ভারতে খাদ্যপণ্য রপ্তানিতে পাড়ি দিতে হচ্ছে হাজার কিমি বেশি পথ

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:২৬

প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের রপ্তানিতে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা ছিল ভারত-বাংলাদেশের বন্দরগুলোর অবকাঠামো দুর্বলতা। চলতি বছর থেকে ভারতের অধিকাংশ স্থলবন্দর ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা ও দেশটিতে পণ্য অনুমোদনে দীর্ঘসূত্রতায় ভুগছে বাংলাদেশের রপ্তানি খাত। এসব নিয়ে জাগো নিউজের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক নাজমুল হুসাইনের তিন পর্বের ধারাবাহিকের আজ থাকছে প্রথম পর্ব।


২০২০-২১ অর্থবছরে রপ্তানিতে এক বিলিয়ন বা ১০০ কোটি ডলার রপ্তানি আয়ের মাইলফলক ছুঁয়েছিল কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য। পরের পাঁচ বছরের মধ্যে ওই রপ্তানির পরিমাণ দ্বিগুণ করার প্রত্যাশা ছিল খাতসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের। কিন্তু নানা প্রতিবন্ধকতায় সে আশা এখন ‘গুড়েবালি’। এখনো রপ্তানি সেই বিলিয়নের ঘরেই আটকে রয়েছে, বরং আরও কমেছে।


কেন এ অবস্থা? একটি উদাহরণ দেওয়া যাক। ধরুন, আপনি পল্টনের বাসা থেকে নিয়মিত মতিঝিলে অফিস করেন। কিন্তু যেতে হচ্ছে রামপুরা-বাড্ডা হয়ে উত্তরা পর্যন্ত। এরপর উত্তরা স্টেশনে গিয়ে মেট্রোরেলে মিরপুর, ফার্মগেট, শাহবাগ হয়ে তারপর মতিঝিল অফিসে। আপনার দুর্ভোগটা কেমন হবে? নিশ্চয় আপনার প্রতিদিনের এ অফিসযাত্রা তখন জীবনের সবচেয়ে বড় ঝঞ্ঝাট মনে হতে পারে।


আশ্চর্য হলেও সত্যি, বাংলাদেশ থেকে ভারতে রপ্তানি করা কৃষি ও খাদ্যপণ্য এখন ভারতের বাজারে যাচ্ছে এ ধরনের ঝঞ্ঝাটপূর্ণ রুটে। অর্থাৎ, বাংলাদেশের তিন পাশে ভারতের অবস্থান হলেও শুধু একপাশ দিয়ে পণ্য যাচ্ছে, অন্য দুপাশ বন্ধ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও