ঈদ শেষে আবারো কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। শুক্রবারও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাটে ঢাকামুখী মানুষের ঢল নেমেছে। ফেরি বহরে ১৭টি ফেরির মধ্যে ১০টি ফেরি দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করছে বিআইডব্লিউটিসি এর মধ্যে পাঁচটি রো-রো (বড়) ফেরি ও পাঁচটি ইউটিলিটি (ছোট) ফেরি রয়েছে। এদিকে সকাল থেকেই পাটুরিয়া ঘাট এলাকায় ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ লক্ষ্য করা গেছে। দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার মানুষ কর্মস্থলে যোগ দিতে ঢাকায় ফিরছেন। যাত্রীর চাপ বেশি থাকায় কিছুটা হিমশিম খেতে হচ্ছে। যাত্রীদের মাঝে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও সচেতনতা কম।
আর সামাজিক দূরত্বও বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী নিজস্ব গাড়ি দিয়ে চলাচলের কথা বলা হলেও ঘাট এলাকায় ভাড়ায় ছোট গাড়ির মাধ্যমেই যাতায়াত করতে হচ্ছে যাত্রীদের। বিআইডব্লিউটিসি পাটুরিয়া ফেরি সেক্টরের ব্যবস্থাপক আব্দুস সালাম বলেন, কয়েকদিন ধরেই নদীতে পানি বৃদ্ধির ফলে পাটুরিয়া ফেরি ঘাটে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমানে চারটি ফেরি ঘাটের মধ্যে দুটি ফেরি ঘাট পানিতে ডুবে গেছে।
বর্তমানে পাটুরিয়ার চারটি ঘাটের মধ্যে ৩ ও ২ নম্বর ফেরিঘাট চালু রয়েছে। ঘাট দুটি পানিতে ডুবে যাওয়ার কারণে চাপ একটু বেশি। এদিকে মহাসড়কে কোনো গনপরিবহন না থাকায় প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস ও ব্যাটারিচালিত অটোতে চলাচল করতে হচ্ছে ঢাকামুখি মানুষের। গণপরিবহন না থাকায় ছোট গাড়ির উপর নির্ভরশীল থাকায় এই সুযোগে অতিরিক্ত টাকা আদায় করছে যাত্রীদের কাছ থেকে। (ঢাকাটাইমস/২৯মে/কেএম)
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.