শিমুলিয়া ঘাট থেকে: মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে আবারও যাত্রীদের ভিড় বেড়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ মে) রাত ১১টা থেকে ফেরি চালু হয়েছে। শুক্রবার (২২ মে) ভোর থেকে বেড়েছে দক্ষিণবঙ্গগামী যাত্রীদের উপস্থিতি। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফেরিগুলোতে করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি নিয়ে গাদাগাদি করে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে অনেকে। ফেরি চালুর খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক রওনা দিয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলার মানুষ।
ফেরিগুলোতে পণ্যবাহী ট্রাক, মোটরসাইকেল ও প্রাইভেটকারের সংখ্যাই বেশি। ঘাট এলাকায় পারের অপেক্ষায় রয়েছে শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক। তবে ঘাটে এসে যাত্রীবাহী গাড়ির চালকদের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে না। যাত্রীর চাপে ফেরিগুলো লোড করতেও বেশি সময় লাগছে। কানায় কানায় পূর্ণ করে এরপর ফেরিগুলো ছাড়ছে।
যাত্রীদের অভিযোগ, শিমুলিয়া ঘাটে আসার পথে পরিবহনে বাড়তি ভাড়া গুনতে হচ্ছে। এদিকে, ট্রলারে চেপেও যাত্রীদের পদ্মাপাড়ি দিতে দেখা গেছে। কাঁঠালবাড়ী ঘাট পর্যন্ত জনপ্রতি ১০০ টাকা ভাড়ায় গাদাগাদি করে যাত্রীদের গন্তব্যে যাচ্ছে। আবার কয়েকটি ট্রলার মাঝ পদ্মা থেকে ফিরিয়ে দিয়েছে নৌ-পুলিশ সদস্যরা। গাজীপুর থেকে বরিশালগামী যাত্রী রং মিস্ত্রি আব্দুল আওয়াল জানান, ভোরে বাড়ি থেকে ফোন আসে ফেরি চালু হয়েছে। এরপর দ্রুত গাড়িতে করে শিমুলিয়া ঘাটে এসে পড়েছি।
পথিমধ্যে বেশি ভাড়া গুনতে হয়েছে। কিন্তু ফেরি চালু হওয়ায় অনেক খুশি, কেননা ঈদে প্রিয় মানুষের সঙ্গে ঈদ আনন্দ কাটানো যাবে। শরিয়তপুরগামী যাত্রী সাব্বির হোসেন বাংলানিউজকে জানান, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ি আটকানো হচ্ছে না। সোমবার সন্ধ্যায় ঘাটে এসে ফিরে গিয়েছিলাম।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.