কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মৃত্যুর ভয়ও উপেক্ষিত তাদের কাছে

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০৭ মে ২০২০, ১০:০৯

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের থাবায় বিপর্যস্ত গোটা বিশ্ব। বাংলাদেশেও হানা দিয়েছে এই ভাইরাস। দিন দিন বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। করোনা প্রতিরোধে প্রথম সারির যোদ্ধা হিসেবে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা রয়েছেন মানুষের পাশে। যারা সরাসরি করোনা আক্রান্তের সংস্পর্শে এসে নমুনা সংগ্রহ ও চিকিৎসা সেবার দায়িত্ব পালন করছেন। করোনা সন্দেহজনক রোগী বা কেউ উপসর্গ নিয়ে মারা গেলে তার নমুনা সংগ্রহ করছেন। সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালসহ জেলার সাতটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা পরীক্ষায় নমুনা সংগ্রহ করতে মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। করোনা উপসর্গ দেখা দিলে বা কেউ মারা গেলেই ছুটে যাচ্ছেন নমুনা সংগ্রহ করতে। পরিবারের কথা না ভেবে মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন এসব স্বাস্থ্যকর্মীরা। সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে প্যাথলজি বিভাগের ল্যাব টেকনোলোজিস্ট রবীন্দ্রনাথ ঘোষ দায়িত্ব পালন করছেন করোনার উপসর্গ থাকা ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহের। পরিবার করোনা আতঙ্কে থাকলেও দায়িত্ব পালনে অসম্মতি জানায়নি তার পরিবার। রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, সদর হাসপাতালের তিনজন নমুনা সংগ্রহের দায়িত্ব পালন করছি। ভয়ে থাকি, তারপরও দায়িত্ব পালন করতে হবে। পরিবারও আতঙ্কিত তবে অসম্মতি জানায়নি দায়িত্ব পালনে। এখন পর্যন্ত ২০-২৫ জনের নমুনা সংগ্রহ করেছি। নমুনা সংগ্রহের পর গোসল করি। এরপর বাসায় ফিরেও পুনরায় সাবান দিয়ে গোসল করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হই। ভয়ে আছি, তবুও পিছু হঠলে হবে না। সাতক্ষীরা সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নমুনা সংগ্রহের জন্য গঠন করা হয়েছে পাঁচ সদস্যের একটি মেডিকেল টিম। টিমে রয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট আবুল কাসেম, মহিবুর রহমান, স্বাস্থ্য সহকারী মেহেদী হাসান, ফারুক হাসান ও অফিস সহায়ক সাইফুল্লা হাবীব। সাতক্ষীরা সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য সহকারী (মেডিকেল টেকনোলজিস্ট) মো. ফারুক হাসান বলেন, সদর উপজেলার মধ্যে কোথাও করোনার উপসর্গ দেখা দিলেই বা কারও মৃত্যু ঘটলেই ডাক পড়ে আমাদের। এখন পর্যন্ত ৩৬ জনের নমুনা সংগ্রহ করেছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও