Fuad Hasan: ব্লগার আরিফ জেবতিক আজ একটি টিভি অনুষ্ঠানে অভিযোগ করলেন যে তিনি নাস্তিক নন, তবু তাকে নাস্তিক বলা হয়েছে। একজন বিশ্বাসীকে এমন কিছু বলা হলে তার খুবই কষ্ট লাগার কথা। তিনি এখন নিশ্চয়ই কাদের সিদ্দিকীর কষ্টটাও বুঝতে পারবেন। এই বোঝাপড়া যত বাড়বে ভিন্নমতের প্রতি ঢালাওভাবে নেতিবাচক ট্যাগিং তত কমবে। আমাদের সামাজিক-রাজনৈতিক পরিবেশের সুস্থতার জন্য এই বোঝাপড়াটা খুব বেশি জরুরী। Mehdi Hasan Khan: শুক্রবার বাদ জুম্মা প্রতিটি মসজিদে বায়ান্নর ভাষা শহীদ এবং মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সকলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হবে। যার যার এলাকার মসজিদের ঈমামদের নিজ দায়িত্বে খবরটি পৌঁছে দিন। Atiqur Rahman: শুধু জামাত শিবির কেন? আওয়ামীলীগের যেইসব নেতা যুদ্ধাপরাধী হিসবে বেশ পরিচিত তাদের বিচার কেন হবে না?যদি সেই দাবী প্রজন্ম চত্বর থেকে না আসে তবে প্রজন্ম চত্বরের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ থাকাটাই কি সাভাবিক না? লাকি আক্তার: সংগ্রামের নতুন মোড় তৈরি হল। এখন আমরা আর এক জায়গায় স্থির থাকবনা। আমাদেরকে ছড়িয়ে যেতে হবে বাংলাদেশের প্রতিটি প্রান্তে। আমাদের দায়িত্ব বেড়ে গেল অনেক। আন্দোলনের শক্তিশালী গণভিত্তি গড়ে তুলতে হবে ২৬ মার্চের আগেই। আমাদের সংগ্রামের মাধ্যমে ,সকল যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করতে হবে, বাংলার মাটি থেকে নির্মূল হবে জামাত শিবিরের রাজনীতি।মুক্তিযুদ্ধের অসমাপ্ত কাজ আমদেরকেই সম্পন্ন করতে হবে।মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা বাস্তবায়নের জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা গ্রহণ করতে হবে। তাই গ্রাম নগর বন্দরে , জোট বাধো, তৈরি হও। আমাদের সংগ্রাম চলছেই, চলবে। জনতার সংগ্রাম চলবে। জয় বাংলা, জয় জনতা। Kamruzzaman Saadheen: Shahabag er andolonta ar neutral thaklo na.. ek pashe nasiruddin Yusuf arek pashe Nazmul Hasan Siddiki...(General Secretary of Satroleague) onader pashe rakhar ki dorkar??? Noton projonmer andolonta projonmer hatei thakna..... ei andoloner shofol kono rajnoitik dol nik seta karoi kammo noy.. Supriti Dhar: ‎...সত্যি বলছি, শাহবাগকে আমি মিস্ করবো ভীষণ....যদিও এক শাহবাগকে বিস্তৃত করা হয়েছে কয়েকটি খণ্ডে....কিন্তু কোথায় সেই প্রথমদিনের উত্তাপ? তারপরও বলবো, এ এক অন্যরকম ফেব্রুয়ারি আমাদের অধিকাংশের জীবনে। অনন্য, অক্ষয় হোক এই নতুন সময়। দাবি আদায়ের সৎ শক্তি আমাদের ভিতরে জাগ্রত হোক.....আমীন। শাহবাগে সাইবার যুদ্ধ আগামীকাল শুক্রবার। পবিত্র জুম্মাবার। আসুন মকল ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা পাড়ায় মহল্লায় পবিত্র জুম্মার নামাজের পর শপথ নেই ধর্মব্যবসায়ী জামায়াত-শিবির মুক্ত দেশ গড়ার। এবং এসব ধর্মব্যবসায়ীদের প্রতিহত করি। সকল ধর্মপ্রাণ মুসল্লীদের মাঝে এ বার্তাটি ছড়িয়ে দিন। Ejaj Ahmad আমার কাছে একুশ অর্থ এক দিনের জন্য বাংলা ভাষাকে ভালবাসা নয়। এ বছর আমার লক্ষ্য হচ্ছে আগের চেয়ে একটু সুন্দর করে বাংলা বলার চেষ্টা করা, শুদ্ধ ভাবে বাংলা লেখার চেষ্টা করা। যদি মায়ের ভাষায় শুদ্ধ ভাবে কথা বলতে আর লিখতেই না পারলাম, তাহলে শহীদ মিনারে ফুলের তোড়া সাজিয়ে কী হবে? আসুন সবাই বাংলাকে ভালবাসি; শুধু একুশে ফেব্রুয়ারিতে নয়, সারাবছর। শুধু কথায় নয়, কাজে Rowshan Ara Mukta আমার কন্যা জারামনি কে একুশে ফেব্রুয়ারি নিয়া তালিম দিতেছিলাম। যেই না আন্দোলনের কথায় আসলাম, যেই না কইলাম '' জানো তারপরে আমরা কী করলাম? আমরা মানি না মানি না বললাম! আর বললাম বাংলা আমাদের মাতৃভাষা, আমরা উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা মানি না!'' কন্যা আমার কি বুঝল কে জানে, আমাকে থামাইয়া দিয়া পেটের ভিতর থেইকা বাইর হওয়ার জন্য যে ঘুষি আর লাথি দিত সেই গল্প শুরু কইরা দিল! :/ কৌশিক আহমেদ আমার দেশ পত্রিকা কয়েকজন ব্লগারের নাম উদ্দেশ্যমূলকভাবে প্রচার করছে নাস্তিক ব্লগার হিসাবে। এবং তাদের গতকালের সংবাদটা সতেরো হাজার বার শেয়ার হয়েছে, লাইকের সংখ্যা বারো হাজার। আজকের নিউজেও ঐ ব্লগারদের নাম এসেছে, হাজারবার শেয়ার হয়ে গেছে। যে-সমস্ত ব্লগারের নাম এসেছে তার মধ্যে ইমরান মাত্র কয়েকটা ব্লগ লিখেছে যার মধ্যে নবী-রসুল নিয়ে কোনো কথা নাই। কিভাবে তার নাস্তিকতা সম্বন্ধে নিশ্চিত হলো আমার দেশ? পিয়ালের ঘোর শত্রু পর্যন্ত স্বীকার করবে সে একজন আস্তিক মানুষ। বাম-নাস্তিক এরা সবাই তার আক্রমনের শিকার হয়েছে। আসিফ মহিউদ্দীন ও ইব্রাহীম খলিল ধর্মবিশ্বাসে যাই হোক না কেনো তাদের নিয়ে হাউকাউ করার কি আছে রে নাতি? তারা যদি শাহবাগের এই অসাম্প্রদায়িক গণজাগরণের সাথে সম্পৃক্ত না থাকতো, আপনারা কি এইসব ফলাও করে প্রচার করতেন? আপনাদের যে রিপোর��টার এই নিউজ করেছে সে অনেক দিন ধরেই ব্লগে আছে বোঝা যায়। তার তো জানা উচিত এমন ধর্ম নিয়ে সংশয় সম্পূর্ণ মানুষ বা নাস্তিক ব্লগে আরো কয়েকশ আছে। এবং নাস্তিক সব ব্লগারই ব্লগে সবসময়ই প্রচন্ড প্রতিরোধের মুখে থাকে এবং প্রায়শই তারা নির্মম গালাগালির শিকার হয়। কয়েকশ নাস্তিক ব্লগার হয়তো আছে, কিন্তু তার বিপরীতে কয়েক লাখ আস্তিক ব্লগার রয়েছে। কখনই ব্লগসমূহে নাস্তিকরা সুবিধা করতে পারে নি - এটাই হচ্ছে রিয়েলিটি। ব্লগের নাস্তিকতা ব্লগেই প্রতিরোধ করার জন্য, হে আমার দেশের সম্পাদক, আপনাদের পাঠকদের ব্লগেই আসতে বলুন, কলম নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ুক নাস্তিকদের উপরে। আপনার মাথায় যদি ন্যুনতম ঘিলু থাকে তবে আপনার পাঠকদের হাতে তরবারী তুলে না দিয়ে কিবোর্ড তুলে দেবার ব্যবস্থা করেন। ইতোমধ্যে আপনাদের ইন্ধনে একজন নাস্তিক ব্লগার প্রাণ হারিয়েছে, আরো একজনকে খুনের জন্য কোপানো হয়েছিলো। যদি ব্লগের নাস্তিকতা ব্লগে প্রতিরোধ করতে না পারেন, তবে আপনাদের সকল যুক্তিই অসার প্রমাণিত হয়। লোকজন আর সেই যুগে নাই যে তাদের মুখ আপনি হত্যা করে বন্ধ করতে পারবেন। সুস্থ্য চর্চায় ব্লগেই আসুন, আপনাদের ধর্ম যে শান্তিপূর্ণ তার প্রমাণ দেবার সেটাই একমাত্র জায়গা। আপনাদেরও হাজার হাজার ব্লগার আছে, নানানা ব্লগ সাইটে তারা সক্রিয় - তাদের নিয়ে শাহবাগের মত গণজাগরণ করে দেখান - যৌক্তিক যদি হয় তবে আপনাদের অস্ত্র নিয়ে কেনো ব্লগারদের উপরে ঝাপিয়ে পড়তে হবে? ধর্ম এমন উগ্রতার প্ররোচনা দেয় না, কিন্তু আপনারা দিচ্ছেন। আমারদেশের পাঠককূল সম্প্রদায়ের কাছে আপনারা আহবান করুন ব্লগই হচ্ছে আপনাদের জন্য যোগ্য জায়গা যেখানে আপনারা সত্যিকারের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেন। গুটিকয়েক নাস্তিকের জন্য, যারা সব ব্লগেই প্রচন্ড আক্রমনের মধ্যে থাকে, তাদের বিপরীতে সংখ্যা গরিষ্ঠ আস্তিকরা কিন্তু মুখ বন্ধ করে নেই ব্লগে, যদি আপনার পাঠককূল যারা ব্লগ সম্বন্ধে কিছুই জানে না, তাদের যদি ব্লগ বিষয়ে সঠিক জ্ঞান প্রদান করেন তারাও হয়তো হাজারটা ব্লগ খুলতে পারবে, তাদের বক্তব্য তুলে ধরতে পারবে। এটা একদমই ভিন্নতর একটা বিতার্কিক যুদ্ধ - যেটা ব্লগে সবসময় হয়ে আসছে। শাহবাগের গণজাগরণ এর থেকে একদমই স্পষ্ট। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবীতে এই জাগরণের সাথে নাস্তিক-আস্তিক কোনো প্রসঙ্গ ছিলো না। শাহবাগে লাখো মানুষের মধ্যে নাস্তিক খুঁজে পাওয়া যাবে কয়েকজন, বিশাল জনগোষ্ঠিই ধর্মানুসারী। এদেরকে নিয়ে বিভ্রান্তিকর সংবাদ পরিবেশন বন্ধ করুন। Sheriff Al Sire একুশের প্রেরণায় তারুণ্য ৭১ এ গর্জে উঠেছিল। একাত্তরের প্রেরণায় তারুণ্য নব্বয়ে গর্জে উঠেছিল। এরপর দীর্ঘপথ। তারপর ২০১৩ । Arif Jebtik গতকাল আমার এক আইনজীবি বন্ধু উত্তেজিত হয়ে ফোন করল, 'দোস্ত, আমারদেশ পত্রিকায় তো তোমারে ধর্মদ্রোহী আখ্যা দিয়ে খবর ছাপিয়েছে। একটা মানহানির মামলা করে দাও, আমরা আছি।' আমি হেসে বললাম, 'যে পত্রিকা আমাদের পবিত্র ক্বাবা শরীফের গিলাফ চড়ানোর ছবিকে নিজেদের স্বার্থে জামাতের প্রতি ক্বাবার আলেমদের সমর্থন হিসেবে বিকৃত করে খবর প্রকাশ করতে পারে, তাঁদের কাছ থেকে তুমি আর কী আশা করতে পারো? যারা নিজস্বার্থে ক্বাবাশরীফ নিয়ে মিথ্যাচার করতে কুণ্ঠিত হয় না, তাঁদের হাতে সাধারন মানুষের বিষয়ে মিথ্যাচার নিয়ে চিন্তার কিছু নাই। একাত্তরে এরাই কাফির মারার কথা বলে লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে, এখনও তারা কাফির মারার মিশনেই আছে। একাত্তরেও তাদেরকে আমাদের পূর্বপুরুষরা গুনে নাই, এখনও গোনার দরকার নাই।' Morshedul Quayyum Maraz ১ম বন্ধু : দোস্ত তুই হুদাই শাহবাগ শাহবাগ করতাসোস কে... চাকরি-বাকরি করতাসোস সেইটাই মনোযোগ দিয়া কর... হুদাই এইসব কইরা কি হইবো... ২য় বন্ধু : তুই কি কইতে চাস্... ১ম বন্ধু : দেখ্ রাজাকাররা কি তোর পরিবারের কাউরে মারসে... ধর্ষণ করসে... হুদাই তুই এই সবের মধ্যে যাস কে... ২য় বন্ধু : তার মানে তুই কইতে চাস... যদি তোর পরিবারের কেউরে রাজাকাররা মাইরা ফালাইতো... ধর্ষণ করতো তাইলে তুই যাইতি... রাজাকারের ফাঁসির দাবীতে রাস্তায় নামতি... ১ম বন্ধু : হ... জাইতাম না মানে... আমার বাপের-মায়েরে মারলে... বইনরে ধর্ষণ করলে আমি কি বইয়া থাকতাম নাকি... ২য় বন্ধু : তহন যদি তুই বিচার চাওনের পর দেখতি তর লগে আর কেউ নাই... হেই রাজাকাররা বিচার করবার দিবার চায় না তহন তুই কি করতি... ১ম বন্ধু : এইটা তুই কি কস... এমন একটা কামের লেইগা কেউ আগায়া আইবো না... ২য় বন্ধু : ধর তর কাছের কেউ আগায়া আইলো না... কিন্তু তর লগে রক্তের সম্পর্ক নাই... পরিচয়ও নাই... এমন সব পোলাপান তর এই বিচারের লেইগা তোর পাশে আইসা দাঁড়াইতো তখন তর কেমন লাগতো... ১ম বন্ধু : দোস্তা এই কথা শুইনই তো চক্ষে পানি আয়া পরলো... আমি তো তাগো বুকে জরায়া ধরতাম... ২য় বন্ধু : এখন শোন... এই কাজটাই আমরা করতাছি... আর তর মতো বদলরা দুরে দাঁড়ায়া না বুইঝাই রশিকতা রকতাসোস বিষয়টারে লইয়া... আমরা এই দেশের মানুষের লেইগাই লড়তাছি... ১ম বন্ধু : কস্ কি... Mohammad Golam Nabi ধর্ম নিয়ে রাজনীতিতে জামায়াতকে ছাড়িয়ে যেতে তৎপর জামায়াত বিরোধীরা। দলে ভারী হওয়ায় অচিরেই তাদের বিজয় ঘোষিত হবে। কিন্তু সাধারণ জনগণ বিষয়টিকে কিভাবে নেবে? ন্যায়নিষ্ঠ সমাজ আর সচেতন মানুষের বাংলাদেশ বড় দরকার।

Sabbir Shahrier দয়া করে আমকে "ছাগু ", "নব্য রাজাকার" বলুন। প্রজন্ম চত্বরের আজ মহাসমাবেশ এ যারা ছিলেন, যারা আজ টিভিতে মহা সমাবেশ দেখেছেন তাদের উদ্দেশে বলছি, ১। তারা কি আজ ও এটাকে অরাজনৈতিক আন্দোলন বলবেন? ২।" জয় বঙ্গবন্ধু " কি প্রজন্ম চত্বর এর স্লোগান ? ৩। সর্বহারা বাংলাদেশ এ নিশিদ্ধ একটি দল, "জয় সর্বহারা " কি প্রজন্ম চত্বর এর স্লোগান ? এই স্লোগান কি ভাবে দেয়ার সাহস পায় ?????? ৪। আওয়ামীলীগের চোখে কারা যুদ্ধাপরাধী এবং তাদের দলের অভ্যন্তরে অসংখ্য রাজাকাররা কেন যুদ্ধাপরাধী নয়। ৫। বীর উত্তম ,বাংলার বীর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকি, আওয়ামীলীগ এর রাজাকার এর বিরুধে কথা বলাতে প্রজন্ম চত্বর এ তার উপাধি বিতিল করার কথা উঠে......... তার মানে কি আওয়ামীলীগ এর বীরুধে কথা বলা মানে " রাজাকার " / নব্য রাজাকার । ৬। একজন মুসলিম কখনই ধর্ম নিরপেক্ষ হতে পারে না। আমি ধর্ম নিরপেক্ষ না। জামাত – শিবির মানে ইসলাম না। ইসলাম নিয়ে কথা বললে রাযাকার, ছাগু ......? ৭। ঘাতক জামাত শিবিরের হামলায় শহীদ রাজীব হায়দার, জাফর মুন্সী, বাহাদুর মিয়া, কিশোর রাসেল মাহমুদ হত্যাকান্ডে জড়িতদের আগামী ৭দিনের মধ্যে গ্রেফতার করতে হবে ...... কিছু দিন আগে ছিল রাজীব র দুই বন্ধু। DNA test, রাজীবএর হাতে চুল , ব্লা ব্লা কই গেল???? জাফর মুন্সী, বাহাদুর মিয়া, কিশোর রাসেল মাহমুদ এরা কোথা থাকে আসল ????? ৮। রাজীব এর হত্যার তদন্ত না করে "শহীদ " উপাধি দিয়ে আমাদের ৩০ লক্ষ শহীদ কে অপমানিত করার কারন কি? ৯। এত দিন সাগর , রুনি র হত্যার বিচার , বিশ্বজিত এর হত্যার বিচার চাইলে নাকি ছাগু হয়ে গেছে অনেকই । এখন থাবা বাবা র হত্যা বিচার চাওতে ছাগু কেন বলা হবে না ? বিশ্বজিতকে ছাত্র লীগ খুন করে ছিল তাই ???? ৭। এই আন্দলন চলবে, চলাতেই হবে, ভোট সামনে...। পরিশেষে আমার খোলা চিঠি মহামান্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে নিজে বিচার দিলাম...! নিজে বিচার চাইলাম...! নিজে বিচার করলাম...! নিজেই নিজের বিচার মানি না..! আফা, আমরা ভোদাই না, ভাত খাইয়া বড় হইছি. ঘাস খাইয়া না....!!!! সকল রাজাকার এর বিচার চাই। আপনার আত্মীয়, আপনার মন্ত্রী পরিসদের মন্ত্রিদের যারা রাজাকার তাদের বিচার চাই। রাজীবকে শহীদ উপাধি দিয়ে শহীদের যে অপমান করছেন তার বিচার চাই । জয় বাংলা, জয় বাংলাদেশ। উপরের প্রশ্ন গুল করাতে আমকে ছাগু, নব্য রাজাকার বলতে পারেন Mohammad A. Hossain Joy ফুল দিতে যাচ্ছিলাম। পথ আগলে দাঁড়ালো রফিক, সালাম, বরকত, শফিউর --- ¤ রফিক -- কই যাও? ¤ আমি -- জি, শহীদ মিনার যাচ্ছি ফুল দিতে। ¤ সালাম -- ফুল দিয়ে কি হবে? ¤ আমি -- না, মানে আপনাদের স্মরণ করা হল। আপনাদের আত্মা শান্তি পাবে। ¤ বরকত -- হা হা হা, কুরআন হাদিসের কোথাও লেখা আছে, ফুল দিলে আত্মার শান্তি হয়? কখনো কি কবর জিয়ারত করেছো? দুই রাকাত নামাজ পড়ে আমাদের জন্য দোয়া করেছো? ¤ আমি -- জি…না, মানে… ¤ রফিক -- হুমম, প্রতি বছর কত টাকার ফুল দিয়ে এভাবে শ্রদ্ধা জানাও? ¤ আমি -- জি, কোটি টাকার উপরে। ¤ শফিউর -- আচ্ছা আমার মা যে চিকিৎসার অভাবে মারা গেছে, কেউ কি খোঁজ নিয়েছে? ¤ সালাম -- আমার আত্মীয় স্বজনরা যে রিকশা চালিয়ে, দিনমজুরি করে জীবিকা নির্বাহ করে, তার কি কোন খবর রাখে কেউ? ¤ আমি -- ভাই, আসলে জীবন তো দিছেন আপনারা। আপনাদের আত্মীয় স্বজন তো দেয় নাই। তাদের খোঁজ কেন নিব? ¤ বরকত -- যুদ্ধ তো করছে মুক্তিযোদ্ধারা। তাদের নাতি পুতিরা এত সুযোগ সুবিধা পায় কেন? ¤ শফিউর -- বাদ দাও তো বরকত ! ওদেরকে বেশি উস্কে দিয়ো না। বেশি উস্কালে হয়ত, নতুন প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধার মত নতুন প্রজন্মের ভাষা সৈনিক নামেও তারা আরেকটা পার্টি বানাবে! Sadia Doha মাত্র শহীদ মিনার ঘুরে এলাম, গতকালকেও যে স্থানে এতো আড়ম্বর ছিলো, তা যেন আজ আস্তাকুড়ে পরিণত হয়েছে। সকালে যেখানে সবাই খালি পায়ে যাবার জন্য উদগ্রীব, ২৪ ঘন্টা পুরো হবার আগেই মূলবেদী বাঙ্গালীর জুতার ধুলায় মলিন। আমি লজ্জিত এবংদুঃখিত। Rashat Rahman Zico ২০০৪ সালের বইমেলায় জোছনা ও জননীর গল্প প্রকাশ পায়। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা বহু আকাঙ্খিত এই উপন্যাস কিনেছিলাম সেই বছর ২১ শে ফেব্রুয়ারীতে। বইমেলায় বেস্ট সেল কি জিনিস সেটার সাথে প্রথম পরিচয়। পুরা মেলায় পা রাখার জায়গা নাই, যারা এসেছে সবার এই বই চাই, যাদের কেনার সামর্থ নাই তাদেরও নেড়েচেড়ে দেখা চাই। শুনলাম হুমায়ূন আহমেদ এসেছেন, আসলেই এসেছেন কিনা ভীড়ের চোটে সেটাও দেখা গেল না। ২০০৮ সালে ম্যাজিসিয়ানকে প্রথমবার দেখার সুযোগ পেলাম, সেবারও প্রচন্ড ভীড়, আমি আর আমার এক ভাগ্নী লাইনে দাড়িয়ে কোনভাবে যদি কাছে যাওয়া যায়। নিকটে যাওয়ার পর অকাল-বেকাল-সকাল-পক্ক আমার ভাগ্নী তাঁকে বলেন, স্যার আপনি কি এখন হ্যাপি? কি আজব ব্যাপার! এটা কি ধরনের প্রশ্ন? স্যারও দেখি আবার হাসে!! তাড়াতাড়ি ভাগ্নীকে নিয়ে প্রস্থান করলাম। পাশেই শাওন বসা মাইর একটাও যদি বইমেলার মাটিতে না পড়ে?? আজ কিনলাম ম্যাজিশিয়ানের লেখা শেষ বই দেয়াল। হুমায়ূন স্যার নেই কিন্তু তার কীর্তি তো বইমেলার প্রত্যেক পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে। অন্য প্রকাশ গেলাম, সেটা ততক্ষনে ঈদের আগে গাউছিয়া। আমি বিশালদেহী, আমার সামনে আমার থেকে একটু বিশাল দেহী বন্ধু সামিউল আমাকে আড়াল করা। সামিউলকে টাকা দেওয়া ২ কপি দেয়াল কিনার কথা। অনেক ভীড়ের মধ্যে অনেক হাত সবগুলা হাতে দেয়াল। সামিউলের হাত মনে করে কার দেয়ালে জানি হাত দিলাম সে বলে ওই মিয়া এইটা আমার। ভুলবুঝাবুঝি শেষে নিজের দেয়াল পেলাম। হুমায়ূন আহমেদ স্যারের বই কেনার পর নিজে পড়ার আগে অন্যের হাত দেওয়ারও সুযোগ নাই তাই যক্ষের ধনের মত তা আড়াল করা। দেউলিয়া হয়ে কেউ কখনো বই কিনেনা তাই আর বই অবশ্য কেনা হয়নায়। ভাল কথা আজও দুইবার শাহাবাগ গেছি। নারীকন্ঠের গলা বসে গেলেও তীব্রতা কমেনি, ক তে কাদের মোল্লা তুই রাজাকার তুই রাজাকার... ... ... ... এই তীব্রতা কমার না... ... ... তুই রাজাকার, তুই রাজাকার...