‘গাছের সব ফুল একসঙ্গে ফোটে না।’ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ব্যর্থতার বৃত্তে থাকা লিটন দাসকে নিয়ে বাংলাদেশ দলের সাবেক কোচ চন্দিকা হাথুরুসিংহে বলেছিলেন কথাটা। লিটন যে ফুটবেন সেই আস্থা রেখেছিলেন তিনি। দারুণ প্রতিভাবান ব্যাটসম্যান। ঘরোয়া ক্রিকেটে তার সামর্থ্য বুঝিয়েছেন। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে লিটনকে বদলে দিয়েছে তার উপলব্ধি।ক্রীড়াবিষয়ক সংবাদ মাধ্যম ক্রিকবাজকে লিটন বলেন, ‘আয়ারল্যান্ড সফরে গিয়েও জানতাম না বিশ্বকাপে খেলবো কি-না। এমনকি আয়ারল্যান্ড সিরিজেও খেলতে পারবো কি-না জানতাম না। তবে ওই সময়টায় আমি শুধু অনুশীলন করেছি। আগের থেকেও বেশি অনুশীলন নিশ্চিত করেছি।
যতক্ষণ না পর্যন্ত মনে হয়েছে, এখন ঠিক আছে, ব্যাটিং চালিয়ে গেছি। নেট ফাঁকা পেলেই ব্যাট নিয়ে নেমে পড়েছি। আর একটু অনুশীলন করতে চেয়ে কোচকে অনুরোধ করেছি। তখন থেকেই ব্যাটিংয়ে এবং ফিটনেসে আমি আমার মধ্যে পরিবর্তন দেখতে পাই।’ব্যাটিং-ফিটনেস নিয়ে একসময় লিটনের আত্মতুষ্টি ছিল। নেটে অল্প অনুশীলনেই খুশি থাকতেন তিনি। নিজের ফিটনেস নিয়েও। কিন্তু বিশ্বকাপে সাকিব আল হাসানকে দেখে তার চোখ খুলে যায়। লিটন জানান, সাকিবের ফিটনেস দেখে তার দৃড়তা আরও বেড়ে যায়।
লিটন মনে করেন, ওই ফিটনেসই সম্ভবত তার ক্রিকেট বদলে দিয়েছে।এছাড়া বাংলাদেশ ওয়ানডে ও টি-২০ দলের ওপেনার মনে করেন, একসময় তিনি ব্যর্থ হওয়ার জন্য ভাগ্যকে দুষতেন। কিন্তু এখন পরিশ্রমের মন্ত্রে বিশ্বাস করেন, ‘ক্রিকেটে ভাগ্য গুরুত্বপূর্ণ। একসময় আমি ভাবতাম, ভাগ্য খারাপ তাই ভালো হচ্ছে না। আমার কী করার! কিন্তু এখন বিশ্বাস করি, পরিশ্রম করে ভাগ্য বদলানো সম্ভব।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.