You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডা. মিলনের রক্তে অর্জিত গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করুক

ডা. মিলনের রক্তে অর্জিত গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করুক মতামত - শফী আহমেদ ২৭ নভেম্বর, ২০১৯ ০৯:৪৫ ২৭ নভেম্বর, ডা. মিলনের শহীদ হওয়ার মধ্য দিয়ে সামরিক স্বৈরশাসনবিরোধী আন্দোলন চূড়ান্ত রূপ লাভ করে। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের আগে ২০ জানুয়ারি শহীদ আসাদের জীবনদান পাকিস্তানী সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে বাঙালি জাতির স্বাধীকার স্বাধীনতার আন্দোলনকে তরান্বিত করেছিল। ২৪ জানুয়ারি শহীদ মতিউরের আত্মত্যাগের মাধ্যমে পাকিস্তানী সামরিক জান্তা আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে গণ-অভ্যুত্থানের সূচনা হয়। সফল গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আইযুব খান পদত্যাগে বাধ্য হয়। বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন। গণ-অভ্যুত্থানের পথ ধরেই সত্তরের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় আমাদের স্বাধীনতা আন্দোলনকে তরান্বিত করে। ঠিক তেমনি ডা. মিলনের আত্মদানের মধ্য দিয়ে ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট জাতির জনককে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে জাতির কাঁধে চেপে বসা সামরিক শাসনের জগদ্বল পাথর অপসারনের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত রূপ লাভ করে। বিজ্ঞাপন শহীদ ডা. মিলন স্বপ্ন দেখেছিলেন শোষণমুক্ত সমাজতান্ত্রিক বাংলাদেশের, নিযোজিত রেখেছিলেন নিজেকে গণতান্ত্রিক সংগ্রামের প্রতিটি পর্যায়ে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন