You have reached your daily news limit

Please log in to continue


করোনার জাপানি ওষুধ 'অ্যাভিগান'র ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু

ইনফ্লুয়েঞ্জায় বড় হাতিয়ার হয়েছিল জাপানি ওষুধ 'অ্যাভিগান'। করোনা আক্রান্ত রোগীদের ওপরেও নাকি এই ড্রাগের প্রভাব সন্তোষজনক। সংক্রমণ কমছে হয় তিনদিনে, না হলে রোগী তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল দশায় পৌঁছচ্ছে ১১ দিনের মধ্যেই। জাপানি ড্রাগের প্রভাবে চীনের অনেক রোগীই নাকি সংক্রমণ কমিয়ে সুস্থ শরীরে বাড়ি ফিরে গেছে এমন কথা আগেই শোনা গিয়েছিল। এবার সেই আ্যভিগানের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের কথা ঘোষণা করেছেন প্রস্তুতকারক কম্পানি ফুজি ফিল্ম। চীনের করোনায় আক্রান্ত রোগীদের ওপর প্রয়োগে দুর্দান্ত ফলাফলে রিপোর্টের পরে ফুজিফিল্ম নতুন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় এটি ব্যবহারের জন্য এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করতে ক্লিনিকাল ট্রায়াল শুরু করেছে। চীনের পরীক্ষাগুলিতে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে, করোনাভাইরাস সংক্রামিত রোগীদের সুস্থ করে তুলতে অ্যাভিগান দারুণ ভূমিকা রাখতে পারে। বুধবার ফুজিফিল্মের একজন মুখপাত্র এএফপিকে বলেছেন, 'জুনের শেষ নাগাদ ১০০ রোগীর উপরে এই ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করা হবে। সেখান থেকে আমরা তথ্য সংগ্রহ করব, সেগুলি বিশ্লেষণ করব এবং এরপরে অনুমোদনের জন্য ফাইল করব।' মুখপাত্র জানিয়েছেন, ২০ থেকে ৭৪ বছর বয়সী করোনভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের উপর সর্বাধিক ১৪ দিনের জন্য ড্রাগটি প্রয়োগ করা হবে। তিনি আরও বলেছেন, প্রাণীদেহে পরীক্ষায় কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখতে পাওয়ায় এই ট্রায়ালে আমরা গর্ভবতী মহিলাদের বাদ দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে শনিবার বলেছিলেন যে, 'তিন ধাপের পরীক্ষার পরে সরকার এই সিদ্ধান্ত আসবে যে নতুন করোনভাইরাসটির চিকিৎসা হিসাবে আনুষ্ঠানিকভাবে অ্যাভিগানের অনুমোদন দেওয়া যাবে কি-না। যদি পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষজনক হয়, আমরা অনুমোদন দেব।' চীন এরই মধ্যে আভিগানের প্রধান উপাদান ফেভিপিরাবির নিয়ে ক্লিনিকাল ট্রায়াল সম্পন্ন করেছে বলে দেশটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় গত মাসের শেষ দিকে জানিয়েছিল।  চীনে চালানো দুটি পরীক্ষায় ওষুধটি করোনা রোগীদের সুস্থ হতে দারুণ ভুমিকা রেখেছিল এবং তাদের সুস্থ হওয়ার সময় কমিয়ে দিয়েছিল। তবে এসব পরীক্ষায় ফুজিফিল্ম জড়িত ছিল না।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন