ছবি সংগৃহীত

কোন ঘরে কেমন কার্পেট

nusrat jahan champ
লেখক
প্রকাশিত: ০২ এপ্রিল ২০১৩, ১৬:৩৮
আপডেট: ০২ এপ্রিল ২০১৩, ১৬:৩৮

মেঝে আচ্ছদনী বলতে আমরা কার্পেটকেই বুঝে থাকি। যদিও বাংলাদেশের আবহাওয়া কার্পেট ব্যবহারের উপযোগী নয়, তবুও শখের বশে ও সৌন্দর্যের টানে কার্পেটের ব্যবহার বাংলাদেশে কম নয়! আধুনিক বাড়িগুলোর মেঝেতে মোজাইক বা টাইলস বসানো এখনকার রীতি বলে কার্পেটের ব্যবহার এখন বেশ কমই দেখা যায়। তবুও কার্পেট আভিজাত্যের প্রতীক বলে অনেক বাড়িতেই কার্পেটই অগ্রাধিকার পায়। কার্পেট বেশ ব্যয়বহুল বলে সাধারণত শুধু বসার ঘরেই কার্পেট ব্যবহার করা হয়। অনেকে বসার ঘরের পাশাপাশি শোবার ঘরেও কার্পেট ব্যবহার করেন। কার্পেট নির্বাচনের ক্ষেত্রে ঘরের আকার, দেয়ালের রং, আসবাবপত্র ও পর্দার রং ইত্যাদি বিষয়গুলো মাথায় রাখা জরুরি। বিশেষ করে দেয়ালের রং ও আসবাবপত্রের রঙের সাথে কার্পেটের রং সামঞ্জস্যপূর্ণ না হলে তা ভালো দেখায় না। ঝামেলা এড়ানোর জন্য ব্রাউন, কফি, মেরুন বা সবুজাভ রংগুলো কার্পেটের ক্ষেত্রে বেছে নিতে পারেন। এ রঙের কার্পেটগুলো প্রায় সব ধরনের দেয়াল ও আসবাবপত্রের সাথে মানিয়ে যায়। কার্পেট বেশ ব্যয়বহুল বলে সাধারণত শুধু বসার ঘরেই কার্পেট ব্যবহার করা হয়। অনেকে বসার ঘরের পাশাপাশি শোবার ঘরেও কার্পেট ব্যবহার করেন। কার্পেট নির্বাচনের ক্ষেত্রে ঘরের আকার, দেয়ালের রং, আসবাবপত্র ও পর্দার রং ইত্যাদি বিষয়গুলো মাথায় রাখা জরুরি। বিশেষ করে দেয়ালের রং ও আসবাবপত্রের রঙের সাথে কার্পেটের রং সামঞ্জস্যপূর্ণ না হলে তা ভালো দেখায় না। ঝামেলা এড়ানোর জন্য ব্রাউন, কফি, মেরুন বা সবুজাভ রংগুলো কার্পেটের ক্ষেত্রে বেছে নিতে পারেন। এ রঙের কার্পেটগুলো প্রায় সব ধরনের দেয়াল ও আসবাবপত্রের সাথে মানিয়ে যায়। কার্পেট নির্বাচনের ক্ষেত্রে ঘরের আকারও একটি বিবেচ্য বিষয়। সাধারণত কার্পেট ব্যবহার করা হয় চারকোনা, আয়তকার, গোলাকার ও ডিম্বাকার। আকারে বড় কক্ষে চারকোনা কার্পেটই ভালো দেখা যায়। চওড়া কম কিন্তু লম্বা ঘরে আয়তকার বা ডিম্বাকার কার্পেট ব্যবহার করতে পারেন। গোল কার্পেট সেন্টার কার্পেট হিসেবে শোবার ঘরেই বেশি মানানসই। বেডসাইড ছোট রাখতে চাইলে ডিম্বাকার কার্পেট বেশি ভালো লাগবে। শোবার ঘরে কার্পেট রাখুন ড্রেসিংটেবিলের কাছে। এতে আপনারই কাপড় পরতে সুবিধা হবে। মেঝেতে কাপড় পরে ময়লা লাগার সম্ভাবনা থাকবে না। কার্পেট শুধু ব্যবহার করলেই চলবে না, এর যত্নও করতে হবে। কার্পেট নিয়মিত পরিষ্কার করুন। কার্পেট ড্রাইওয়াশ করাই ভালো। কার্পেট ভিজে গেলে বা ধুয়ে দিলে কড়া রোদে শুকাবেন না, এতে রং নষ্ট হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে। কার্পেটের খোঁজখবর পেতে চাইলে এলিফেন্ট রোডে চলে যেতে পারেন। কার্পেটের দাম নির্ভর করে এর আকার, ডিজাইন ও মানের ওপর। কয়েকটি দোকান যাচাই করে তবেই কার্পেট কিনুন। আর মেঝে আচ্ছাদন হিসেবে কার্পেট ব্যবহার করতে না চাইলে শতরঞ্জি, নকশি পাটি বা চটের তৈরি ম্যাটও ব্যবহার করতে পারেন।