অর্থনৈতিক বৈষম্য ও জুলাই অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা

কালের কণ্ঠ মাসুদ আহমেদ প্রকাশিত: ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৬

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে জোরালো ভাষায় সমাজের নানা অসংগতি, অন্যায় ও অসাম্যের কথা বলা হয়। সমাজের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মনে নিশ্চিতভাবেই প্রতিকারের নব আশাবাদ সৃষ্টি হয়। আন্দোলনের অগ্রসৈনিকরা এও বলছেন যে শুধু অন্যায়ের শেষ দিক অর্থাৎ প্রোডাক্ট দূরীভূত করা নয়; বরং যে পদ্ধতি ও প্রকরণ এই অন্যায়কে সৃজন, লালন, পরিপুষ্ট ও দীর্ঘদিন ধরে সমর্থন করে চলেছে সেগুলোকে সমূলে বিনাশ বা সংস্কার ও সংশোধন করা হবে। 


বাংলাদেশের উদ্ভবের মূল কারণও ছিল বৈষম্য।


সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়া সত্ত্বেও পূর্ব পাকিস্তানকে পশ্চিম পাকিস্তানের শাসক, সশস্ত্র বাহিনী, ভূমির মালিক এবং ব্যবসায়ী সম্প্রদায় দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে শোষণ করেছে। এটা ঠিক, প্রকৃতিগতভাবে মানুষে মানুষে মেধা, কাজ করার সক্ষমতা এবং অবদান রাখার ক্ষমতায় বিভিন্নতা থাকবেই। টমাস আলভা এডিসন বা রাইট ব্রাদার্স সমাজে যে অবদান রাখতে পেরেছেন কোটি কোটি সাধারণ মানুষ সেই অবদান রাখতে পারবেন না।  বাংলাদেশেও উঁচু শ্রেণির ব্যবসায়ী, অধ্যাপক, আমলা, চিকিৎসক, প্রকৌশলী এবং অন্যদিকে কৃষি, গার্মেন্টস, পরিবহন ও অন্যান্য ক্ষেত্রের শ্রমজীবীদের অবদান ও আয়ের মধ্যে পার্থক্য থাকবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও