You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জনিকের জীর্ণ কুটিরে বসেছিলেন বঙ্গবন্ধু!

অনিতাকে প্রাণ ভরে ভালোবাসতাম। একপর্যায়ে হাড় কাঁপানো পৌষের এক রাতে গারো সমাজের রীতি অনুযায়ী দুই জনকে এক ঘরের পৃথক দুই দরজায় ভেতরে প্রবেশ করিয়ে বাইরে খিড়কি দেওয়া হয়। নিশিবসান ঘটে মোরগ ডাকা ভোরে। দুই হাত মিলিয়ে একই দরজায় হাসিমুখে বেরুলাম দুই জন। বিহান বেলায় দুই জনের এক দরজায় হাসিখুশিতে বেরোতে দেখে বাড়ির সবাই উত্ফুল্ল হয়। তারপর পুরোহিত ডাকা হলো। গারো রীতিতে মন্ত্রজপ আর মালা বদল হলো। দুটো বন মোরগ এনে গলা টেনে ছিঁড়ে ফেলা হলো। শুরু হলো নতুন জীবন। সেই যে বিনে সুতোর মালায় অনিতা অঙ্কশায়িনী হলেন তা টিকেছিল টানা পঁয়ষট্টি বছর। এভাবেই নিজের জীবনের গল্প করছিলেন ত্রিকালদর্শী গারো জনিক নকরেক।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন