হয়ে ওঠার জন্য অনেক সময় পেয়েছেন। এখন মানুষ সচেতন হয়ে চলার ওপর গুরুত্ব দিলে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করা সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে। প্রতিষেধক আবিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত এ ভাইরাস মোকাবিলায় এটিকেই কার্যকর ও বিকল্প উপায় বলে মনে করছেন সরকারের নীতিনির্ধারকরা। তবে করোনা পরিস্থিতির আরও অবনতি হলে নতুন করে চিন্তাভাবনা করা হবে বলে জানান তারা। গত ২৪ মে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পূর্বাভাসে বলা হচ্ছে করোনা ভাইরাসের এই মহামারী সহসা দূর হবে না। কিন্তু জীবন তো থেমে থাকবে না। যতদিন না কোন প্রতিষেধক আবিষ্কার হচ্ছে, ততদিন করোনা ভাইরাসকে সঙ্গী করেই হয়তো আমাদের বাঁচতে হবে। জীবন-জীবিকার স্বার্থে চালু করতে হবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। বিশ্বের প্রায় সব দেশই ইতোমধ্যে লকডাইন শিথিল করতে বাধ্য হয়েছে, কারণ অনির্দিষ্টকালের জন্য মানুষের আয়-রোজগারের পথ বন্ধ করে রাখা সম্ভব নয়। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের পক্ষে তো নয়ই।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন