ঘুমের অভাবে কমে যেতে পারে শুক্রাণুর কোয়ালিটি

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩:০৭

ঘুমকে আমরা অনেক সময় বিলাসিতা মনে করি। কাজের চাপ, অনেক রাত পর্যন্ত স্ক্রিন দেখা, দুশ্চিন্তা — সব মিলিয়ে ঘুম কেটে যায়। কিন্তু চিকিৎসাবিজ্ঞান বলছে, এই ‘কম ঘুম’ শুধু ক্লান্তি বাড়ায় না, পুরুষের হরমোন ও প্রজনন ক্ষমতার ওপরও গভীর প্রভাব ফেলে।


গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘদিন ঠিকমতো না ঘুমালে শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যেতে পারে। আর এই টেস্টোস্টেরনই পুরুষের যৌন স্বাস্থ্য ও শুক্রাণু তৈরির মূল চালিকাশক্তি।


ঘুমের সঙ্গে টেস্টোস্টেরনের সম্পর্ক কোথায়?


টেস্টোস্টেরন মূলত রাতের ঘুমের সময়ই বেশি তৈরি হয়। বিশেষ করে গভীর ঘুমের পর্যায়ে এই হরমোনের নিঃসরণ সবচেয়ে সক্রিয় থাকে। হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের গবেষকেরা বলছেন, আমাদের শরীরের জৈব ঘড়ি বা সার্কেডিয়ান রিদম ঘুম–জাগরণ চক্র ঠিক রাখার পাশাপাশি হরমোনের ভারসাম্যও নিয়ন্ত্রণ করে।


এই জৈব ঘড়ির কেন্দ্র হলো মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাসে থাকা সুপ্রাকায়াজম্যাটিক নিউক্লিয়াস। নিয়মিত ঘুমের সময় এলোমেলো হলে এই নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাই বিগড়ে যায়। ফলাফল—টেস্টোস্টেরনের উৎপাদন কমে।


কম ঘুম মানে শুক্রাণুর ঝুঁকি


শুধু হরমোন নয়, কম ঘুমের প্রভাব পড়ে শুক্রাণুর সংখ্যায় ও গুণগত মানে। ইউরোপিয়ান মেডিকেল গবেষণাগুলোতে দেখা গেছে, যারা দীর্ঘদিন পাঁচ ঘণ্টার কম ঘুমান, তাদের শুক্রাণুর সংখ্যা কম হতে পারে, গতিশীলতা কমে এবং গঠনগত সমস্যাও দেখা দেয়।


চিকিৎসকেরা ব্যাখ্যা করছেন, টেস্টোস্টেরন কমে গেলে স্পার্ম তৈরির প্রক্রিয়া ধীর হয়ে পড়ে। ফলে পুরুষের উর্বরতা ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, অনেক সময় যা বাইরে থেকে বোঝাও যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও