নির্বাচনী প্রচারণা: ভোটযুদ্ধে বড় ইস্যু ৭১

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:১৩

চব্বিশের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান দেশের রাজনৈতিক চালচিত্র অনেকটাই বদলে দিয়েছে। পাল্টে যাওয়া দৃশ্যপটের একটি চিত্র দীর্ঘদিনের বন্ধু বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর এখনকার দুই মেরুতে অবস্থান। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আওয়ামী লীগবিহীন ভোটের মাঠে দল দুটি এখন একে অপরের মূল প্রতিপক্ষ। নির্বাচনে জয়ের হাতিয়ার হিসেবে প্রতিপক্ষের দুর্বলতা ও স্পর্শকাতর বিষয়গুলো জোরেশোরে সামনে আনছে তারা। এরই অংশ হিসেবে দুই পক্ষের জমে ওঠা কথার যুদ্ধে স্থান পেয়েছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ।


২০২৬-এর ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সব ঠিক থাকলে চলতি সপ্তাহেই ঘোষণা করা হবে নির্বাচনের তফসিল, অর্থাৎ বিশদ সময়সূচি। টেলিভিশনের জন্য আগামীকাল বুধবার তফসিলের বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভাষণ রেকর্ড করা হবে বলে গতকাল সোমবার জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি) কর্তৃপক্ষ।

তফসিল ঘনিয়ে আসায় প্রকাশ্যে-নেপথ্যে চলছে দলগুলোর জোটের তৎপরতা। ক্রমেই জমে উঠেছে অনানুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা। দলগুলোর নেতারা দেশজুড়ে সফর করছেন, জনসভায় অংশ নিচ্ছেন। এই প্রচারে নিজেদের কৃতিত্ব আর অঙ্গীকারের বয়ানের পাশাপাশি দলগুলো পরস্পরের দোষ চিহ্নিত করে সমালোচনার তির ছুড়ছে। চেষ্টা করছে জনসমর্থন নিজের পক্ষে টানতে।

বাংলাদেশের ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকার জন্য বিতর্কিত জামায়াতে ইসলামী। দলটি তখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। সেই জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে নির্বাচনের মৌসুমে জনসমর্থন সৃষ্টির প্রচার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তাদের অতীতের ঘনিষ্ঠ মিত্র বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। গত রোববার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে এক অনুষ্ঠানে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে কোনো দলের নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, ‘কিছু মানুষ বা কোনো কোনো গোষ্ঠীকে ইদানীং বলতে শুনছি, “অমুককে দেখলাম, তমুককে দেখলাম, এবার তমুককে দেখুন”। তাদের তো দেশের মানুষ ১৯৭১ সালেই দেখেছে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও