শুটিং শুরুর নেপথ্যে...
ব্যবসায়িক কেন্দ্র এবং অফিস স্বল্প পরিসরে খোলার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ সিদ্ধান্তের সূত্রে অনেক নাট্যনির্মাতা দাবি জানান নিয়ম মেনে শুটিং চালু করার। পাঁচজন নাট্যনির্মাতা এবং তিনজন প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুটিং চালু নিয়ে সরকারি কোনো বাধানিষেধ নেই। অর্থনৈতিক সংকট এবং একঘেয়েমি থেকে মুক্তি পেতে অনেক তারকা এবং কলাকুশলীরাই সচেতন থেকে শুটিং করতে চান। তবে অনেকেই আবার করোনার ভয়াবহতার কথা বলে শুটিং শুরুর ঘোর বিপক্ষে। এমন পরিস্থিতিতে শুটিং শুরু করা নিয়ে বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষে–বিপক্ষে দুটি মত তৈরি হয়েছে। জানা গেছে, এ মুহূর্তে একটা পক্ষের হাতে ঈদে প্রচারের জন্য এক শ থেকে দেড় শ নতুন নাটক আছে। অন্য পক্ষের হাতে ঈদে প্রচারের জন্য খুব বেশি নাটক নেই। যাঁদের হাতে ঈদের প্রচারের জন্য বেশি নাটক আছে, তাঁরাই ঈদে একচেটিয়া ব্যবসা করার জন্য কোনোভাবেই চাচ্ছেন না ঈদের আগে শুটিং হয়ে নাটকের সংখ্যা বাড়ুক। খবর নিয়ে জানা যায়, ৭ মে থেকে শুরু হয়েছে বিজ্ঞাপনের শুটিং। সেগুলো এখনো চলছে। ডিরেক্টর’স গিল্ড সূত্রে জানা যায়, ২২ মার্চ থেকে শুটিং স্থগিত।