শহীদ বুদ্ধিজীবী প্রসঙ্গে: ইতিহাস নির্মাণের প্রশ্ন ও একটি কমিশনের প্রয়োজনীয়তা

প্রথম আলো হেলাল মহিউদ্দীন প্রকাশিত: ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৯:৩৭

সিনেমা শুরুর আগে দর্শক প্রায়ই যেমন সংবিধিবদ্ধ একটি সতর্কবার্তা দেখেন, ‘এই চলচ্চিত্রের চরিত্রগুলো বা গল্পটির সঙ্গে বাস্তবের কোনো মিল নিতান্তই কাকতালীয়।’ আত্মজীবনী বা স্মৃতিকথামূলক বইগুলো সিনেমা না হলেও অনেকটা সিনেমার মতোই; কিন্তু স্মৃতিকথার শুরুর পৃষ্ঠায় সিনেমা শুরুর আদলে সংবিধিবদ্ধ সতর্কবার্তা থাকে না।


যদিও সেগুলোতে সত্য-মিথ্যার, নিজের গায়ে ঝোল টানার, নিজের দোষ-ত্রুটি লুকিয়ে নিজেকে মহান দেখানোর নানারকম কল্পগল্পের মিশেলও থাকে। যদিও এগুলো ইতিহাসের নিরপেক্ষ দলিল নয়। সাহিত্যগুলো মূলত ব্যক্তিগত স্মৃতি, ব্যক্তিগত ব্যাখ্যা এবং প্রায়ই আত্মপক্ষ সমর্থনমূলক বয়ান। রচয়িতারা নিজেদের উজ্জ্বল ভূমিকা দেখান, ভুল ঢাকেন, কিংবা দায় অন্যের ঘাড়ে চাপান।


এই সতর্কতা মাথায় রেখেই স্মৃতিকথা পড়া দরকার, বিশেষত ১৯৭১ সালের মতো গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের প্রেক্ষাপটে। যেহেতু ইতিহাসের এসব স্মৃতিকথাগুলোও শুদ্ধ গবেষণা নয়। নির্ভরযোগ্যও নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও