উপজেলা নির্বাচনকে ঘিরে দেশের তৃণমূল পর্যায়ের রাজনীতি সরগরম হয়ে উঠছে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় পরিচয় মূখ্য না হওয়ায় উপজেলা নির্বাচনে দেশের প্রধান সব রাজনৈতিক দলের তৃণমূল পর্যায়ের নেতারা অংশ নিচ্ছেন। গতকাল শনিবার প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে দেশের কোথাও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। ১৯৮২ সালে উপজেলা পরিষদ গঠনের পর মাত্র দুবার নির্বাচন হয়েছে। মাঝখানে ১৮ বছর নির্বাচন হয়নি। তারপর ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার গঠনের পর ২২ জানুয়ারি উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। পাঁচ বছর পর আবারও নির্বাচন হতে যাচ্ছে। উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান ও দুই ভাইস চেয়ারম্যান—এ তিনটি পদে সরাসরি ভোট গ্রহণ হয়ে থাকে। এর বাইরে সংশ্লিষ্ট উপজেলার আওতাধীন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও পৌরসভার মেয়র এবং সংরক্ষিত নারী প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে উপজেলা পরিষদ গঠিত হয়। গত ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্বে ১৮ দল অংশ না নিলেও উপজেলা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে আনুষ্ঠানিক কোন ঘোষণা দেওয়া হয়নি। ফলে বিএনপি,জামায়াতসহ বর্তমান ১৯ দলের নেতারা উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। গতকাল শনিবার শেষদিনে প্রথম ধাপের ৯৮ উপজেলায় মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন আওয়ামী লীগের পাশাপাশি বিএনপি নেতারাও। প্রথম ধাপে ১৯ ফেব্রুয়ারি দেশের ৪০টি জেলার ৯৮টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে।১৯ ফেব্রুয়ারি ভোটগ্রহণের পর ২৭ ফেব্রুয়ারি আরও ১১৭ উপজেলায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে।দেশে বর্তমানে ৪৮৭টি উপজেলা পরিষদ রয়েছে। দেশের প্রধান দুটি দল আওয়ামীলীগ ও বিএনপির উপজেলা পর্যায়ের নেতারা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ৯৮টি উপজেলার ইউনিয়ন,ওয়ার্ড ও এর আশেপাশের পৌরসভা এবং জেলার নেতারা ভোটযুদ্ধে নামছেন।তৃণমূল পর্যায়ে মাঠ দখলে রাখতে উপজেলা নির্বাচনকে দলের অস্তিত্ব রক্ষায় লড়াই হিসেবেই বিবেচনা করেছেন বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। দলের কর্মী ও সমর্থকদের চাঙ্গা করে তুলতে বিএনপির জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতারা উৎসবমুখর পরিবেশে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। দলটির চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা র্যা লী, শোডাউন করে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একইভাবে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরাও মাঠ দখলে রাখতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ৯৮ উপজেলায় নির্বাচন কমিশনের প্রাথমিক হিসাব মতে গতকাল শেষদিন পর্যন্ত মোট প্রার্থীর সংখ্যা এক হাজার ৭২৬ জন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৬৯০, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬৫৬ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ৩৮০ জন। এরমধ্যে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের ২৫২, বিএনপির ২৩৫, জাপা ২৯, জামায়াতের ৩৩ ও ওয়ার্কার্স পার্টিসহ অন্যান্য ১৪১ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সমর্থিত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। ইসি সচিবালয় জানিয়েছে, ১৯ জানুয়ারি ১০২টি উপজেলা পরিষদের তফসিল ঘোষণা হলেও সীমানা জটিলতার কারণে রংপুরের সদর উপজেলা, পীরগাছা, গঙ্গাচড়া ও কাউনিয়া উপজেলা নির্বাচন স্থগিত করা হয়। রংপুর সিটি করপোরেশন গঠনের কারণে এ চারটি উপজেলার সীমানা নতুন করে বিন্যাসের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। ২৩ জানুয়ারি দ্বিতীয় ধাপে আরও ১১৭টি উপজেলার তফসিল ঘোষণা করেছে ইসি। যার ভোটগ্রহণ হবে ২৭ ফেব্রুয়ারি। মনোনয়নপত্র জমা দিলেন যাঁরা কাপাসিয়া (গাজীপুর): কাপাসিয়ায় আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতের ১৬ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান ও কেন্দ্রীয় কৃষক লীগ সভাপতি মো. মোতাহার হোসেন মোল্লা, জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি খন্দকার আজিজুর রহমান পেরা, আওয়ামী লীগ নেতা আবদুর রশিদ সরকার, আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক রুহুল আমিন, জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী দলের কেন্দ্রীয় মহাসচিব অ্যাডভোকেট বজলুল হক।

দোহার (ঢাকা): চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ৩ জন হলেন আলী আহসান, শেখ আনার কলি পুতুল, আ. রহমান আজাদ। এ ছাড়া রয়েছেন মো. মেহেবুর কবির, হুমায়ুন কবির ও আ. কাদের শিকদার। নবাবগঞ্জ (ঢাকা): আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য আবদুল বাতেন মিয়া, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাসির উদ্দিন আহম্মেদ ঝিলু, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হান্নান উদ্দিন,বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান খন্দকার আবু আশফাক, উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবেদ হোসেন, জাতীয় পার্টির সাবেক নেতা মাসুদ খান মজলিশ, নাসির উদ্দিন আহম্মেদ পান্নু, বারেকুর রহমান বারী ও মো. মিনাল হোসেন। চট্টগ্রাম: হাটহাজারীতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীরা হলেন_ অধ্যক্ষ মো. ইসমাইল, জসীম উদ্দিন শাহ্, সোহরাব হোসেন চৌধুরী নোমান, এসএম রাশেদুল আলম, আবুল মনছুর, অধ্যাপক খুরশিদ আলম ও অ্যাডভোকেট মো. ফয়জুল ইসলাম। বিএনপি সমর্থিতরা হলেন- মাহবুবুল আলম চৌধুরী, সোয়েব মোরশেদ ফারুকী ও মো. নাজিম উদ্দীন। বিভিন্ন ইসলামী সমমনা দলের মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ ও নির্দলীয় প্রার্থী নুরুল আবছার। মিরসরাইয়ে চেয়ারম্যান পদে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. গিয়াস উদ্দিন ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আতাউর রহমান, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আলাউদ্দিন ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন, বিএনপি নেতা আবদুল আউয়াল চৌধুরী ও বারইয়ারহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র জালাল উদ্দিনও চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। রাজশাহী: মোহনপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি শামীমুল ইসলাম মুন, উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবদুস সামাদ, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি অধ্যক্ষ গিয়াস উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম এবং উপজেলা জামায়াতের আমির এফএম ইসমাইল হোসেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ: নাচোল উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম (জামায়াত), বিএনপির বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আবু তাহের খোকন ও নাচোল ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান এম মজিদুল হক এবং আওয়ামী লীগের কসবা ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল কাদের ও আবু রেজা মোস্তফা কামাল শামীম। নাটোর: সিংড়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহেদুল ইসলাম ভোলা, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট আসাদুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট সুশান্ত কুমার ঘোষ, থানা বিএনপির সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খলিল ফটিক, জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি অধ্যাপক বেলাল উজ্জামান। নওগাঁ: রানীনগর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত বর্তমান চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন হেলাল, বিএনপির এসএম আল ফারুক জেমস, আমিনুল হক বেলাল, সাইদুর রহমান বাঘা, ইউপি চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন, জামায়াতের মোস্তফা ইবনে আব্বাস। মহাদেবপুরে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের আহসান হাবিব ভোদন ও ময়নুল হোসেন ময়েন; বিএনপির বর্তমান চেয়ারম্যান রিয়াছাত হায়দার টগর, আবদুুস ছাত্তার নান্নু ও প্রলয় কুমার মুক্তি; জামায়াতের শহিদুল ইসলাম ফারুক এবং বাসদের কালিপদ সরকার। পাবনা: আটঘরিয়ায় চেয়ারম্যান পদে শহিদুল ইসলাম রতন (আওয়ামী লীগ), ফারুক আহমেদ খান (বিএনপি), মাওলানা জহুরুল ইসলাম খান (জামায়াত)। সাঁথিয়া উপজেলায় বর্তমান চেয়ারম্যান নিজামুদ্দিন আহমেদ (আওয়ামী লীগ), মীর মঞ্জুর এলাহী (আওয়ামী লীগ)। বগুড়া: ধুনটে আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে বর্তমান চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি টিআইএম নুরুন্নবী তারিক, আবদুল হাই খোকন, কুদরত-ই-খুদা জুয়েল, শফিকুল ইসলাম শফি, রেজাউল ইসলাম রেজা ও যুবলীগ নেতা শেখ মতিউর রহমান। বিএনপির ৫ জন হলেন- ধুনট উপজেলা বিএনপি সভাপতি তৌহিদুল আলম মামুন, শাজাহান আলী, আকতার আলম সেলিম, মইনুল হক ডুপলে ও মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তা। জামায়াতের মাত্র রফিকুল ইসলাম খান দুলাল। সারিয়াকান্দিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা হলেন- বর্তমান চেয়ারম্যান শাজাহান আলী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলমগীর শাহী সুমন, অধ্যক্ষ মুনজিল আলী ও শাহীন আহম্মেদ টুকু। বিএনপি প্রার্থীরা হলেন- মাসুদুর রহমান হিরু ম ল, অ্যাডভোকেট নূরে আজম বাবু ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির পরিচালক আকতারুজ্জামান বুলবুল। সোনাতলা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা আহসানুল তৈয়ব জাকির ও আওয়ামী লীগ নেতা আউ সোজজিয়াউল করিম শ্যাম্পুসহ সাতজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। অন্য পাঁচজন হলেন- আওয়ামী লীগ নেতা মাহবুবুল আলম বুলু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন নবাব, বিএনপি নেতা নাছির উদ্দিন আনজু, লতিফুল বারী টিম ও শহিদুল হক টুল্লু। দুপচাঁচিয়া উপজেলায় বর্তমান চেয়ারম্যান জামায়াত নেতা আবদুল গনি মণ্ডল, আওয়ামী লীগ নেতা আবদুস সামাদ প্রামাণিক, উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল হামিদ, একই দলের নুরুল ইসলাম খান হিরো ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান কল্যাণ প্রসাদ পোদ্দার। নন্দীগ্রামে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- বর্তমান চেয়ারম্যান জেলা যুবলীগের সহসভাপতি রেজাউল আশরাফ জিন্নাহ্, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি জাহেদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ইউনুস আলী ও রফিকুল ইসলাম পিংকু। বিএনপির তিন প্রার্থী হলেন_ নন্দীগ্রাম পৌর বিএনপি সভাপতি আহসান বিপল্গব রহিম, তৌহিদুর রহমান শামীম চৌধুরী ও ইলিয়াস আলী। জামায়াতের উপজেলা কমিটির আমির নুরুল ইসলাম ম ল এবং জাসদ নেতা কামরুজ্জামানও চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একমাত্র নারী প্রার্থী হলেন- বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান শ্রাবণী আকতার বানু। শেরপুরে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কেএম মাহবুবুর রহমান হারেজ, উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল মান্নান, শহর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহ্ আলম পান্না ও অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম। আওয়ামী লীগের দুই প্রার্থী হলেন- বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মজিবর রহমান মজনু ও দলের স্থানীয় নেতা তোজাম্মেল হক। জামায়াতের দুই প্রার্থী হলেন- উপজেলা জামায়াতের আমির মনছুর রহমান ও সেক্রেটারি দবিবর রহমান। জাতীয় পার্টি নেতা মাজেদুর রহমান মাজেদ ও ইসলামী আন্দোলন নেতা মীর মাহমুদুর রহমান চুন্নুও মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। রংপুর: প্রথম দফা নির্বাচনে তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২২ প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ৭, বিএনপি ৫, জাতীয় পার্টির ৪, জামায়াতের ১ এবং অন্যান্য ৫ জন প্রার্থী রয়েছেন। পীরগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ছায়াদত হোসেন বকুল, মোদাব্বেরুল ইসলাম সাজু, মোকাররম হোসেন জাহাঙ্গীর চৌধুরী ও মেশকোয়ারা হাবীব মুক্তি, বিএনপির নুর মোহাম্মদ মণ্ডল ও শফিউল রহমান মণ্ডল মিলন। মিঠাপুুকুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৮ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তারা হলেন- আওয়ামী লীগের জাকির হোসেন সরকার,বিএনপির শাহ মো. শাহজাহান ও সাজেদুর রহমান রানা, জাতীয় পার্টির মোস্তফা জামান পারভেজ ও মেজবাহুল ইসলাম, জামায়াতের গোলাম রব্বানী, অন্যদের মধ্যে শামীমুল হক ও মওদুদা আক্তার। তারাগঞ্জ উপজেলায় ৮ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তারা হলেন আওয়ামী লীগের শামসুল কাদের সরকার ও মোজাহেদুল ইসলাম, বিএনপির নুর উন নবী দুলাল, জাতীয় পার্টির দেলোয়ার হোসেন ও মামুন অর রশিদ এবং অন্যরা হলেন আনিছুর রহমান লিটন, আশরাফুল হক ও মঞ্জুর কাদের। গাইবান্ধা: সাঘাটা উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন অ্যাডভোকেট এএইচএম গোলাম শহীদ রঞ্জু (জাপা), আহসান কবির (আওয়ামী লীগ), আলহাজ মোহাম্মদ আলী (বিএনপি); গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন আবদুল লতিফ প্রধান (আওয়ামী লীগ), মোহাম্মদ হোসেন ফকু (আওয়ামী লীগ), ফারুক কবির আহম্মেদ (বিএনপি), আ ফ ম মজিবুর রহমান সরকার ও ফারুক আহম্মদ (বিএনপি)। দিনাজপুর :কাহারোলে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল মালেক সরকার, গোপেশ চন্দ্র রায়, মোহন রায় ও শরিফ উদ্দিন আহমেদ, বিএনপি সমর্থিত মামুনুর রশিদ চৌধুরী ও গোলাম মোস্তফা বাদশা। খানসামায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত মাহফুজার রহমান চৌধুরী ও আবু হাতেম, বিএনপি সমর্থিত বর্তমান চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান শাহ ও মোবাচ্ছের হক মুক্তি। পঞ্চগড়: চেয়ারম্যান পদে সদর উপজেলায় জামায়াতে ইসলামীর বর্তমান চেয়ারম্যান মো. আবদুল খালেক, আওয়ামী লীগের আনোয়ার সাদাত সম্রাট, মুক্তিযোদ্ধা জাকের আলী ও আরিফুল ইসলাম পল্লব এবং বিএনপির পক্ষে আবু দাউদ প্রধান চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। আটোয়ারী উপজেলায় আওয়ামী লীগের পক্ষে বর্তমান চেয়ারম্যান মো. তৌহিদুল ইসলাম ও অ্যাডভোকেট আনিছুর রহমান এবং বিএনপির পক্ষে মো. আবদুর রহমান আবদার ও এজেটএম বজলুর রহমান জাহিদ। দেবীগঞ্জে আওয়ামী লীগের পক্ষে বর্তমান চেয়ারম্যান আবদুল মালেক চিশতি ও হাসনাত জামান চৌধুরী জজ এবং বিএনপির পক্ষে আবু তোরাব সরকার, মোফাখ্খারুল আলম বাবু ও আবদুল গনি বসুনিয়া এবং জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে আবদুল মান্নান। বোদায় বর্তমান চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা মো. আবদুল আজিজ, মো. হকিকুল ইসলাম, মো. আফজাল হোসেন, মো. মজনুর রহমান এবং আওয়ামী লীগের ফারুক আলম টবি ও মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল এবং জামায়াতে ইসলামীর মো. সফিউল্লাহ সফি চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। শরীয়তপুর: জাজিরা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি মোবারক আলী সিকদার, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা তনাই মোল্যা এবং বর্তমান চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন। গোসাইরহাটে চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ নাসির, বর্তমান চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান ঢালী ও বিএনপি নেতা শাহেদ পারভেজ আব্বাস মোল্যা, আলাউদ্দীন সরদার ও নিয়ামুল হক। ভেদরগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মাঝি, আওয়ামী লীগ সমর্থিত আলতাফ হোসেন ছৈয়াল ও হাবিবুর রহমান সিকদার। ডামুড্যা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন মাঝি, আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাস্টার কামাল উদ্দীন, উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল করিম বেপারী ও পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর মাদবর। শামসুর রহমান শামসু (বিএনপি), ইমদাদুল হক (আওয়ামী লীগ), সালাউদ্দিন খান (বিএনপি), মীর নাজমুল বারী নাহিদ (বিএনপি), সাইদুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ), আতাউর রহমান (আওয়ামী লীগ), মোখলেছুর রহমান (জামায়াত) ও মো. সিরাজদ্দৌলা (জামায়াত)। সুজানগর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান আহমেদ ফিরোজ কবির, আবুল কাশেম (আওয়ামী লীগ), আবদুল ওহাব (আওয়ামী লীগ), আযম আলী বিশ্বাস (বিএনপি), হাজারী জাকির হোসেন চুন্নু (বিএনপি), মীর নাজমুল বারী নাহিদ (বিএনপি), সাইদুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ), আতাউর রহমান (আওয়ামী লীগ), মোখলেছুর রহমান (জামায়াত) ও মো. সিরাজদ্দৌলা (জামায়াত)। জামালপুর: সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের ৬ প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তারা হলেন বর্তমান চেয়ারম্যান বিজন কুমার চন্দ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আবদুল হামিদ, আওয়ামী লীগ নেতা হাফিজুর রহমান স্বপন, আসাদুজ্জামান আকন্দ বাবু,আবদুল জলিল ও আফজাল হোসেন বিদ্যুৎ। বিএনপির প্রার্থী হয়েছেন সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমীন মিলন। এ পদে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন জেলা বিএনপির সদস্য আমজাদ হোসেন মলি্লক। বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন কাজী নজরুল ইসলাম। সরিষাবাড়ী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের গিয়াস উদ্দিন পাঠান, বিএনপির ফরিদুল কবীর তালুকদার শামীম, আজিজুল কবীর তালুকদার হুমায়ুন, আজিম উদ্দীন সরকার, জাপার (এরশাদ) মোজাম্মেল হক মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। খুলনা: দীঘলিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খান নজরুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ নেতা গাজী সেলিম আকতার, উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুর রহমান মিন্টু ও সাধারণ সম্পাদক আবদুর রকিব মলি্লক। কয়রা উপজেলা চেয়ারম্যান পদে উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোমরেজুল ইসলাম, বিএনপি নেতা সরদার মতিয়ার রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জিএম মহসীন রেজা, আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তফা রফিকুল ইসলাম, কেরামত আলী, এসএম শফিকুল ইসলাম ও আবদুস সাত্তার পাঁড়। সাতক্ষীরা: আশাশুনিতে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোস্তাকিম, আওয়ামী লীগ নেতা সরদার হাফিজুর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শহিদুল ইসলাম পিন্টু, উপজেলা বিএনপির সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান এসএম রফিকুল ইসলাম, জেলা বিএনপির সহসভাপতি এসএম আকবর হোসেন,জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক শেখ তারিকুল হাসান, সাবেক এমপি রিয়াছাত আলীর ছেলে মুরতাজুল আলী ও গোয়ালডাঙ্গা গ্রামের বাবর আলী গাজীর ছেলে আবদুল গফুর। শোভনালী ইউপি চেয়ারম্যান ও জাপা নেতা শহীদুল ইসলাম শহীদ সাবেক এমপি ও জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা অ্যাডভোকেট স ম সালাহউদ্দিনের পক্ষে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মেহেরপুর: সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ গোলাম রসুল ও সাধারণ নাগরিক সমাজের ব্যানারে জেলা বিএনপির সাংগাঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মারুফ আহম্মেদ বিজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। বরিশাল: বাকেরগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হচ্ছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান সামসুল আলম চুন্নু, জাতীয়তাবাদী বাস্তুহারা দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মশিউর রহমান মাসুদ, বিএনপি নেতা খলিলুর রহমান সিকদার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মোজাম্মেল হোসেন আকন, সাবেক ছাত্রনেতা এসএম আতিকুল রহমান এবং নির্দলীয় প্রার্থী ফরিদপুর ইউপি চেয়ারম্যান মীর মো. মহসিন। গৌরনদী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের একমাত্র প্রার্থী হচ্ছেন বর্তমান চেয়ারম্যান শাহ আলম খান, বিএনপির আবুল হোসেন খান, তার স্ত্রী মাকসুদা বেগম, সাবেক পৌর মেয়র নুর আলম হাওলাদার, লোকমান হোসেন খান ও শরিকল ইউপি চেয়ারম্যান মঞ্জুর হোসেন মিলন এবং জাতীয় পার্টির প্রার্থী হচ্ছেন জাকির হোসেন। ভোলার লালমোহন উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হচ্ছেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অধ্যক্ষ একেএম নজরুল ইসলাম, আবুল কাশেম মিয়া (আওয়ামী লীগ), গিয়াস উদ্দিন আহমেদ (আওয়ামী লীগ), এমদাদুল ইসলাম সেলিম (আওয়ামী লীগ), হেদায়েতুল ইসলাম মিন্টু (আওয়ামী লীগ), আকতার হোসেন (আওয়ামী লীগ), আনোয়ারুল ইসলাম রিপন (আওয়ামী লীগ) ও আবু জাফর জয় (আওয়ামী লীগ)। বিএনপি সমর্থিত একমাত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সফিকুল ইসলাম বাবুল। নড়াইল: কালিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মনোনয়নপত্র সংগ্রহকারীরা হলেন_ বর্তমান চেয়ারম্যান কালিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামীম রহমান (ওসি খান), সাবেক সাংসদ জেলা কৃষক লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ আবু সাইদ, কালিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মোল্যা ইমদাদুল হক,কালিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহিদুল ইসলাম শাহী, অস্ট্রিয়া আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আশরাফুল বারী মিহির, নড়াগাতি থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি হাজি মফিজুল হক ও কলাবাড়িয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মাহমুদুল হাসান কায়েস। বিএনপি সমর্থিতরা হলেন- কালিয়া থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি নওয়াব-উল-আলম ও কালিয়া উপজেলা বিএনপি নেতা আশজাদুর রহমান মিঠু। কালকিনি (মাদারীপুর): মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তাহমিনা সিদ্দিকী, বিএনপি সমর্থিত উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি অহিদুজ্জামান আবদুল হাই এবং সাবেক পৌর মেয়র তৌফিকুজ্জামান শাহীন ও লে. কর্নেল (অব.) বজলুল করিম সেলি মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। মৌলভীবাজার :চেয়ারম্যান পদে কুলাউড়ায় মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের আ স ম কামরুল ইসলাম, কাদিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শফি আহমদ সলমান, বিএনপি নেতা আলহাজ শওকতুল ইসলাম শকু, আবদুল হান্নান।শিবালয় :চেয়ারম্যান পদে হলেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুর রহিম খান (নির্দলীয়), রেজাউল রহমান খান জানু (আওয়ামী লীগ), মো. আলী আকবর (জাতীয় পার্টি)। হবিগঞ্জ: মাধবপুরে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিলকারীরা হলেন- বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান জাকির হোসেন চৌধুরী অসীম (আওয়ামী লীগ), সৈয়দ হাবিবুল্লাহ সূচন (আওয়ামী লীগ) ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. শাহজাহান (বিএনপি)। বাহুবলে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান আবদুল কাদির চৌধুরী (আওয়ামী লীগ), মো. আবদুল হাই (আওয়ামী লীগ), আকবর আলী (আওয়ামী লীগ), আকাদ্দছ মিয়া বাবুল (বিএনপি), তাজুল ইসলাম চৌধুরী (বিএনপি)। দৌলতপুর: বর্তমান চেয়ারম্যান আবদুল কাদের (আওয়ামী লীগ), তোজাম্মেল হক তোজা (বিএনপি), নুরুল ইসলাম রাজা (আওয়ামী লীগ), ফরিদ আহমেদ (আওয়ামী লীগ) উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান (আওয়ামী লীগ), গোলাম মোস্তফা (বিএনপি), আবদুর রশিদ সরকার (আওয়ামী লীগ)। সিংগাইর :বর্তমান চেয়ারম্যান মুশফিকুর রহমান হান্নান (আওয়ামী লীগ), ফয়জুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ), আবিদুর রহমান (বিএনপি), খান মোহাম্মদ রুমি (বিএনপি), আবদুল হাকিম (বিএনপি), রিয়াজুল ইসলাম (বিএনপি) ও আবদুল গফুর (বিএনপি)। সাটুরিয়া: বর্তমান চেয়ারম্যান আবদুল মজিদ ফটো (আওয়ামী লীগ), বশির উদ্দিন ঠাণ্ডু (বিএনপি), দেলোয়ার হোসাইন (জামায়াত), আবদুস সোবান (গণফোরাম) এবং অন্যরা হলেন সাজ্জাত চৌধুরী ও হাসান আলী। কুষ্টিয়া: সদর উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোশারররফ হুসাইন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসগর আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক এএফএম আমিনুল হক, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সেলিনুর রহমান,সদর উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এসএম ওমর ফারুক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন সরকার, জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মহিউদ্দীন চৌধুরী, সদর উপজেলা যুবদলের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম। ভেড়ামারা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম, ভেড়ামারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দীক, কুষ্টিয়া জেলা জাসদের (ইনু) সাধারণ সম্পাদক আবদুল আলীম, জাতীয় পার্টি সর্মথক রুবেল আহমেদ,ভেড়ামারা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোলাইমান হোসেন চিশতি, ভেড়ামারা উপজেলা জাসাসের সভাপতি শাহাজান আলী, জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নূরুদ্দীন নুরু মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। গোপালগঞ্জ: গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে আওয়ামী লীগ থেকে আতিকুর রহমান মিয়া, মো. কাবির মিয়া, শ্যামল কান্তি বোস। এ ছাড়াও রয়েছেন বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম শিমুল ও আরিফুর রহমান মিনা; বিএনপি থেকে আহাজ্জাদ মহাসীন খিপু ও হরপ্রসাদ বাকচী। কাশিয়ানীতে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের সুব্রত ঠাকুর হিল্টু, মহিউদ্দিন আহম্মেদ, মোশারফ হোসেন লায়েক চৌধুরী, মোক্তার হোসেন মোল্লা, জানে আলম বীরু ও ইসলামী ঐক্যজোটের মুহা. মহিউদ্দিন আহম্মেদ মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। ঝিনাইদহ: সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের কনক কান্তি দাস, আবদুর রশিদ, জেএম রশীদুল আলম রশিদ, গোলাম সরোয়ার সউদ, বিএনপির আবদুল আলীম, মুন্সী কামাল আজাদ পান্নু ও জাতীয় পার্টির এম হারুন-অর রশীদ। শৈলকূপা উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের মোশারফ হোসেন সোনা শিকদার, নায়েব আলী জোয়ার্দ্দার, বিএনপির রাকিবুল হাসান দিপু, ওসমান আলী, খলিলুর রহমান ও সাজ্জাদুর রহমান। কালীগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলে আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর সিদ্দিকী ঠান্ডু, বিএনপির হামিদুল ইসলাম, ডা. নুরুল ইসলাম, জামায়াতের ওলিউর রহমান, জাতীয় পার্টির এসএম আমিরুল ইসলাম ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বাবুল হোসেন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। কোটচাঁদপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের শরিফুন্নেছা মিকি, হুমায়ুন কবীর লতা, কায়দার রহমান, রবিউল ইসলাম, বিএনপির সিরাজুল ইসলাম ও জামায়াতের তাজুল ইসলাম। ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৬ জন। কিশোরগঞ্জ: নিকলী উপজেলা আওয়ামী লীগের কারার সাইফুল ইসলাম, আসাদুল হক, উপজেলা বিএনপির বদরুল মোমেন, শফিকুল আলম, কফিল উদ্দিন ও আবু সাঈদ। নির্দলীয় হিসেবে জারুইতলা ইউপি চেয়ারম্যান রইছ উদ্দিন। বাজিতপুর উপজেলার আওয়ামী লীগের মনোনীত সারোয়ার আলম, বিএনপির মনিরুজ্জামান মনির, কাইয়ুম খান হেলাল, অ্যাডভোকেট শাহআলম, হাজি কাজল ভূঁইয়া, নিয়াজ মামুন পুটন। করিমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নাসির উদ্দিন খান আওলাদ, রুস্তম আলী, অ্যাডভোকেট আবুল বাশার, বিএনপির মো. রফিকুর রহমান, সাইফুল ইসলাম সুমন, অ্যাডভোকেট শওকত কবীর খোকন এবং নির্দলীয় ফকির মাজহারুল ইসলাম। সিরাজগঞ্জ: সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- আবু ইউসুফ সূর্য্য (আওয়ামী লীগ), শিল্পপতি রিয়াজ উদ্দিন (আওয়ামী লীগ), আবু হেনা মোস্তফা কাজল (আওয়ামী লীগ), মজিবুর রহমান লেবু (বিএনপি), মুফতি মহিবউল্লাহ (বাংলাদেশ ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন) এবং অন্যরা হলেন মুক্তিযোদ্ধা গাজী একেএম ফজলুল মতিন মুক্তা ও শহিদুল ইসলাম। রায়গঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা হলেন- রইচ উদ্দিন জয়নাল (আওয়ামী লীগ), আবদুল হাদী আলমাজি জিন্নাহ (আওয়ামী লীগ), আতাউর রহমান (বিএনপি), নূর সাঈদ সরকার (বিএনপি), ভিপি আইনুল হক (বিএনপি) ও বর্তমান চেয়ারম্যান এবিএম আবদুস সাত্তার (জামায়াত)। কাজিপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা হলেন- আবুল কালাম আজাদ (আওয়ামী লীগ), কামরুজ্জামান বিপ্লব (আওয়ামী লীগ), বর্তমান চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক বকুল (আওয়ামী লীগ), অ্যাডভোকেট রবিউল হাসান (বিএনপি) ও আবদুল কাদের (বিএনপি)। উল্লাপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- মারুফ বিন হাবিব (আওয়ামী লীগ), অ্যাডভোকেট শামসুল আলম (বিএনপি), জাহিদুল ইসলাম মিস্টার (বিএনপি), আজিজুর রহমান মানু (বিএনপি), আবদুর রশিদ চাঁদ (বিএনপি), খন্দকার গোলাম আজাদ (বিএনপি), জয়নাল আবেদিন (জাপা- এরশাদ), জাহিদ হোসাইন (জামায়াত) ও মনিরুজ্জামান (জাসদ)। সুনামগঞ্জ: দক্ষিণ সুনামগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন- আবুল কালাম, শামছুন নাহার শাহানা, ফারুক আহমদ, বোরহান উদ্দিন দোলন, আনছার উদ্দিন ও রেজাউল করিম জায়গীরদার রাজা। দোয়ারাবাজার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তারা হলেন_ উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ইদ্রিছ আলী বীরপ্রতীক, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মান্নারগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী খান, ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য ফরিদ আহমদ ইমন, বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুল কুদ্দুছ, উপজেলা বিএনপির একাংশের (মিজান সমর্থক) সভাপতি মো. শাজাহান মাস্টার,একাংশের (মিলন সমর্থক অংশ) সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ, ফারুক আহমদ (বিএনপি), উপজেলা খেলাফত মজলিসের সভাপতি মাওলানা জিয়া উদ্দিন ও অ্যাডভোকেট জুলহাস মিয়া (নির্দলীয়)। ছাতক উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তারা হলেন- উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আবরু মিয়া তালুকদার, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান অলিউর রহমান বকুল (আওয়ামী লীগ), উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমান, আওলাদ আলী রেজা (আওয়ামী লীগ), পৌর জামায়াতের সেক্রেটারি রেজাউল করীম,উপজেলা বিএনপির একাংশের (মুন্সেফ আলী সমর্থক অংশ) সভাপতি আফছর উদ্দিন, রূপা রাজা চৌধুরী (বিএনপি), উপজেলা বিএনপির একাংশের (মিজান সমর্থক অংশ) সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন ও গিয়াস মিয়া (আওয়ামী লীগ)। নরসিংদী: বেলাব উপজেলার চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের মো. শমশের জামান ভূঁইয়া, সালাউদ্দিন আহমেদ, মো. শহীদুল্লাহ, নূরুজ্জামান খান, রানা চৌধুরী, মনিরুজ্জামান খান, মো. নজরুল ইসলাম, মো. মোছলেহ উদ্দিন, মো. জসিম উদ্দিন; বিএনপির মো. আহসান হাবিব, মো. রফিকুল ইসলাম, মো. আ. কুদ্দুছ ভঁূইয়া, অলিউর রহমান কাউছার, মো. মাসুদ রানা, মো. কামাল হোসেন, মো. বিল্লাল হোসেন এবং শরিফ উদ্দিন খান মোমেন; সিপিবির জাহানুল হক বাবুল; জাপার শাহ এহসানুল করিম মুকিত; অন্যরা হলেন মো. মনোয়ার হোসেন ও মো. গোলাম ফরিদ। পলাশ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন ফারুকুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান),ইঞ্জিনিয়ার মো. আলী মুনসুর (বিএনপি), মো. হেলাল উদ্দিন (জামায়াত), সৈয়দ জাবেদ হোসেন (আওয়ামী লীগ), মো. আবদুল আলী ভঁূইয়া (আওয়ামী লীগ) ও আবু বকর সিদ্দিক (বিএনপি)। রাজবাড়ী: সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন অ্যাডভোকেট ইমদাদুল হক বিশ্বাস (আওয়ামী লীগ), অ্যাডভোকেট এমএ খালেক (বিএনপি), মনি শংকর বিশ্বাস (নির্দলীয়)। পাংশা উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন খান আবদুল হাই (আওয়ামী লীগ),হাসান আলী বিশ্বাস (আওয়ামী লীগ), ফরিদ হাসান ওদুদ (আওয়ামী লীগ), আহমেদ হোসেন (আওয়ামী লীগ), আশরাফুল ইসলাম মিয়া (বিএনপি)। বালিয়াকান্দি উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন আবুল কালাম আজাদ (আওয়ামী লীগ), খলিলুর রহমান খান (আওয়ামী লীগ), আবুল হোসেন খান (বিএনপি), গোলাম শওকত সিরাজ (বিএনপি)। খাগড়াছড়ি: সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে মো. শানে আলম (আওয়ামী লীগ), কংচাইরী মাস্টার (বিএনপি), গফুর আহম্মেদ তালুকদার (নির্দলীয়), অজিতবরণ চাকমা (শরণার্থী নেতা), দীপায়ন চাকমা ও চঞ্চুমনি চাকমা (ইউপিডিএফ) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। পানছড়িতে ইউপিডিএফ সমর্থিত বর্তমান চেয়ারম্যান সর্বোত্তম চাকমা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বকুল চন্দ্র চাকমা (আওয়ামী লীগ), অনিমেষ চাকমা রিংকু (বিএনপি), জহুর আলী (জাতীয় পার্টি), সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য মিন্টু বিকাশ চাকমা, সমাজকর্মী যুগান্তর চাকমা এবং জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি জিমি চাকমা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। রামগড়ে বেলায়েত হোসেন ভূইয়া, রিয়াজউদ্দিন রিপন (বিএনপি-সমীরণ গ্রুপ), সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান (জাতীয় পার্টি), সাবেক এমপি এ কে এম আলিম উল্লাহ (আওয়ামী লীগ), শহীদুল ইসলাম ভূইয়া ফরহাদ (বিএনপি), হাফছড়ি ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান চাইথোয়াই চৌধুরী, হাফছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান উশ্যেপ্রু মারমা ও রফিকুল ইসলাম মিন্টু (আওয়ামী লীগ) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মাটিরাঙ্গায় বর্তমান চেয়ারম্যান মো. শামসুল হক (আওয়ামী লীগ), তাজুল ইসলাম (বিএনপি), তাইন্দং ইউপি চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ), আবুল কাশেম ভূইয়া, আলকাছ আল মামুন (জামায়াত) এবং সাবেক পৌর চেয়ারম্যান নাসির আহম্মেদ চৌধুরী মনোনয়নপত্র জমা দেন। মানিকছড়িতে এনামুল হক এনাম (বিএনপি), রবিউল ফারুক (বিএনপি), যোগ্যাছোলা ইউপি চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন (আওয়ামী লীগ) মনোনয়নপত্র জমা দেন। মহালছড়িতে বর্তমান চেয়ারম্যান সোনারতন চাকমা (ইউপিডিএফ), বিমলকান্তি চাকমা জনসংহতি সমিতি (এমএন লারমা), নীলোৎপল খীসা (আওয়ামী লীগ), গিয়াসুদ্দিন (আওয়ামী লীগ), দানু মিয়া (বিএনপি) এবং ক্যউজাই মারমা মনোনয়নপত্র জমা দেন। সিলেট: গোলাপগঞ্জ উপজেলায় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইকবাল আহমদ চৌধুরী, বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন ইসলাম কামাল ও আওয়ামী লীগ নেতা আলী আহমদ ফখর। বিএনপির ৪ জন হলেন- উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিলাল উদ্দিন,জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি এমরান আহমদ চৌধুরী, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নসিরুল হক শাহীন, জেলা তরুণ দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সিদ্দিকুর রহমান শায়েস্তা। এ ছাড়া উপজেলা জামায়াতের আমির হাফিজ নাজমুল ইসলাম চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। বিশ্বনাথ উপজেলায় ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান পংকি, আওয়ামী লীগ নেতা ও দেওকলস ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম মতছিন, উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি সোহেল আহমদ চৌধুরী, জামায়াতের নায়েবে আমির ও খাজাঞ্চি ইউপি চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন সিদ্দিকীও মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। কোম্পানীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল বাছির, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আলী আহমদ ও উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাব উদ্দিন এবং নির্দলীয় মোক্তার হোসেন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। জকিগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য লোকমান আহমদ চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক ইশতিয়াক আহমদ চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু জাফর মো. রায়হান, উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি সাবেক পৌর মেয়র ইকবাল আহমদ,সাংগঠনিক সম্পাদক ইসমাইল হোসেন সেলিম, জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল হক, উপজেলা যুবদল সভাপতি শফিকুর রহমান, জাপা নেতা অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক, খেলাফত মজলিস নেতা আবদুল হান্নান তপাদার, ব্যবসায়ী সাইফুদ্দিন খালেদ মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। গোয়াইনহাট উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা আবদুল হাকিম চৌধুরী, সিলেট জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার লুৎফর রহমান লেবু, প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক আহমেদ, উপজেলা জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি আনোয়ার হোসেন ও জমিয়তুল ওলামা দলের গোয়াইনঘাট শাখার সহসভাপতি মাওলানা আবু বকর। কুড়িগ্রাম/উলিপুর/ফুলবাড়ী : ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের আবদুল হাই ও নুরন্নবী চৌধুরী খোকন, বিএনপির কাজী গোলাম মোস্তফা ও আবদুল ওয়াদুদ, জামায়াতের আজিজুর রহমান স্বপন ও অন্যদের মধ্যে মাহমুদুর রহমান রোজেন। উলিপুরে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের এম কফিল উদ্দিন, আবদুল মজিদ হাড়ী, রাকিবুল ইসলাম সরদার, সাজ্জাদুর রহমান তালুকদার, আবু সাঈদ সরকার, বিএনপির হায়দার আলী, জাতীয় পার্টির মাহমুদার রহমান বকুল, ও প্রকৌশলী আনিছুর রহমান রতন, জামায়াতের মাওলানা আবদুল কুদ্দুছ এবং নির্দলীয় লিয়াকত আলী ও মাহমুদ কলি। ফুলবাড়ী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের এন্তাজ আলী ব্���াপারী, আহম্মদ আলী পোদ্দার রতন, এজাহার আলী ও হারুন অর-রশিদ, বিএনপির নজির হেসেন, জাতীয় পার্টির মইনুল হক ও জাসদের ইসমাইল হোসেন বাদল। নওয়াপাড়া (যশোর) : অভয়নগরে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মালেক মোল্যা, সানা আবদুল মান্নান, রবীন অধিকারী ব্যাচা, অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন ও আতিয়ার রহমান,বিএনপি নেতা ফারাজী মতিয়ার রহমান, গাজী আজিবর রহমান, গোলাম হায়দার ডাবলু, মশিয়ার রহমান মশি, নূরুল হক মোল্যা বাঘা, বিএম মহিবুল ইসলাম ও ইকরাম হোসেন ফারাজী। মাগুরা : সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন জমাদানকারীরা হচ্ছেন_ আবু নাসির বাবলু, হাজী গোলাম মওলা, পঙ্কজ কুণ্ডু, রোস্তম আলী ও মীর আবদুল কুদ্দুস। বিএপি থেকে নাজিম উদ্দিন, আলী আহমেদ, সাজ্জাদ হোসেন, মাসুদ হাসান খান কিজিল, আলমগীর হোসেন, গোবিন্দ সাহা ও মাহাবুব আলম। এছাড়া জামায়াতের লিয়াকত আলী ও ইসলামী আন্দোলনের আবু তালেব মোল্লা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। শ্রীপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের নুরুন্নাহার খান লীনা, হুমায়ুনুর রশীদ মুহিত, খন্দকার আবু আনসার নাজাত আশা, মুস্তাসিন বিল্লা সংগ্রাম ও এমডি খায়রুল আলম। বিএনপির বদরুল আলম হিরো, আশরাফুল আলম জোয়ারদার ও সৈয়দ ইমাম জাহিদ সাজ্জাদ। নেত্রকোনা : দুর্গাপুরে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ থেকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল হোসেন আকঞ্জি, মো. এমদাদুল হক খান, রেমন্ড আরেং, মাওলানা আবদুস সালাম, কামাল পাশা, নাজমুশ সায়াদাৎ বাবুল, বিএনপি নেতা ইমাম হাসান আবু চান, জহিরুল আলম ভূইয়া, এম.এ জিন্নাহ, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, উপজেলা ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও সিপিবি নেতা আবদুল্লাহ হক। অন্যদিকে জেলার কেন্দুয়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. নূরুল ইসলাম, আসাদুল হক ভূইয়া, জাহাঙ্গীর চৌধুরী এবং বিএনপি থেকে দেলোয়ার হোসেন ভূইয়া দুলাল, খায়রুল ইসলাম ও মাসুদুর রহমান রুবেল মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।