মার্কিন নাগরিকদের বাংলাদেশে প্রবেশের আগেই ভিসা সংগ্রহের তাগিদ
দৈনিকসিলেটডেস্ক:অন-অ্যারাইভাল ভিসার শর্ত পূরণের পরও কিছু মার্কিন নাগরিককে বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানোর ঘটনায় বিবৃতি দিয়ে অন্যদের বাংলাদেশ ভ্রমণে সতর্ক করেছে ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস। বুধবার দূতাবাসের অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে বাংলাদেশ সফরে আগ্রহী মার্কিন নাগরিকদের উদ্দেশ্যে ওই 'ট্রাভেল অ্যালার্ট' জারি করা হয়। এতে বাংলাদেশ ভ্রমণের আগে যথাযথ ভিসা সংগ্রহ করতে মার্কিন নাগরিকদেরকে পরামর্শ দেয়া হয়। দূতাবাসের তরফে বলা হয়, আপনার বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের সদস্যরা যদি বাংলাদেশ সফর করতে চান, তাহলে এখানে পৌঁছার আগেই ভিসা সংগ্রহ করতে আমরা জোরালো পরামর্শ দিচ্ছি। কারণ সাম্প্রতিক সময়ে কিছু মার্কিন নাগরিক, বিশেষত যারা যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে জন্মগ্রহণ করেছেন, তারা পৌঁছামাত্র ভিসার (অন-অ্যারাইভাল ভিসা) সব চাহিদা পূরণ করা সত্ত্বেও তাদেরকে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে অনুমতি দেয়া হয় নি। বিবৃতিতে বুধবার দূতাবাস স্মরণ করিয়ে দিয়েছে যে, বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দেয়া বা না দেয়া পুরোটাই বাংলাদেশি কর্মকর্তাদের মর্জির ওপর নির্ভর করে। প্রত্যাখ্যাত ভ্রমণকারীদের কনসুলার সহায়তা দেয়ার সুযোগ নেই বলেও দূতাবাসের বিবৃতি উল্লেখ করা হয়েছে। অভিযোগ আছে, বাংলাদেশের নির্বাচন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের অনুমতি চাওয়া পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর ইলেক্টোরাল সিস্টেমস আইএফইএস-এর এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চল বিষয়ক পরামর্শক মার্কিন নাগরিক সিলজা প্যাসিলিন্না ঢাকায় এসেছিলেন। তিনি বিমানবন্দরে নেমে অন-অ্যারাইভাল ভিসা সুবিধা চেয়ে আবেদন করেছিলেন। কিন্তু সেটি প্রত্যাখ্যাত হয়েছে, এবং তাকে ফেরত যেতে হয়েছে। এমন অন্তত ৭টি অবেদন এই ক'দিনে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার অভিযোগের প্রেক্ষিতে মার্কিন দূতাবাসের তরফে আনুষ্ঠানিক ওই বিবৃতি এসেছে বলে মনে করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, ইসির বিদেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষকের আবেদনকারীর তালিকায় আইএফইএস এবং পরামর্শক সিলজার নাম রয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানটি অনুমতি পেয়েছে কি-না সেটি নিশ্চিত নয়। এটি নিশ্চিত যে, ওই মার্কিন নাগরিক বাংলাদেশ চ্যাপ্টারে কাজ করেছেন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কাজ করা সিলজার গণতান্ত্রিক শাসন, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়া বিষয়ে ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে।-মানবজমিন
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.