নগরীতে মোটর সাইকেল চোর চক্রের নয়টি গ্রুপ দেশের বিভিন্নস্থানে মোটর সাইকেল বিক্রির পাশাপাশি সীমান্তে নিরাপত্তা রক্ষীদের সতর্ক প্রহরা ডিঙিয়ে পার্শ্ববর্তী ভারত ও মিয়ানমারে পাচার করে দিচ্ছে। বিনিময়ে মিয়ানমার থেকে আসছে ইয়াবা ট্যাবলেট এবং ভারত থেকে আসছে সে দেশে চুরি যাওয়া মোটর সাইকেল ও ফেন্সিডিল। সামপ্রতিক সময়ে গ্রেপ্তারকৃত মোটর সাইকেল চোর চক্রের সদস্যরা চাঞ্চল্যকর এ তথ্য জানান। খোদ পুলিশ কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন যে, চুরি ঠেকাতে বিশেষ অভিযান চলার ফাঁকেও প্রতিদিন নগরীতে তিন/চারটি মোটর সাইকেল ঠিকই চুরি হচ্ছে। আর তাই হাত বাড়ালে চট্টগ্রামেই পাওয়া যাচ্ছে অভাবনীয় মূল্যে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোটর সাইকেল। তিন লাখ টাকার মোটর সাইকেল এক লাখ আশি হাজার, এক লাখ আশি হাজার টাকা মূল্যের মোটর সাইকেল মাত্র ৪৫ হাজার টাকা, দুই লাখ ২০ হাজার টাকার মোটর সাইকেল বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৭০ হাজার টাকায়। এই মোটর সাইকেলগুলো নগরী বা জেলার কোন স্থান থেকে চুরি করা অথবা চোরাই পথে ভারত থেকে নিয়ে আসা। কখনো কখনো চোরাই মোটর সাইকেল চলে যায় ভারত কিংবা মিয়ানমারে। কখনো আবার সীমান্তে কড়াকড়ি দেখা দিলে চোরাই মোটরসাইকেলের যন্ত্রাংশ খুলে দোকানে বিক্রি করে দেওয়া হয়। চুরি থেকে বিক্রি পর্যন্ত একটি নির্দিষ্ট চেইন অব কমান্ড মেনে চলতে হয়। চেইন অনুযায়ী নির্দিষ্ট ব্যক্তির শরণাপন্ন না হলে মোটর সাইকেলের খোঁজ মিলে না। মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাগণ আজাদীকে জানান, এ চক্রের সদস্যরা অত্যন্ত সুশৃঙ্খল। প্রত্যেকের কাজ ভাগ করা আছে। মোটর সাইকেল চুরি করা থেকে বিক্রি করা পর্যন্ত পাঁচ ভাগে ভাগ হয়ে তারা এ কাজ করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.