কেন্দ্রীয় ঔষধাগার (সিএমএসডি) থেকে চিকিৎসকদের জন্য নিম্নমানের ফেস মাস্ক পাঠানো হচ্ছে বিভিন্ন হাসপাতালে। এসব পণ্য ক্রয় ও সংগ্রহের সময় কোনো মান যাচাই করা হয়নি। এ নিয়ে সারা দেশের চিকিৎসকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। [৩] তারা বলছেন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের অধীন সিএমএসডি থেকে সরবরাহকৃত মাস্ক অত্যন্ত নিম্নমানের। কভারের ওপর এন৯৫ লেখা থাকলেও ভেতরে ছিল সাধারণ ফেস মাস্ক, যা কোনো ভাইরাস প্রতিরোধে ভূমিকা রাখতে সক্ষম নয়। [৪] এ ধরনের মাস্ক চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীদের করোনাভাইরাস থেকে কোনো নিরাপত্তা দেবে না। এসব মাস্ক ব্যবহার অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। সরকারি-বেসরকারি একটি প্রভাবশালী চক্র করোনা দুর্যোগকে ব্যবহার করে বাণিজ্যে জড়িয়ে পড়েছে বলে তারা অভিযোগ করেন। সূত্রে জানা গেছে, নিম্নমানের মাস্ক গ্রহণে অস্বীকৃতি জানানোয় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মঞ্জুর মোর্শেদকে বদলি করা হয়েছে। [৫] সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মুগদা হাসপাতালে ৩০০ মাস্ক দেয়া হয়। যেগুলোর মোড়কে ‘এন৯৫ ফেস মাস্ক’ লেখা। এগুলো দেখে চিকিৎসকদের সংশয় তৈরি হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে মুগদার ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক শহিদ মো. সাদিকুল ইসলাম বুধবার অধিদফতরের মহাপরিচালককে এ বিষয়ে একটি চিঠি দিয়েছেন। তাতে বলা হয়েছে, হাসপাতালের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩০ মার্চ কেন্দ্রীয় ঔষধাগার অন্যান্য মালামালের সঙ্গে ৩০০টি এন৯৫ মাস্ক সরবরাহ করেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.