ধোঁকাবাজ

দুই মেয়ে কথা বলছে- ১ম মেয়ে: আজকালকের ছেলেদের কোনো বিশ্বাস নাই। আমি তো আজকে থেকে ওর মুখও দেখতে চাই না… ২য় মেয়ে: কি হইছে? তুমি কি ওকে অন্য কোনো মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ? ১ম মেয়ে: আরে না! ও আমারে আরেক ছেলের সাথে দেখে ফেলছে…। কালকে ও আমারে বলছিল যে, ও নাকি শহরের বাইরে যাবে। তাহলে সে আমাকে কিভাবে দেখল। মিথ্যুক, বদ, ধোঁকাবাজ…

জুতা

ছেলে: মলি আমি তোমাকে মন থেকে ভালোবাসি। মলি: জুতা খুলব নাকি? ছেলে: আমার মন মসজিদ বা মন্দির নয়, তুমি জুতা নিয়েই আসতে পারো।

ফাইনাল

এক মেয়ের বিয়ে হচ্ছে। সেখানে তার প্রাক্তন প্রেমিকও এসেছে। তাদের ব্রেকআপ সম্পর্কে অজ্ঞ এক লোক এসে জিজ্ঞেস করল, আপনিই কি বর? প্রাক্তন প্রেমিক : না! আমি তো সেমিফাইনালেই বাদ হয়ে গেছি, ফাইনাল দেখতে আসছি!

ঐ মিয়া, বালতি ভরা পানি নিয়া আসো

এক তরুণী মেয়ে দোকানে গেল একটা কথা বলা টিয়ে পাখি কিনতে। দোকানদার একটা পাখির খুব প্রশংসা করল, এটা নাকি সব বুঝে, নিজে থেকেই অনেক কিছু শিখে নেয়! মেয়েটা খুশি হয়ে পাখিটাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করল: আচ্ছা আমাকে দেখে আমার সম্পর্কে কি মনে হয় তোমার? পাখিটা ঠাস করে বলে বসল: বেশি সুবিধার না, বাজে মাইয়া! মেয়েতো পুরাই টাশকি খেয়ে গেল! রেগে দোকানদারকে গিয়ে অভিযোগ করল! দোকানদার পাখিটাকে ধরে এক বালতি পানিতে কয়েকটা চুবানি দিল, এরপর জিজ্ঞেস করল: আর খারাপ কথা বলবি? পাখিটা মাথা নেড়ে বলল: না না , আর বলব না। মেয়েটা খুশি হয়ে আবার পাখিটাকে জিজ্ঞেস করল: আচ্ছা আমি যদি রাতে ঘরে একজন প্রেমিক নিয়ে ঢুকি, তুমি কি মনে করবে? পাখিটি বলল: তোমার স্বামী। মেয়েটি বলল: যদি দুজনকে নিয়ে ঢুকি? পাখিটি বললো: তোমার স্বামী আর দেবর! মেয়েটি বললো: যদি তিনজনকে নিয়ে ঢুকি? পাখিটা দোকানদারকে চেঁচিয়ে ডাকল: ঐ মিয়া বালতি নিয়া আসো! আগেই কইছিলাম এই মাইয়া সুবিধার না, বাজে মাইয়া!

স্ট্যাচু

স্বামীর অবর্তমানে স্ত্রী তার নতুন প্রেমিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সময় কাটাচ্ছিল। স্বামীর অপ্রত্যাশিত আগমন টের পেয়ে সবকিছু দ্রুত সামলে নিল সে। বয়ফ্রেন্ডের গায়ে লোশন মেখে পাউডার ছিটিয়ে দিয়ে ঘরের এক কোণে দাঁড় করিয়ে বলল – তুমি এখন একটা স্ট্যাচু, একটুও নড়বে না, বুঝতে পেরেছ? প্রেমিক স্ট্যাচু হয়ে দাঁড়িয়ে রইল। ঘরে ঢুকে স্বামী নতুন স্ট্যাচু দেখে খুব খুশি হলো। স্ত্রী এত সস্তায় এত সুন্দর একটা স্ট্যাচু কিনে এনেছে বলে ধন্যবাদ দিল। গভীর রাতে স্ত্রী ঘুমিয়ে পড়লে স্বামী বিছানা ছেড়ে নামল। ফ্রিজ খুলে এক পিস কেক নিয়ে স্ট্যাচুর সামনে গিয়ে বলল, কেকটুকু খেয়ে নাও। আমিও আমার প্রেমিকার বাসায় এভাবে তিনদিন দাঁড়িয়ে ছিলাম, কেউ কিছু খেতে দেয়নি!

দুষ্ট ছেলে

এক প্রতিবাদ মিছিলে মেয়েরা সামনে দাঁড়িয়েছে, আর তাদের পিছনে ছেলেরা দাড়ানো। মেয়েরা বলছে : “We want justice, We want justice” আর দুষ্ট ছেলেরা পেছন থেকে বলছে: “We want JUST KISS, We want JUST KISS”

স্বামী-স্ত্রী

চল্লিশ বছর বয়সের এক জুটি সংসদ ভবনের সামনে বসে, হাতে হাত রেখে গল্প করছিল। এক পুলিশ ব্যাপারটা দেখে কৌতূহলী হলো। পুলিশ: আমি আপনাদের নিষেধ করছি না। শুধু জানতে ইচ্ছা হলো- আপনারা কারা? পুরুষটি: আমরা স্বামী-স্ত্রী। পুলিশ: (কিছুটা রেগে) স্বামী-স্ত্রী তো এখানে কেন? বাসায়ই তো… পুরুষ: না মানে, আমি একজনের স্বামী আর ও অন্যজনের স্ত্রী।

ধরা খাওয়া

অফিসের বড় সাহেবের ভয়ে সর্বদাই তটস্ত থাকে সেই অফিসের এক কেরানি। একদিন সে তার সহকর্মীকে বললো- ভাই, আজকে আমার শরীর টা খুব খারাপ লাগছে। কি করি বলো তো? স্যার তো এখন অফিসে নাই, তুমি বরং বাড়ি চলে যাও – বুদ্ধি দিলো বন্ধুটি। সহকর্মীর কথায় সাহস করে সে বাড়ি চলে এলো। বাড়ি এসে জানালা দিয়ে উঁকি মেরে দেখে বড় সাহেব তার স্ত্রীর কথা বলছে। ভয়ে সে তৎক্ষণাৎ অফিসে ফিরে গেল। একটু দম নিয়ে সহকর্মীকে বললো, তোমার কথা মত বাড়ি গিয়ে প্রায় ধরা পড়ে গিয়েছিলাম!