
ছবি সংগৃহীত
হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অবরোধ (ভিডিও)
প্রকাশিত: ০৬ মে ২০১৩, ০৪:৫০
আপডেট: ০৬ মে ২০১৩, ০৪:৫০
আপডেট: ০৬ মে ২০১৩, ০৪:৫০
সর্বশেষ আপডেট: সোমবার, রাত ১১.৩২ মি. রোববার ১৩ দফা দাবিতে ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে হেফাজতে ইসলাম। বিকালে মতিঝিলে তাদের মহাসমাবেশ শুরু হয়। এর আগে পুলিশের সাথে বিভিন্ন জায়গায় সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা। সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই ঘটনায় ঢাকায় কমপক্ষে ১০ জন নিহত এবং দুই শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। ১৩ দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা মতিঝিল ছাড়বে না বলে মহাসমাবেশে ঘোষণা দেওয়া হয়। তবে রাত আড়াইটার দিকে র্যাব, পুলিশ ও বিজিবির সদস্যরা মতিঝিলে সমন্বিত অভিযান চালিয়ে হেফাজতের কর্মীদের হটিয়ে দেওয়া হয়। এদিকে আজ সোমবার ভোরে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ ও কাঁচপুরে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। নিহত হয়েছে কমপক্ষে ২০ জন। হাটহাজারীতে ৫ জন নিহত হয়েছে। বাগেরহাটে একজন নিহত হয়েছে। ৬ মে, সোমবার
নারায়ণগঞ্জে হেফাজত-পুলিশ-বিজিবি সংঘর্ষ; নিহত ২০
সোমবার নারায়ণগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের মাঝে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে বিজিবি ও পুলিশের ৩ সদস্যসহ অন্তত ২০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছে কমপক্ষে দুই শতাধিক। তবে মৃত্যুর সংখ্যা আরো বেশি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় লোকজন।লালবাগ মাদ্রাসায় পুলিশের অভিযান,আল্লামা শফীকে চট্টগ্রামে প্রেরণ
রাজধানীর লালবাগের জামিয়াতুল আরাবিয়া মাদ্রাসার (লালবাগ মাদ্রাসা) ভেতরে দুপুর ১২টার দিকে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা আহমদ শফীকে চট্টগ্রামের হাটহাজারিতে তার মাদ্রাসায় পাঠিয়ে দিচ্ছে পুলিশ। সোমবার বেলা তিনটার পরপর লালবাগের মহানগর হেফাজত অফিস থেকে একটি মাইক্রোবাসে তাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাকে বিশেষ নিরাপত্তা বিমানে করে চট্টগ্রামে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। হেফাজত অফিসে অভিযান পরিচালনাকারী লালবাগ বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) হারুন অর রশিদ বলেন, “শফী সাহেবকে গ্রেফতার বা আটক করা হয়নি। তাকে চট্টগ্রামে পৌছে দেওয়া হবে।”লালবাগ মাদ্রাসায় পুলিশের অভিযান
রাজধানীর লালবাগের জামিয়াতুল আরাবিয়া মাদ্রাসার (লালবাগ মাদ্রাসা) ভেতরে দুপুর ১২টার দিকে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) হারুন অর রশিদের নেতৃত্বে পুলিশ এ অভিযান চালায়। মাদ্রাসায় প্রবেশের আগে তিনি অভিযোগ করেন, পুলিশের ওপর হামলা ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালিয়ে, মানুষ খুন করে কিছু লোক ভেতরে লুকিয়ে আছে।অভিযানের মুখে মতিঝিল এখন হেফাজত শূন্য
রোববার মধ্যরাতে শাপলা চত্বরে অভিযান চালিয়ে হেফাজত ইসলামকে সেখান থেকে সরিয়ে দিয়েছে র্যাব-পুলিশ-বিজিবির যৌথ বাহিনী। মতিঝিল এখন পুরোই হেফাজত শূন্য। রোববার রাত আড়াইটার দিকে এ অভিযান শুরু হয়। ভোর পাঁচটা পর্যন্তও এ অভিযান চলে। ৫ মে, রোববারঢাকা অবরোধ কর্মসূচি
রোববার ভোর থেকেই রাজধানীর প্রবেশমুখে নির্দিষ্ট ৬টি পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছেন হেফাজত নেতাকর্মীরা। বৃষ্টি ও ঠাণ্ডা বাতাস উপেক্ষা করেও অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। কর্মসূচির অংশ হিসেবে ভোরে ফজরের নামাজ আদায় করেই রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে কাঁচপুর-ডেমরা, পোস্তগোলার বুড়িগঙ্গা সেতু, পুরান ঢাকার বাবুবাজার সেতু, উত্তরা থেকে টঙ্গি-আব্দুল্লাহপুর পর্যন্ত ও গাবতলী-আমিনবাজার থেকে বলিয়ারপুর পর্যন্ত রাস্তায় অবস্থান নিয়েছেন কর্মীরা। এসব স্থানে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। তাদের ঠেকাতে বিভিন্ন স্থান ব্যারিকেড দিয়েছে পুলিশ। হেফাজতে ইসলামের পক্ষ থেকে জানানো হচ্ছে, কর্মসূচি চলাকালে বাইরে থেকে কোনো যানবাহন রাজধানীতে ঢুকতে দেয়া হবে না এবং রাজধানী থেকেও কোনো যানবাহন ��াইরে যেতে পরবে না। তবে রাজধানীর ভেতরে গাড়ি চলাচল করতে পারবে। অবরোধ কর্মসূচিতে বাধা দেয়া হলে আরো কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে।
দফায় দফায় সংঘর্ষ
রাজধানীর পল্টনে অবস্থান নেওয়া হেফাজতে ইসলামের কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ারশেল, শটগানের গুলি ও লাঠিচার্জ করেছে। এছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এরপর রোববার দুপুরে পল্টন মোড়, বায়তুল মোকাররম, জিরোপয়েন্ট, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ জুড়ে তাণ্ডব চালিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। আওয়ামী লীগ অফিস, কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) অফিসে বোমা হামলা চালিয়েছে হেফাজতের কর্মীরা। আগুন ধরিয়ে দিয়েছে সিপিবি অফিসের নিচতলায় ও সামনের বইয়ের দোকানগুলোতে। ঢাকার বাইরেও এই সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।
১০ জন নিহত
হেফাজতে ইসলামের কর্মীদের বাধা দেওয়াসহ নানা কারণে পুলিশের সাথে ব্যাপক সংঘর্ষ বাধে। এই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের কর্মীরাও। এক পর্যায়ে পল্টন, স্টেডিয়াম, রাজউক ভবন, গুলিস্তান ও গোলাপ শাহর মাজার এলাকাতেও সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই ঘটনায় কমপক্ষে ১০ জন নিহত এবং দুই শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশের রিকুইজিশন করা হানিফ পরিবহনের একটি বাসের হেলপার সিদ্দিকুর রহমানের (২৮) মুখে গুলি লাগে। ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নিলে তার মৃত্যু হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক প্রতাপ বলেন, গুলির আঘাতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেয়ার আগেই তিনি মারা গেছেন। ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মোজাম্মেল হক জানান, দুপুরে আহত অবস্থায় হাসপাতালে আসার পর সন্ধ্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরো দুই জনের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে একজনের নাম নাহিদ, বয়স আনুমানিক ২১; অন্যজনের বয়স আনুমানিক ৪০, তার নাম জানাতে পারেননি পুলিশ পরিদর্শক মোজাম্মেল। এদিকে হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, সংঘর্ষে আহত ৪৮ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এদের ৯০ শতাংশের শরীরে গুলির আঘাত রয়েছে বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।ট্রাফিকের ডিসি ও সিপিবির কার্যালয়ে আগুন
হেফাজতে ইসলামের বিক্ষুব্ধ কর্মীরা পল্টনে ডিসি ট্রাফিক (পূর্ব) ও কমিউনিস্ট পার্টি অফিসে আগুন দিয়েছে। এই ঘটনায় ট্রাফিক অফিসের ভেতরে রাখা একটি মোটরসাইকেল পুড়ে গেছে। দমকল বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগুন জ্বলছে। তাদের দুটো ইউনিট ঘটনাস্থলে যেতে পারছে না। হেফাজত কর্মীরা দমকল বাহিনীকে ঘটনাস্থলে যেতে বাধা দিচ্ছে।আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলা
বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা চালিয়েছে হেফাজতের কর্মীরা। রোববার দুপুর দেড়টার দিকে তারা এ হামলা চালায়। এসময় তারা কার্যালয়ের দোতলায় উঠে পড়ে। পরে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ কর্মীরা তাদের ধাওয়া করলে তারা পালিয়ে যায় বলে দাবি করেছেন দলের নেতারা।সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকা না ছাড়লে কঠোর ব্যবস্থা
হেফাজতের কর্মীদের সন্ধ্যার মধ্যে রাস্তা ছেড়ে চলে যেতে আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘সন্ধ্যার মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে সরকার ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আপনাদের রক্তচক্ষুকে আওয়ামী লীগ ভয় পায় না। আপনাদের সহিংসতা প্রতিহত করার জন্য আওয়ামী একাই সক্ষম। সরকার প্রয়োজনে যে কোনো ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত আছে।’ রোববার বিকেলে ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
হেফাজতের পাশে থাকার আহবান বিএনপির
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কর্মীদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য রাজধানীবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রোববার রাতে খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে তাঁর উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু সাংবাদিকদের এ কথা জানান। তিনি বলেন, 'সরকারের অনেক বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে হেফাজত কর্মীরা সারাদেশ থেকে ঢাকা এসেছেন। তারা মুসাফির, আমাদের অতিথি। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তাদের পাশে থাকার জন্য ঢাকাবাসীর প্রতি আহবান জানিয়েছেন।'সমাবেশে যাননি আল্লামা শফি
মতিঝিলে শাপলা চত্বরে সমাবেশে অংশ নিতে রওনা দিয়েও লালবাগ মাদ্রাসায় ফিরে গেছেন হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফী। আজিমপুর পর্যন্ত এসে তিনি হঠাৎ করেই ফিরে গেছেন বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হলেও হেফাজতের দাবি, তাকে সমাবেশে আসতে দেয়া হয়নি।দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত মতিঝিলে অবস্থান
হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রব ইউসুফি জানিয়েছেন যতদিন প্রয়োজন হয় ততদিনই মতিঝিলে অবস্থান করবেন। রোববার বিকেলে মতিঝিল শাপলা চত্বরের মহাসমাবেশে তিনি এ ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, “সরকারকে কীভাবে দাবি মানাতে হবে তা আহমদ শফি ভালো জানেন। এই সরকার এখনও আহমদ শফিকে চিনতে পারেনি। যখন চিনতে পারবে তখন আর তাদের কিছু করার থাকবে না।” সরকারের উদ্দেশ্যে করে তিনি বলেন, “এখনও সময় আছে হেফাজতের ১৩ দফা মেনে নিন। না হলে যে কোনো পরিস্থিতির জন্য সরকারকেই দায় বহন করতে হবে।” হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরীর উপদেষ্টা আব্দুল লতিফ নেজামী র্যাব ও পুলিশকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “হেফাজতের কর্মীদের উপর কারা হামলা করছেন চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিন। কারণ আমরা অনুমতি নিয়েই সভা করছি। সে কারণে আমাদের নিরাপত্তা দেওয়া তাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।” অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া না হলে কঠিন পরিণতির জন্য প্রস্তুত থাকার হুঁশিয়ারিও উচ্চারণ করেন তিনি। তিনি বলেন, “গণজাগরণ মঞ্চ টাকা দিয়ে মানুষ ভাড়া করে আনত। আর এ জাগরণে সবাই এসেছে স্বেচ্ছায়। কাউকে টাকা দিয়ে দিয়ে আনতে হয়নি। এটাই সত্যিকারের গণজাগরণ।” বক্তারা অনেকেই উপস্থিত জনতার মতামত জানার চেষ্টা করছেন। তারা প্রশ্ন রাখছেন যদি আহমদ শফি এখানে অবস্থান করতে বলেন, তাহলে কারা কারা রাজি আছেন। তখন সবাই হাত তুলে সায় দেন।রক্তের প্রতিশোধ না নিয়ে যাব না
হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নেতা মুফতি মো. ফয়জুল্লাহ অভিযোগ করে বলেছেন, ‘আমাদের আলেমদের হত্যা করা হচ্ছে। আমরা এ রক্তের প্রতিশোধ না নিয়ে যাব না।’ তিনি বলেন, ‘ঢাকা মসজিদের নগরী। এই নগরীকে রক্তে রঞ্জিত করা হয়েছে। সরকারের যদি বঙ্গোপসাগরের সমান রক্তের প্রয়োজন হয়, আমরা তার চেয়েও বেশি রক্ত দিতে প্রস্তুত। আমাদের ইতিহাস শাহাদাতের ইতিহাস। আমরা যুগে যুগে রক্ত দিয়েছি। প্রয়োজনে এক সাগর রক্ত দিয়ে আল্লাহর দ্বীন কায়েম করব ইনশাআল্লাহ।’ সমাবেশে একজন বক্তা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আমরা বলছি- আজ রাতের পর আপনারা কোন পথে পা বাড়াবেন তা ভেবে দেখুন। রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেব, আল্লাহর জমিনে শহীদের রক্তের বিনিময়ে নবীজির ইজ্জতকে হেফাজত করেই ফিরবো। ০৬ মে, ২০১৩ # গণতান্ত্রিক দেশে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার অধিকার সবারই আছে : মজীনা # আহমদ শফী চট্টগ্রামে পৌঁছেছেন # মতিঝিলে সহস্রাধিক হত্যা, সরকার লাশ গুম করেছে # হেফাজতের ৫৬ কর্মী কারাগারে, মঙ্গলবার রিমান্ড শুনানি # আল্লামা শফীসহ জামায়াত নেতাদের আসামি করে মামলার প্রস্তুতি # বাগেরহাটে হেফাজত-পুলিশ সংঘর্ষে নিহত ১; আহত ২৫ # লালবাগ মাদ্রাসায় পুলিশের অভিযান,আল্লামা শফীকে চট্টগ্রামে প্রেরণ # লালবাগ মাদ্রাসায় পুলিশের অভিযান # নারায়ণগঞ্জে হেফাজত-পুলিশ-বিজিবি সংঘর্ষ; নিহত ২০ # অভিযানের মুখে মতিঝিল এখন হেফাজত শূন্য ০৫ মে, ২০১৩ # সোমবার মাঠে নামছে আওয়ামী লীগ # রওনা দিয়েও সমাবেশে যাননি শফী # হেফাজতের পাশে থাকার আহবান খালেদা জিয়ার # হত্যা নয়, আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করুন : শামসুজ্জামান দুদু # হেফাজতের বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষে নিহত ৩ # হেফাজতের সংঘর্ষে ১০ সাংবাদিকসহ ৫ পুলিশ আহত # বিজয়নগর ট্রাফিক কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ,এক কনস্টেবল আহত # 'দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত মতিঝিলেই অবস্থান করব' : আব্দুর রব ইউসুফি # রাজধানীতে ১০ প্লাটুন বিজিবি, নামছে আরো ২০ প্লাটুন # সিপিবির অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ # হেফাজতের হামলার গুজবে উত্তেজনা, গণজাগরণ মঞ্চের লাঠি মিছিল # সমাবেশ করছে হেফাজতে ইসলাম # তোপখানায় হেফাজতের মিছিলে পুলিশের গুলি, আটক ৬ # রাজধানীর পল্টনে হেফাজত-পুলিশ সংঘর্ষ # অবশেষে সমাবেশ করার অনুমতি পেল হেফাজত # পুলিশে-হেফাজত সংঘর্ষে নিহত দুই ভিডিওঃ [video:http://www.youtube.com/watch?v=nBJ6wx6j-OE]
১ ঘণ্টা, ৫ মিনিট আগে
১ ঘণ্টা, ৩৯ মিনিট আগে
২ ঘণ্টা, ২৪ মিনিট আগে
১ ঘণ্টা, ৫ মিনিট আগে
২ ঘণ্টা, ২৪ মিনিট আগে
৩ ঘণ্টা, ৫৯ মিনিট আগে
৫ ঘণ্টা, ৯ মিনিট আগে
৫ ঘণ্টা, ১৬ মিনিট আগে
৫ ঘণ্টা, ২২ মিনিট আগে
৭ ঘণ্টা, ২২ মিনিট আগে