কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আজকের করোনা, কালকের করোনা

চীনের উহান থেকে পৃথিবীব্যাপী সার্স কোভ-২ ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার শিরোনামটি এখন ৫ মাসের বেশি পুরনো। বাংলাদেশে কোভিড-১৯ হানা দেওয়ার ২ মাস পূর্তিও হয়ে গেলো ক’দিন আগেই। পৃথিবীর আর ২১১টি রাষ্ট্র এবং অঞ্চলের মতোই কোভিডের সহসা ধাক্কায় হতচকিত ভাবটা কাটিয়ে উঠে আর সবার মতো আমরাও এখন প্রস্তুতি নিচ্ছি দীর্ঘমেয়াদে কোভিড-১৯ মোকাবেলার। ধারণা করা হচ্ছে কোভিড-১৯-এর মতোই কোভিডউত্তর সময়টা অর্থাৎ কোভিড-২০-২১ মোকাবেলাটাও যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং হতে যাচ্ছে। এর একটি দিক হচ্ছে স্বাস্থ্য খাতের প্রস্তুতি।

আর এই লেখার গ-ীটাও সেই জায়গাটাকে কেন্দ্র করেই। জানুয়ারিতে প্রথম যখন কোভিড-১৯ নামক রোগটি বিশ্বব্যাপী তা-ব সৃষ্টি করতে শুরু করেছিলো সেই সময়টার তুলনায় আজকে আমদের অস্ত্রাগার অনেক বেশি সমৃদ্ধ। তখন কোভিড-১৯-এর ওষুধ বলতে ছিলো জ্বর-কাশি আর শ্বাসকষ্টের সিম্পটোমেটিক চিকিৎসা। সে জায়গায় আজ আলোচনায় অনেকগুলো ওষুধ।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এর মধ্যে ৭ থেকে ৮টি খুবই সম্ভাবনাময়। এমনও শোনা যাচ্ছে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনটি হয়তো বাজারে চলে আসবে মাসখানেকের ভেতর। পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সেরাম ইনস্টিটিউট, ইন্ডিয়া লিমিটেড এরই মাঝে এই ভ্যাকসিনটির ৯ কোটি ডোজ উৎপাদনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে।

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের যে ঐতিহাসিক গভীরতা আর আজকের যে ব্যাপ্তি তার উচ্ছ্বসিত বহিঃপ্রকাশ এই করোনাকালেও আমরা একাধিকবার দেখেছি। বাংলাদেশের কমপক্ষে ২টি ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ভ্যাকসিন উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে। আশা করা যেতেই পারে যে সরকারি উদ্যোগ এবং দু’দেশের এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতায় পৃথিবীর অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় অনেক আগেই এই সার্স কোভ-২ ভ্যাকসিনও আমাদের হাতে চলে আসবে। একটা সময় আমাদের খেদ ছিলো টেস্ট নিয়ে। সেখানেও আমাদের সক্ষমতা বেড়েছে অনেকখানি। এপ্রিল মাসের এ সময়টাতেও এ দেশের একটি মাত্র পিসিআর ল্যাবে সার্স কোভ-২ পরীক্ষা করা হতো। আজ তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪১টি। পাইপলাইনে আছে আরও ১৫টি ল্যাব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও