.jpg)
ছবি সংগৃহীত
ভিনদেশী ড্রাগন ফল
প্রকাশিত: ২০ অক্টোবর ২০১৩, ০৯:১৩
আপডেট: ২০ অক্টোবর ২০১৩, ০৯:১৩
আপডেট: ২০ অক্টোবর ২০১৩, ০৯:১৩
অন্যান্য দেশের মতো আজকাল বাংলাদেশের বাজারে ড্রাগন ফলের আধিক্য লক্ষ্য করা যায়। অনেকের নিকট এই ফল পরিচিত না হলেও ধীরে ধীরে এর পরিচিতি ও পুষ্টিগুন বিস্তার লাভ করছে। ভিনদেশী ড্রাগন ফল ইদানিং বাংলাদেশের মাটিতেও ফলানো হচ্ছে। ড্রাগন ফলের উৎপত্তিস্থল সেন্ট্রাল আমেরিকায় হলেও ভিয়েতনামে এই ফল সব থেকে বেশি বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদন করা হয়ে থাকে।
গাছ ও ফলের বর্ণনা–
ড্রাগন ফলের গাছ এক ধরনের ক্যাকটাস জাতীয় গাছ। প্রথম দেখাতে একে ক্যাকটাস মনে হওয়াটাই স্বাভাবিক। এই গাছ লতানো কিন্তু গাছের কোন পাতা নেই। ড্রাগন ফলের গাছ সাধারনত ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে।
- ১) লাল ড্রাগন ফল বা পিটাইয়া। এর খোসার রঙ লাল ও শাঁস সাদা। এই প্রজাতির ফলই বেশি দেখতে পাওয়া যায়।
- ২) কোস্টারিকা ড্রাগন ফল। খোসা ও শাঁস উভয়ের রঙই লাল।
- ৩) হলুদ রঙের ড্রাগন ফল। এই জাতের ড্রাগন ফলের খোসা হলুদ রঙের ও শাঁসের রঙ সাদা।
ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ–

ড্রাগন ফলের উপকারিতা–
- -ড্রাগন ফলে ক্যালোরি খুব কম থাকার কারনে এই ফল ডায়াবেটিস ও হৃদরোগীরা অনায়াসেই খেতে পারেন।
- -ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি বেশি থাকার ফলে এই ফল খেলে আমাদের শরীরের ভিটামিন সি এর চাহিদা পূরণ হয়। লাল শাঁসের ড্রাগন ফল থেকে বেশি পরিমানে ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
- -আয়রন থাকার কারনে এই ফল খেলে রক্ত শূন্যতা দূর হয়।
- -নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই এই ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উত্তম।
- - ড্রাগন ফলের শাঁস পিচ্ছিল হওয়ায় এই ফল খেলে কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর হয়।
- - ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে পানি থাকার কারনে এই ফল খেলে শরীরের পানি শূন্যতা সহজেই দূর হয় ।

- ট্যাগ:
- খাবার
- লাইফ
- বিজ্ঞান
- ড্রাগন ফল পরিচিতি
৪৫ মিনিট আগে
৫০ মিনিট আগে
৫০ মিনিট আগে
৫৬ মিনিট আগে
১ ঘণ্টা, ৮ মিনিট আগে
১ ঘণ্টা, ৩১ মিনিট আগে
১৯ ঘণ্টা, ৫০ মিনিট আগে
১৯ ঘণ্টা, ৫১ মিনিট আগে
১৯ ঘণ্টা, ৫২ মিনিট আগে
২২ ঘণ্টা, ১৪ মিনিট আগে
২২ ঘণ্টা, ১৬ মিনিট আগে