You have reached your daily news limit

Please log in to continue


করোনাভাইরাস: কিছু সাধারণ জিজ্ঞাসা

সর্দি, হাঁচি-কাশি হলেই কি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে? না। সাধারণ সর্দি, কাশি এমনিতেই হতে পারে। করোনাভাইরাস কোনো একক ভাইরাস নয়; বরং দুই হাজারের একটি গোষ্ঠীবদ্ধ পরিবার। সাধারণ সর্দি, কাশি, হাঁচি থেকে শুরু করে প্রাণঘাতী সার্স, মার্স ইত্যাদি ভাইরাস এ পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তবে আক্রান্ত কোনো ব্যক্তি বা প্রাণীর সংস্পর্শ ছাড়া এ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কম। করোনাভাইরাস কেন এত মারাত্মক? গত ডিসেম্বরে চীনের উহানে শনাক্ত হওয়া নভেল করোনাভাইরাসটি নতুন এবং প্রাণঘাতী। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এরই মধ্যে এ ব্যাপারে বৈশ্বিক জরুরি অবস্থা জারি করেছে। এই ভাইরাসের চরিত্র ‘দুর্বোধ্য’। সংক্রমিত কোনো মানুষ কয়েক দিন পর্যন্ত কোনো ধরনের উপসর্গ ছাড়াই থাকতে পারে। এ ভাইরাসগোষ্ঠীর কিছু সদস্য সহজেই ছড়িয়ে পড়ে মানুষ থেকে মানুষের মধ্যে, আবার কিছু ভাইরাস এমনও আছে যেগুলো ছড়ায় না। এখন পর্যন্ত মৃত্যুর হার মোট আক্রান্তের প্রায় ২ শতাংশ। কতটা ছোঁয়াচে এই করোনাভাইরাস? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রাথমিক অনুমান, করোনার বেসিক রিপ্রডাকশন নাম্বারের ব্যাপ্তি হলো ১.৪ থেকে ২.৫, যার মানে এটি সার্সের মতোই এবং ইনফ্লুয়েঞ্জার চেয়ে বেশি ছোঁয়াচে। তবে এখন পর্যন্ত সংক্রমণের মাত্রা এবং মৃত্যুর হার অপেক্ষাকৃত মৃদু বলে মনে করা হচ্ছে। তবে বেইজিংয়ের চায়নিজ একাডেমি অব সায়েন্সেসের একটি দল বলছে, এ সংখ্যা হওয়া উচিত ৪.০৮। নতুন ভাইরাসের ক্ষেত্রে বরাবরই আতঙ্ক কেন? পৃথিবীতে যখন নতুন ধরনের কোনো ভাইরাসের আবির্ভাব ঘটে, তখন ওই ভাইরাসের বিরুদ্ধে মানুষের দেহে প্রতিরোধক্ষমতা গড়ে উঠতে বা ‘ইমিউনিটি সিস্টেম ডেভেলপ করতে কিছুটা সময় লাগে। কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা পদ্ধতি বা টিকা আবিষ্কার হতেও সময় লাগে। নভেল করোনার বেলায়ও তা-ই। ফলে আশঙ্কা থাকে জটিল ধরনের মহামারির, যেমনটি হয়েছিল মার্স কিংবা সার্সের ক্ষেত্রে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন