কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

চিলমারীতে পানির নিচে ট্রেনলাইন

মানবজমিন প্রকাশিত: ০৭ আগস্ট ২০১৯, ০০:০০

বাড়তে থাকে পানি। ভেঙে যায় সড়ক। ধসে যায় ব্রিজ। সেসঙ্গে বন্যার পানির তোড়ে ভেঙে যায় চিলমারী রক্ষা বাঁধটিও। আর পানির প্রবল স্রোতে ভেঙে যায় রেল সড়ক। সেসঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় রেল যোগাযোগ। বন্যা চলে গেলেও রেখে গেছে তার ক্ষত আর দুর্ভোগে রেখে গেছে মানুষ। দিনের পর দিন পেরিয়ে গেলেও রেললাইন ও সড়ক মেরামতের নেই উদ্যোগ বাড়ছে শুধুই দুর্ভোগ। হতাশায় যাত্রীসহ জনসাধারণ। জানা গেছে, কুড়িগ্রামের চিলমারীতে বন্যা পানি নেমে গেলেও উন্নতি হয়নি যোগাযোগ ব্যবস্থার। এখনো মেরামত বা সংস্কার হয়নি ভেঙে যাওয়া সড়ক, বাঁধ সেই সঙ্গে ভেঙে যাওয়া রেল সড়কও করা হয়নি সংস্কার। সংস্কার না করায় রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন হয়ে পড়ায় প্রায় ৩ সপ্তাহ থেকে রেলের ওপর নির্ভর চিলমারী, রৌমারী, রাজীবপুর উপজেলাসহ বিভিন্ন এলাকার যাত্রীরা পড়েছে দুর্ভোগে সঙ্গে আশপাশের গ্রাম ও পরিবারগুলো রয়েছে জলাবন্ধতায় বাড়ছে হতাশ। এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, হঠাৎই বন্যার পানির তোড়ে ১৮ই জুলাই চিলমারী রমনা রেলপথের ছোট কুষ্টারী এলাকায় প্রায় ৩শ’ মিটার রেল সড়ক ধসে যাওয়ায় উপজেলা থেকে রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন হয়ে পড়ে। সেই থেকে চিলমারীর রমনা-পার্বতীপুর রেলপথে রমনা স্টেশন ও বালাবাড়ীহাট স্টেশন থেকে যাত্রী ও পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে এলাকাবাসী এরজন্য রেল কর্তৃপক্ষকে দায়ী করে বলেন- কর্তৃপক্ষের সঠিক নজরদারি না থাকায় এই রেল পথটি ভেঙে গেছে এবং শ’ শ’ মানুষকে কষ্ট করতে হচ্ছে। টানা এক সপ্তাহ ধরে  গোটা চিলমারীর মানুষ পানিবন্দি। চিলমারীর কাঁচকল বাঁধ ভেঙে যাওয়ার পর তিনদিন আগে কুড়িগ্রাম-চিলমারী  রেলসড়ক সেতুর ৬০ গজ ভেঙে গেছে যার ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে এই উপজেলার ৬ ইউনিয়নের সোয়া লক্ষাধিক মানুষ। বাড়িঘর ডুবে যাওয়ায় বন্যাকবলিত সহস্রাধিক পরিবার আশ্রয় নিয়েছে পুরো রেলসড়ক জুড়ে। ফলে কুড়িগ্রাম-চিলমারী  রেলযোগাযোগ ৮ দিন ধরে বিচ্ছিন্ন রয়েছে। বিষয়টি দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেন রেল-নৌ, যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির কেন্দ্রীয় পরিষদের সভাপতি নাহিদ হাসান নলেজ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও